Earn unlimited $80-$90 commissions just posting
on Facebook. Full training is provided! If you can copy and paste, you can make
money. utorial4all24.blogspot.com/
. Are you ready for a change? Looking for a new job? No annual fees! This is very simple anyone can do it! You don't need any experience! Work Part Time/Full Time Online! Now you can make money online easily!
Who wants to make money? Working at home making $100-$500 a month 100% Truth No Scam No Joke No Selling No rejection No failure No Experience needed This is serious http://www.clixsense.com/?8612174
Ref: Date13.072016 TO, Munsi Security Service Ltd. House # 10,Road # 32, Sector # 07, Uttara, Dhaka-1230. Subject: Joining Letter. Dear Sir, With due respect, I would like to inform you that my Company worker name is MD. Zillur rahman S/O Md. toyeb Ali of District: Tangail, Joining your company Munshi Security Service Ltd and export input freight forwarding ordaineted business ltd. company of accounts Manager In request to your appointment letter. I kindly request to accept my worker joining letter. My joining date is 13.07:2016 P.s: Verification most be completed. 1. Your weekly off day 01 days it’s any day. 2. Companies can change your duty any time of companies other office. 3. Your Salary increments 10% yearly according your ACR. 4. Your general duty weekly 06 days and 08 sours. Extra time should be count as overtime. 5. Your job should maintenance as Bangladesh Labor low. 6. Authority decision is final decision.
Insurance,Loans,Mortgage,Attorney,Credit,Lawyer,Donate,Degree, Hosting,Claim,online trading how to,buy my structured settlement, popular email services,
Tag:
Insurance ,Loans ,Mortgage ,Attorney, Credit ,Lawyer ,Donate ,Degree, Hosting ,Claim ,online trading how to,buy my structured settlement,
You currently have the following AdSense account associated: Adsense Id: 8859099614706778 Status: Pending Date Associated: October 14, 2016 at 5:55 PM If you would like to update your AdSense account, click the "Change" button below. You will be redirected to AdSense and once you have completed the process, you will be redirected back to YouTube.
শ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার অর্থায়ন বন্ধ করছেন ট্রাম্প মার্কিন প্রশাসনকে বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার (ডব্লিউএইচও) অর্থায়ন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলার প্রাথমিক দায়িত্ব পালনে সংস্থাটি ব্যর্থ হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
করোনা ভাইরাসে সোমালিয়ায় মন্ত্রীর মৃত্যু করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দ্বিতীয় মৃত্যুর খবর দিলো সোমালিয়ায়। দেশটির স্বায়ত্তশাসিত হিরশাবেল রাজ্যে আইনমন্ত্রী খলিফ মুমিন তোহো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
করোনায় ইসরায়েলের শীর্ষ ধর্মীয় নেতার মৃত্যু করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইসরায়েলের শীর্ষ ধর্মীয় নেতা এলিয়াহু বকশি-ডোরনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন ইহুদিদের প্রধান রাব্বি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই প্রথম করোনার ছোবলে ইসরায়েল উচ্চ পর্যায়ের কোনো ব্যক্তির মৃত্যু হলো।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী, ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী- নেতানিয়াহু, জার্মানির প্রধানমন্ত্রী- এঞ্জেলা মার্কেল, কানাডার প্রধানমন্ত্রী- জাস্টিন ট্রুডোর স্ত্রী, কংগোর সাবেক প্রেসিডেন্ট, বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রিন্স চালস সহ উন্নত বিশ্বের প্রভাবশালী নেতারা কেন করোনায় আক্রান্ত হলেন? এরা কি সচেতনতা বুঝেনা? করোনা মারাত্মক ছোঁয়াছে এটা তারা জানতেন না? নিজেকে করোনা থেকে রক্ষা করতে তারা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি? তারা কি দলবেঁধে মসজিদে নামাজ পড়তো? নিউইয়র্কের চিড়িয়াখানায় বাঘের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত। প্রশ্ন হলঃ করোনা যদি ছোঁয়াছে হয়; কার সংস্পর্শ পেয়ে বাঘের শরীরে করোনা গেলো? মার্কিন রণতরীর শতশত নাবিক করোনায় আক্রান্ত। করোনা আসার পূর্বেই এই রণতরী প্রশান্ত মহাসাগরে ছিল, তাহলে তারা আক্রান্ত হল কিভাবে? করোনা তো তিন ফিট অতিক্রম করতে পারেনা। সারা বিশ্বের লোক কি টাকা লেনদেন বন্ধ রেখেছে? জিনিস পত্র কিনাকাটা বন্ধ কি রেখেছে? তাহলে তো আামরা সবাই আক্রান্ত হতাম। চীনে যখন মসজিদ- আজান বন্ধ ছিল, করোনা তখন দাপিয়ে চলছিল; যাকেতাকে আক্রমণ করেছিল। চীনা সরকার মসজিদ খুলে দিলো, শুধু মসজিদে নয়; সড়কে বিশাল জামাত আদায় করতেও বাঁধা দেয়নি, যার ফলে চীন থেকে করোনা বিদায় নেওয়ার পথে। প্রশ্ন রইল আপনাদের কাছেঃ চীনা সরকার কি তাহলে খুবই বোকা? যারা মুসলিম বিদ্বেষী হয়েও করোনা থেকে বাঁচতে মসজিদ খুলে দিয়েছিল, জামাতে নামাজ আদায় করার জন্য সড়ক উন্মুক্ত করে দিয়েছিল? তারা কি জানেনা- করোনা ছোঁয়াছে? আমরা কি তাহলে চিকিৎসা বিজ্ঞান এবং সচেতনতায় চীনের চেয়েও এগিয়ে? করোনা নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা ছিলনা কারণ, ব্যক্তিগতভাবে আমার বিশ্বাস ছিল; বাংলাদেশে করোনা তেমন ক্ষতি করতে পারবেনা। সারা পৃথিবী ওলটপালট হলেও বাংলাদেশে মসজিদে ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় হবে, বাংলাদের মুসলিমদের ঈমান এত ঠুনকো নয় যে' ছোঁয়াছে রোগের অজুহাতে মসজিদে জামাত নিষিদ্ধ হবে। কিন্তু আমার ধারণা, বিশ্বাস পাল্টে গেলো। এখন খুব ভয় পাচ্ছি, আতংকে আছি! এবার যেন সেটাই সত্যি না'হয়: যেটা করোনা বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেছিল, বাংলাদেশে কয়েক লক্ষ মানুষ করোনায় মারাযাবে! হিসেব করে দেখুন, বাংলাদেশে করোনায় ১ মাসে মৃত্যু ও আক্রান্ত; আর মসজিদে জামাত নিষিদ্ধ হওয়ার ২৪ ঘন্টায় তার দ্বিগুণ। মাঝেমাঝে ভাবতাম, দাজ্জালের ধোঁকায় মানুষ কেন পড়বে? দাজ্জাল সম্পর্কে সবাই তো অবগত। এখন বিষয়টা স্পষ্ট যে, তখনও প্রাণ হারানোর ভয়ে একটা ফতোয়া বের করবে। ফতোয়াটা হতেপারে; ঈমান বাঁচানো ফরজ ||
সেই জীবাণু অস্ত্রের নাম দিয়ে মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের একে একে হত্যা করেছিল। কিন্তু আজ কোথায় শক্তিধর দেশগুলো। চীনের প্রধানমন্ত্রী কে দেখি সাজার কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে পারবে কিনা। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতে এই করোনা ভাইরাস এর জনক হচ্ছে চীন। ইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিলো তিনি মারাত্মক জীবাণু অস্ত্র তৈরি করে সংরক্ষণ করেছেন। গোটা বিশ্বের যৌথ অভিযানে তাঁর পতন ও ফাঁসি হলো। পরে অবশ্য প্রমাণ হয়েছে - জীবানু অস্ত্র তৈরি ও মজুদের অভিযোগ ভুল ছিল। ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার আগে সাদ্দাম হোসেনের কাছে তাঁর শেষ ইচ্ছার কথা জানতে চাইলে তিনি তার ব্লেজারটি পরার ইচ্ছে পোষণ করেন। রক্ষীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রচণ্ড ঠান্ডায় শরীরটা কাঁপছে। এ অবস্থায় আমার প্রিয় ইরাকবাসী আমাকে দেখলে মনে করবে- আমি ফাঁসির ভয়ে কাঁপছি। এ কথা বলে তিনি হাসলেন। আজ সাদ্দাম হোসেনের সেই জীবাণু অস্ত্র নেই। কিন্ত করোনায় কেড়ে নিয়েছে গোটা বিশ্ববাসীর ঘুম। সবাই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে করোনার বিরুদ্ধে। আজ মুসলিম দেশগুলোর জন্য মুসলিমদের করুন অবস্থা। ইসলাম ধর্মে হত্যা করা হারাম, মুসলিমদের একটা নীতি-আদর্শ আছে তারা অন্যায় - জুলুম সহ্য করতে পারেনা, বেহায়াপনা সহ্য করতে পারে না, তাই সেগুলোর প্রতিবাদ করাটাই ছিল তাদের অপরাধ।
থিবীজুড়ে করোনাভাইরাসের দাপট। মহাকাশে অবশ্য তার বালাই নেই। তাই সেখানে এতদিন দিব্যি ছিলেন সকলে। টানা ২০৫ দিন কাটিয়ে শুক্রবার আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন থেকে এই করোনা আক্রান্ত পৃথিবীতে ফিরলেন ৩ নভোচারী। সুরক্ষাবর্ম পরে পৃথিবীর মাটিতে পা রেখেই বিশ্ববাসীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করলেন দুই মার্কিন এবং এক রুশ মহাকাশচারী। সম্পূর্ণ অন্য পরিবেশে থাকা সত্ত্বেও তাদের একমাস চিকিৎসকরা পর্যবেক্ষণে রাখবেন, হবে করোনা পরীক্ষাও।
শুক্রবার বেলা ১১টা ১৬ মিনিট। কাজাখস্তানের দক্ষিণ-পূর্বের জমিতে এসে নামল সয়ুজ ক্যাপসুল। সেখান থেকে নেমে এলেন তিন নভোচারী – আমেরিকার জেসিকা মেয়ার এবং অ্যান্ড্রু মরগ্যান, রাশিয়ার ওলেগ স্ক্রিপোচকা। পরনে ঘন নীল প্যারাস্যুট, মুখ ঈষৎ গম্ভীর, চিন্তিত। তাদের অভ্যর্থনা জানাতে সেখানে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মীদের একটি দল। তাদের সকলের শরীর এবং মুখ ঢাকা ছিল পিপিই, মাস্কে। সেখানেই হয়ে গেল তিনজনের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা। কাজাখস্তানে মহাকাশ যানের এই অবতরণস্থল থেকে যে যার দেশে ফেরার বিমান ধরেছেন। রাশিয়ার বৈকানুর হয়ে মস্কো ফিরলেন ওলেগ। জেসিকা এবং অ্যান্ড্রুকে বিশেষ বিমানে ফেরানো হয়েছে আমেরিকায়।
কিন্তু তাদের কেন কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে অথবা COVID-19 পরীক্ষা হবে? তারা তো পৃথিবীর বাইরে ছিলেন, যেখানে ভাইরাসের সংক্রমণের নামগন্ধও ছিল না। তাহলে কেন? রাশিয়ান স্পেস এজেন্সি রসকসমস সূত্রের খবর, স্পেস করপোরেশনে কর্মরত অন্তত ৫০ জনের শরীরে মিলেছে করোনার জীবাণু। তাই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে পৃথিবীতে ফেরা নভোচরদের রাখা হবে কোয়ারেন্টাইনে। আর আমেরিকায় তো প্রবল দাপট করোনার। ফলে অন্য পরিবেশ থেকে ফিরেই যদি এই মহাকাশচারীরা আক্রান্ত হন, তাই জেসিকা এবং অ্যান্ড্রুকেও একমাস আলাদা রাখা হবে।
মেয়ারের কথায়, “পৃথিবীর এমন আকস্মিক পরিবর্তন দেখে আমরা চমকে গেছি। তবু বলি, মহাকাশ থেকে পৃথিবী এখনও ততটাই সুন্দর দেখতে লাগছে। বোঝার উপায়ই নেই যে একটা মহামারীতে কাঁপছে আমাদের গ্রহ।” তবে মহাশূন্যে ভেসে থাকার পর কোয়ারেন্টাইন পিরিয়ডও তারা উপভোগ করবেন বলেই মনে করছেন নাসার দুই নভোচারী
সু’পার পা’ওয়ার আমেরিকার ২৬ টি যু’দ্ধজাহাজে করোনার হা’না Apr 24, 2020 International প্রা’ণ’ঘা’তী ক’রোনাভাইরাসের ভ’য়ংকর হানায় বি’পর্যস্ত বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষ’মতাধর রা’ষ্ট্র আমেরিকা।
দেশটিতে ইতোমধ্যে এই ভাইরাসে আ’ক্রান্ত হয়েছে ৮ লাখ ৮৬ হাজার ৭০৯ জন। এর মধ্যে মৃ’ত্যু হয়েছে ৫০ হাজার ২৪৩ জনের।
দেশটিতে যখন প্রতি মু’হূর্তে আ’ক্রান্ত ও মৃ’ত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। এর মধ্যেই আরও দুঃ’সংবাদ পেল দেশটি। এবার করোনাভাইরাস পৌঁছে গেছে মহাসাগরে মোতায়েন করা আমেরিকান রণতরীতেও।
আমেরিকান নৌবাহিনীর বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস থিওডোর রুজভেল্টের নৌ সেনাকর্মীরা প্রথমে করোনাভাইরাসে আ’ক্রান্ত হয়েছিলেন। এবার আরও ২৬টি রণতরীতে করোনা ধ’রা পড়েছে বলে জানা গেছে।
আমেরিকান নৌবাহিনীর এক ঊ’র্ধ্ব’তন ক’র্মকর্তা সিএনএনকে জানিয়েছেন, বর্তমানে ২৬টি এমন যু’দ্ধজাহাজ রয়েছে যাতে করোনা আ’ক্রান্ত হয়েছেন বাহিনীর স’দস্যরা।
তবে আ’ক্রান্তদের নাম প্রকাশ করতে চাননি তিনি। এমনকি আ’ক্রান্ত জাহাজগুলোর নামও প্রকাশ করা হয়নি।
এই ২৬টি জাহাজ ছাড়াও আরো ১৪টিতে করোনাভাইরাসের বি’ষা’ক্ত থাবা বসেছিল বলেও জানিয়েছেন সেইি আমেরিকান কর্মকর্তা।
যদিও তার দাবি, সেই ১৪টি জাহাজে থাকা করোনা আ’ক্রান্তরা সুস্থ হয়ে ওঠায় সং’ক্রমণ আর ছড়ায়নি। বর্তমানে দেশটির ২৯৭ রণতরী সমুদ্রে মোতায়েন রয়েছে। কমপক্ষে ৪০টি রণতরীতে করোনা ছড়িয়েছিল।
বুধবার পর্যন্ত আমেরিকান নৌবাহিনীতে কর্মরত তিন হাজার পাঁচশ ৭৮ জনের শরীরে করোনা সং’ক্র’মণ ছড়িয়েছে। তাদের মধ্যে আটশ জনই রণতরী ইউএসএস থিওডোর রু’জভেল্টের।
করোনা’যু’দ্ধে আমেরিকা সবচেয়ে বেশি খা’রাপ প’রিস্থিতি পার করেছে, এই বার্তা ট্রাম্প দেওয়ার পরেও দেশটিতে লা’ফিয়ে বা’ড়ছে আ’ক্রান্তের সংখ্যা।
এরই মধ্যে দেশটিতে করোনায় আ’ক্রান্তের সংখ্যা ৮ লাখ ছড়িয়েছে। মৃ’ত্যুর সংখ্যাও ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে।
শিরোনাম: ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো আম চিনবেন কীভাবে? নববধূকে শ্বাসরোধে হত্যা! উহানে টানা ৩৭ দিন পর ফের করোনা সংক্রমণ ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪-১৬ মে অনলাইন লার্নিং সামিট করোনাকে ঘিরে মুসলিমবিরোধী হামলা হয়েছে : জাতিসংঘ মহাসচিব কয়েক মিনিটের ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড দুই গ্রাম
স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ২৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন বরিস জনসন নতুন সময় ডেস্ক Published : Friday, 8 May, 2020 at 7:14 PM স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ২৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন বরিস জনসন স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ২৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন বরিস জনসন
ডিভোর্স দিয়েও যে ইতিহাসে নাম তোলা যায় তা দেখিয়ে দিলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরসি জনসন। করোনাযুদ্ধে জিতেই সদ্য বাবা হয়েছেন বরিস। বান্ধবীর কোলে এসেছে ফুটফুটে ছেলে। কিন্তু এবার বউয়ের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন করে ভাঙলেন ২৫০ বছরের রেকর্ড।
ব্রিটেনের ইতিহাসে ২৫০ বছর পর কোনো প্রধানমন্ত্রী পদে থাকাকালীন ডিভোর্স দিলেন স্ত্রীকে। কিছুদিন আগে মৃত্যুমুখ থেকে ফিরে আসা বরিসের কীর্তি ফের শিরোনামে এনেছে তাকে।
সম্প্রতি ভারতীয় বংশোদ্ভূত স্ত্রী মারিনা উইলারের সঙ্গে পাকাপাকিভাবে বিবাহবিচ্ছেদ করে ফেললেন বরিস জনসন। ১৯৯৩ সালে প্রথম স্ত্রী অ্যালেগ্রা ওয়েনের সঙ্গে ডিভোর্সের ১২ দিন পর ম্যারিনাকে বিয়ে করেন বরিস। প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে সহপাঠী উইলারের কাছে ফিরে গিয়েছিলেন বরিস।
ম্যারিনার বাবা ব্রিটিশ হলেও মা ভারতীয় বংশোদ্ভূত। বরিস ও ম্যারিনার দুই ছেলে ও দুই মেয়েও বর্তমান। কিন্তু দাম্পত্য কলহের জেরে ২০১৮ সাল থেকে বিবাহবিচ্ছেদের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ২ বছর পর ডিভোর্সের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হল।
এবার নিজের সন্তানের মা ক্যারি সাইমন্ডসকে বিয়ে করার ক্ষেত্রে আইনত আর কোনো বাধা নেই বরিসের। গত ২৯ এপ্রিল লন্ডনের একটি হাসপাতালে সন্তান প্রসব করেছেন ক্যারি।
এর আগে ১৭৬৯ সালে ব্রিটেনের তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী অগাস্টাস ফিত্জরয় পদে থাকাকালীন নিজের স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়েছিলেন। তার ২৫০ বছর পর সেই রেকর্ড ভাঙলেন বরিস।
এভাবেই ৭৫ পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে নিয়ে বিকৃত ইতিহাসের জন্ম দিয়েছিল - ইতিহাস বিকৃতকারী প্রকৃত কূলাংগাররা!!! মেজর ডালিমের স্ত্রীকে কিডন্যাপ করেছিল বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামাল ? নাকি সেটা ছিল ৭৫ ট্রাজেডিকে বৈধতা দেওয়ার অপকৌশল??? সেই প্রশ্নের উওর মেলাতে আসুন একটু পিছনে তাকাই,,,,,,, অভিনেত্রী ডলি জহুর এবং বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামাল আমার পত্রিকার সংস্কৃতিমুখ বিভাগের জন্য ইন্টারভিউ নিতে গিয়েছিলাম দেশের প্রখ্যাত সিনিয়র অভিনেত্রী ডলি জহুরের কাছে। তিন পাতার বিশাল সেই ইন্টারভিউ ছাপা হয়েছিল কিছু রাজনৈতিক প্রসঙ্গ কেটে দিয়ে। আমি কষ্ট পেয়েছিলাম কিন্তু কিছুই করার ছিল। শুধু একটা বিষয় অনুধাবণ করেছি কালে কালে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের উপর যেসব মিথ্যে অভিযোগ দেশময় ছড়িয়ে আছে তার অন্যতম বাহন ছিল গণমাধ্যম। এমনকী এই সময়ে এসেও কেউ সত্যি কথাগুলো প্রকাশ করতে চায় না। পাছে আওয়ামী লীগের সীল লেগে যায়। কিন্তু আমার এই নিয়ে কোন মাথাব্যাথা নাই। জাতির পিতার পরিবারকে টম এন্ড জেরী কার্টুন বানানো হবে কতিপয় স্বার্থবাদী মানুষের জন্য সেটা আমি মানতে পারি না। তাই যেসব কথা ডলি জহুরের ইন্টারভিউ থেকে কেটে ফেলা হয়েছিল সেই কথাগুলো তুলে ধরলাম। কারণ এখনই সুসময় সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের। স্বার্থবাদীরা আজ বিপন্ন হওয়ার অপেক্ষায়। অবশ্য দুনিয়াতে কখনই স্বার্থবাদীরা টিকে থাকে নি। যাই হোক ওইদিনের ইন্টারভিউয়ে ডলি জহুরের জন্য একটা প্রশ্ন ছিল-ম্যাডাম আপনার মঞ্চ নাটকের শুরুটা কিভাবে? তখন তিনি নানা কথা বলেন। সেসব কথার ফাঁকে উঠে বঙ্গবন্ধু পুত্র আসে শেখ কামালের কথা। আমি তার মুখে শেখ কামাল সম্পর্কে এসব নতুন কথা শুনে একেবারেই তাজ্জব বনে গিয়েছিলাম। শেয়ার করছি আপনাদের সাথেও। শেখ কামাল আর ডলি জহুর একই নাট্যদলে কাজ করতেন। প্রতিদিন বিকাল থেকে শুরু হত নাটকের রিহার্সাল-একটানা চলত রাত ১১টা-১২টা পর্যন্ত। রিহার্সাল শেষে ডলি জহুর বাসায় ফিরতেন শেখ কামালের সাথে। কারণ ডলি জহুররা তখন হাতিরপুলে থাকতেন। ডলি জহুরকে বাসায় পৌছে দিয়ে তারপর ধানমন্ডি ৩২ নাম্বারের বাসায় যেতে কামাল। ডলি জহুর আবেগতাড়িত কণ্ঠেবলেন-১৯৭৩-৭৪ সালে ঢাকা শহরে রাত ১০টা মানেই অনেক রাত। রাস্তা একেবারেই ফাঁকা। সেখানে প্রতিদিন কামাল ভাই আমাকে ১১টা-১২টার দিকে বাসায় পৌছে দিতেন। প্রেসিডেণ্টের ছেলে হয়েও তার কাছে সবসময় টাকা থাকত না। এ নিয়ে অনেক ক্ষ্যাপাতাম। শুধু আমি না ক্যাম্পাসেও তার বন্ধুরা তাকে এই জন্য ক্ষ্যাপাত। যেদিন কামাল ভাইয়ের কাছে টাকা থাকত না সেদিন রাতে হেঁটে যেতাম। যেদিন টাকা থাকত সেদিন যেতাম রিকশায়। কত রাতের পরে রাত উনার সাথে আমি একা বাসায় ফিরেছি অথচ এক বারের জন্যও আমি তাকে আমার দিকে বাজে দৃষ্টিতে তাকাতে দেখিনি। আমিউনার ছোট বোন শেখ রেহানার বান্ধবী ছিলাম। ছেলেরা ছোটবোনের বান্ধবীদের সাথে কতরকম দুষ্টামী করে। উনি কোনদিন তাও করেন নি। ভুল করেও বলেন নি-ডলি তোর হাতটা দে তো ধরি। এক কথায় কামাল ভাই ছিলেন ভাইয়ের মতই ভাই। শুধু আমি কেন যেসব মেয়েরাই উনার সাথে মিশত সবাই এইকথা স্বীকার করবেন। আর এই দেশের মানুষ তাকে নিয়ে কতরকমের অপপ্রচার চালালো। কামাল ভাই নাকি কার বৌকে তুলে নিয়ে গেছেন হ্যান ত্যান। মানুষ এত মিথ্যাবাদী হয় কি করে আমি ভেবে পাই না! স্বার্থ মানুষকে ভিতর-বাহির থেকেই নষ্ট করে দেয়। তাছাড়া কামাল ভাই ছিলেন প্রেসিডেন্টের ছেলে।বিশ্ববিদ্যালয়ে তার জন্য শত শত মেয়ে পাগল। কখনও কোনদিন আমরা তাকে সেসব মেয়েদের পাল্লায় পরতে দেখিনি। তিনি কি পারতেন না সেসব মেয়েদের সাথে নোংরামী করতে? এখানেই শেষ নয়। সুলতানা কামালকে ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন কামাল ভাই। সুলতানা আপ ছিলেন নামকরা একজন খেলোয়ার। বিশ্ববিদ্যালয়ে খেলাধুলার জন্য তিনি এক নামে পরিচিত। অনেক লম্বা আর শক্ত পেটা শরীর। আমরা উনাকে ভয় পেতাম। সহজে কেউ সুলতানা আপার কাছে যেতাম না। ছেলেরাও ভয় পেত তাকে। এড়িয়ে চলত। সেই সুলতানা আপাকে পছন্দ করে বসলেন কামাল ভাই। আর তার হয়ে সুলতানা আপার কাছে এই কথাটা বলার দ্বায়িত্ব দেন আমাকে। আমি তো ভয়েই শেষ। না করে দিলাম। কিন্তু কামাল ভাইয়ের জোরাজোরিতে রাজী হলাম। কথা দিলাম সুলতানা আপাকে জানাব যে কামাল ভাই তাকে পছন্দ করে। কিন্তু দিন যায়, মাস যায় জানানো আর হয় না। কি করে হবে? আমিযতবার সুলতানা আপার কাছে এই কথা বলতে গিয়েছি ততবারই ভয়ে আমার গলা শুকিয়েছে। আমি ভীতু, তেলাপকা দেখে মরে যা এসব কত্ত রকমের কথা শুনালো কামাল ভাই। অবশেষে নিজেই একদিন সুলতানা আপাকে জানালেন তার মনের কথা। হলে প্রত্যাখ্যাত। সুলতানা আপা বলে দিলেন প্রেম ট্রেম করতে পারবেন না। এতই যদি ভাল লাগে তবে যেন বাসায় লোক পাঠায়। তাই করেছিলেন কামাল ভাই। এবার ভেবে দেখ, যে মানুষ একটা মেয়েকে ভয় পেয়ে তার সামনে দাঁড়াতে পারে না, যে মানুষ তার ভালোবাসার কথা জানাতে আড়াই বছর সময় নেয়, সে মানুষ কি করে অন্যের বউ
তুলে নিল??? বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর দেশের মানুষকে শান্ত রাখতে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের প্রতি ঘৃনার জন্ম দিতে সব রকমের চেষ্টা চালিয়েছে। কামাল ভাইও সেই অপচেষ্টার শিকার। ৫ টাকার বাদাম কিনে যে ছেলে তার ছোট বোন আর তার বান্ধবীদের খুশি করতে পারত না তার নামেই ছড়ানো হয়েছে ব্যাংক লুটের কিচ্ছা-কাহিনী। আমার কথা হল কামাল ভাই যদি এত বড়ই লুটেরা হবে তাহলে সেসব টাকা গেল কই??? ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুর বাসায় কিছুই পাওয়া যায় নি। পাওয়া যায়নি উল্লেখ করার মত তেমন কোন ব্যাংক একাউন্ট। তাহলে ব্যাংক লুটের টাকা কোথায় গেল?
#ইতিহাসের_সর্বোচ্চ_মানব_হত্যাকারী_সবাই_অমুসলিম। ✔ হিটলার, একজন অমুসলিম । ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছিলো। মিডিয়া একবারও তাকে জঙ্গি বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ✔ জোসেফ স্ট্যালিন, একজন অমুসলিম । সে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে, এবং ১৪. ৫ মিলিয়ন মানুষ অসুস্থ হয়ে ধুকে ধুকে মারা গেছে। মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ✔ মাও সেতুং একজন অমুসলিম। ১৪ থেকে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে বৌদ্ধ টেররিস্ট !!! ✔ মুসলিনী (ইটালী) ৪ লাখ মানুষ হত্যা করেছে ! সে কি মুসলিম ছিল ? অন্ধ মিডিয়া একবারো বলে নাই খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ✔ অশোকা (কালিঙ্গা বেটল) ১ লাখ মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে হিন্দু টেররিস্ট !!! ✔ আর জজ বুশ ইরাকে, আফগানিস্থানে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া তো বলে নাই, খৃষ্টান টেররিস্ট !!! ✔ এখনো মায়ানমারে প্রতিদিন মুসলিম রোহিঙ্গাদের খুন, ধর্ষণ, লুটপাট, উচ্ছেদ করছে ! তবুও কোনো মিডিয়া বলে না বৌদ্ধরা টেরোরিস্ট !!! ✒ ইতিহাস সাক্ষী পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বড় বড় গনহত্যা করেছে নন মুসলিমরা আর এরাই দিন রাত গণতন্ত্র জপে মুখে ফেনা তুলে ! অথচ এদের দ্বারাই মানবতা লুন্ঠিত ! বুদ্ধিজীবীদের কাছে আমার প্রশ্নঃ....☟☟☟☟ ☞ যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ? ☞ যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল? ☞ যারা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ? ☞ যারা অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কারের পর নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য ২০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসীকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল? ☞ যারা আমেরিকা আবিষ্কারের পর নিজেদের প্রভাব বিস্তারের জন্য উত্তর আমেরিকাতে ১০০ মিলিয়ন এবং দক্ষিন আমেরিকাতে ৫০ মিলিয়ন রেড-ইন্ডিয়ানকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ? ☞ যারা ১৮০ মিলিয়ন আফ্রিকান কালো মানুষকে কৃতদাস বানিয়ে আমেরিকা নিয়ে গিয়েছিল। যাদের ৮৮ ভাগ সমুদ্রেই মারা গিয়েছিল এবং তাদের মৃতদেহকে আটলান্টিক মহাসাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছিল, তারা কি মুসলিম ? ✒এসব মহাসন্ত্রাসী ও অমানবিক কার্যকলাপের সাথে মুসলমানরা কখনো জড়িত ছিলনা। যখন কোন অমুসলিম কোন খারাপ কাজ করে, নির্যাতন করে, খুন করে তখন এটাকে বলা হয় অপরাধ ! আর যখন কোন মুসলিম হাজার নির্জাতনের শিকার হয়ে একবার প্রতিবাদ করে তখন এটাকে বলা হয় মৌলবাদ ! জঙ্গীবাদ !!! বুদ্ধিজীবীদের বলতে চাই সন্ত্রাসের সংজ্ঞা, মৌলবাদ, জঙ্গীবাদ এর সংজ্ঞা মায়ের পেট থেকে আরেকবার জন্ম নিয়ে নতুন করে শিখে নিয়েন!!!!
হবিগঞ্জ: করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারিভাবে আড়াই হাজার টাকার নগদ সহায়তা কার্যক্রমে উপকারভোগীদের তালিকায় হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলায় সাড়ে ৬ হাজার পরিবার এ সহায়তা পাবে। তবে তালিকায় একই মোবাইল নম্বর ভিন্ন নামে ব্যবহার হয়েছে সর্বোচ্চ ২শ বার। রয়েছে অনেক বিত্তশালী এবং জনপ্রতিনিধির আত্মীয়-স্বজনের নামও।
অনিয়মের ফলে অনেক অসচ্ছলের প্রণোদনা পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। জাতির সংকটময় মুহূর্তে বিপাকে পড়া মানুষদের তালিকায় এই অনিয়ম অত্যন্ত দুঃখজনক বলে মন্তব্য করছেন সচেতন মহল। এ নিয়ে জেলাজুড়ে বইছে সমালোচনার ঝড়। উপকারভোগীরাও পড়েছেন দুশ্চিন্তায়।
জানা যায়, লাখাই উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ৬ হাজার ৭২০টি পরিবার পাচ্ছে নগদ আড়াই হাজার টাকা করে সরকারি অর্থ সহায়তা। এর মধ্যে লাখাই ইউনিয়নে ১ হাজার ১৯৪ জন, মোড়াকরি ১ হাজার ১১৩, মুড়িয়াউক ১ হাজার ১৭৬, বামৈ ১ হাজার ২৪৬, করাব ১ হাজার ৬ ও বুল্লা ইউনিয়নে রয়েছেন ৯৮৫ জন। ইতোমধ্যে উপজেলা প্রশাসনের কাছে খসড়া তালিকা জমা দিয়েছেন জনপ্রতিনিধিরা।
তালিকা পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, মুড়িয়াউক ইউনিয়নে ৪টি মোবাইল নম্বর ব্যবহার হয়েছে ৩০৬ জনের নামের পাশে। আর এই নম্বরগুলো পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মলাইয়ের ঘনিষ্টজনদের। এছাড়া তালিকায় যুক্ত হয়েছে অনেক বিত্তশালী ও জনপ্রতিনিধিদের আত্মীয়-স্বজনের নাম। রয়েছেন স্বামী-স্ত্রীসহ একই পরিবারের একাধিক সদস্যও।
একটি ওয়ার্ডে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বসবাস না থাকলেও লেখা হয়েছে তাদের নাম। অসংখ্যবার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরগুলো হলো- ০১৯৪৪৬০৫১৯৩, ০১৭৪৪১৪৯২৩৪, ০১৭৮৬৩৭৪৩৯১ ও ০১৭৬৬৩৮০২৮৪। এছাড়া আরো ৩০টি নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে ১০ থেকে বারোজনের নামের পাশে। শুধু মুড়িয়াউকই নয়, উপজেলার ৬টি ইউনিয়নেই এ ধরনের ভুল হয়েছে এবং সর্বোচ্চ ২শ বার একেকটি মোবাইল নম্বর ব্যবহৃত হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রশাসনে কর্মরত এক কর্মচারী।
এ ব্যাপারে মুড়িয়াউক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মলাই জানান, অল্প সময়ের মধ্যে তালিকা তৈরির কারণে ভুল হয়েছে। অসংখ্যবার মোবাইল নম্বর ব্যবহারের ভুলটি করেছেন উপজেলা প্রশাসনের কম্পিউটার অপারেটররা। যেগুলো সংশোধনের কাজ চলমান। বুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ মুক্তার হোসেন বেনুও জানান একই কথা। পুনরায় শুদ্ধভাবে তালিকা তৈরিতে তিনি তার লোকজনকে নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা প্রশাসনের কম্পিউটার অপারেটররা বাংলানিউজকে জানান, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা অসম্পন্ন খসড়া তালিকা দিয়েছেন। অল্প সময়ের মধ্যে আমরা তা সম্পন্ন করি। ভুলবশত একেকটি নম্বর অনেকবার ব্যবহার হয়েছে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে থাকায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি লাখাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লুসিকান্ত হাজংয়ের সঙ্গে। মোবাইলে বারবার কল দিলেও তা রিসিভ করেননি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সঞ্চিতা কর্মকার।
তবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মুশফিউল আলম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, খসড়া তালিকা জমা দেওয়ার পর আমরা তাতে অনেক অনিয়ম খুঁজে পেয়েছি। উপজেলার ৬টি ইউনিয়নেই সমস্যা হয়েছে। একেকটি মোবাইল নম্বর রয়েছে অনেকবার। ইতোমধ্যে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করে দ্রুত সময়ের মধ্যে হালনাগাগাদ তালিকা জমা দেবেন।
অন্যদিকে হবিগঞ্জ সদর উপজেলাসহ ৯টি উপজেলায়ও তালিকা তৈরিতে এ ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
স্থানীয়রা বলছেন, করোনা ভাইরাস পরিস্থিতে ব্যাপক সংকটে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্যই প্রধানমন্ত্রী নগদ টাকা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন। এ ধরনের অনিয়মের কারণে বঞ্চিত হবেন অনেক অসহায় মানুষ। গুরুত্বপূর্ণ এই কাজে অনিয়ম কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
এক উপকারভোগী বলেন, তালিকায় আমার নামটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে অনিয়মের কারণে পরবর্তী তালিকায় আমি থাকবো কিনা এনিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। সাহয্য পেতে বিলম্ব অথবা একেবারেই না পেলে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে না খেয়ে থাকতে হবে।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ কামরুল হাসান বাংলানিউজকে বলেন, তালিকা এখনও খসড়া পর্যায়ে রয়েছে। যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত করা হবে। একই মোবাইল নম্বরে একাধিক ব্যক্তির নাম থাকলে কেউই অর্থ সহায়তা পাবেন না। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সহায়তা হস্তান্তর বন্ধ হয়ে যাবে। তালিকা চূড়ান্ত করে পাঠানোর পরও কোনো ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র পরীক্ষা করে ত্রুটি পাওয়া গেলে তা পুনরায় যাচাই হবে।
‘ইতোমধ্যেই হবিগঞ্জ থেকে ১শ জনের তালিকা পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে ৩৯ জন মোবাইলের মাধ্যমে অর্থ সহায়তা পেয়েছেন। এই তালিকায় তাদেরই নাম থাকবে যারা ইতোপূর্বে সরকারের অন্য কোনো কর্মসূচির আওতায় ছিলেন না।’
চোখ দিয়ে পানি পড়ার মত একটি ঘটনা। বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম, তিনদিন হলো হযরত মুহাম্মদ (সা.) মদিনাতে নেই।কেউ জানেনা নবীজি কোথায়। ওমর ফারুক (রাযিঃ) মুক্ত তরবারি হাতে ঘোষণা দিলেন, “যদি নবীজির কোন কিছু হয় তবে আমি ওমর বলছি মক্কার একটা মুনাফিকও আস্ত শরীরে থাকবে না।“ এদিকে আবু বকর (রাযিঃ) বললেন, থাম ভাই চল নবীজির তালাস করি। দুই জনে মদিনা থেকে মক্কার উদ্দেশ্যে রওনা হলেন। মরুভূমি পেরিয়ে পাহাড়ের এলাকাতে আসলেন। একটু দূরে দেখলেন এক রাখাল দাড়িয়ে আছে। আবু বকর (রাযিঃ) ও ওমর ফারুক (রাযিঃ) রাখালকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি মুহাম্মদ (সা.) কে দেখেছ? রাখাল উত্তরে বলল আমি মুহাম্মদ (সা.) কে চিনি না এবং আপনাদেরও চিনি না। তবে ঐ পাহাড়ের উপরে একজন লোক ইয়া উম্মাতি, ইয়াউম্মাতি বলে কাঁদছেন। আবু বকর (রাযিঃ) ও ওমর ফারুক (রাযিঃ) বুঝতে বাকি ছিলনা ঐ লোক আর কেউ না দয়াল নবীজি হযরত মুহাম্মদ (সা.)। রাখাল আবার বলল লোকটির সাথে সাথে আমার সব উঠ, ভেড়াগুলোও কাঁদতেছে আর খাওয়া বন্ধ করে দিছে। আপনারা উনাকে নিয়ে যান তা না হলে আমার সব উঠ, ভেড়াগুলো কাঁদতে কাঁদতে মরে যাবে। আবু বকর (রাযিঃ) ও ওমর ফারুক (রাযিঃ) পাহাড়ে গিয়ে দেখলেন দয়াল নবীজি সেজদা-রত অবস্থায় ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাতি বলে কাঁদছেন। নবীজির কষ্টে আবু বকর (রাযিঃ) বললেন ইয়া রসুলুল্লাহ আমি আবু বকর ইসলাম গ্রহণ করার পর থেকে যত আমল করেছি সব আপনার উম্মাতকে দিয়ে দিলাম, আপনি দয়া করে মাথা উঠান। নবীজি মাথা উঠায় না। এবার ওমর ফারুক (রাযিঃ) বললেন ইয়া রসুলুল্লাহ আমি ওমর যে আপনার মাথা নিতে গিয়ে নিজের মাথা দিয়ে দিয়েছি সে আপনার উম্মাতের জন্য সব আমল দিয়ে দিলাম। নবীজি মাথা উঠায় না। আবু বকর (রাযিঃ) বললেন ওমর কাজ হবে না রসুলুল্লাহকে একমাত্র ফাতিমা শান্ত করতে পারবে। তারা দুই জনে মদিনা দিকে ছুটছেন, পথে হযরত আলী (রাযিঃ) এর সাথে দেখা। আবু বকর ও ওমর (রাযিঃ) বললেন সামনে গিয়ে লাভ নেই, রসুলুল্লাহকে শান্ত করতে ফাতিমাকে লাগবে। এবার তিন জনে ফাতিমার বাড়ির সামনে আসলেন আলী (রাযিঃ) ফাতিমাকে ডাক দিলেন, ফাতিমা বাইরে আসে স্বামীর চেহারা দেখে বললেন, আপনাকে এমন দেখাচ্ছে কেন, তবে কি মক্কার মুনাফিকরা আমার আব্বাজানকে মেরে ফেলছে? হযরত আলী (রাযিঃ) বললেন তুমি তাড়াতাড়ি চলো নবীজি ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাতি বলে কাঁদছেন, মাথা উঠাচ্ছেন না। ফাতিমা দৌরে গেলেন। নবীজির কাছে গিয়ে বলছেন আব্বাজান আপনি সফরে যাবার আগে এবং সফর থেকে ফিরে প্রথমে আমাকে দেখতেন, আমার সাথে কথা বলতেন। কিন্তু আজ তিন দিন হল আপনার কোন খোঁজ নেই, আপনি কি আমাকে ভুলে গেছেন? নবীজি তাও মাথা উঠায় না। ফাতিমা (রাযিঃ) বললেন আব্বাজান আমি আপনার ফাতিমার সব নেকী আপনার উম্মাতকে দিয়ে দিলাম। নবীজি মাথা উঠায় না। নবীজির দুই পাশে হাসান, হুছাইন দাড়িয়ে বলতেছেন নানাজান উঠেন, নানাজান উঠেন। নবীজি মাথা উঠায় না। হঠাৎ ফাতিমা (রাযিঃ) বলে উঠলেন, “আব্বাজান আপনি উঠেন আমি আপনার উম্মাতির জন্য আমি হাসান, হুছাইনকে কুরবানি করে দিলাম।“ আল্লাহ্ আকবার, আল্লাহ্ আকবার, আল্লাহ্ আকবার। এবার নবীজি মাথা উঠালেন আর বললেন ফাতিমা তুমি কি দোয়া করলা আমার আল্লাহ্ তোমার দোয়া কবুল করে ফেলছেন। নবী-রসূল, সাহাবিদের রক্ত ঝরানোর কারনেই সেই দ্বীন আজ আপনার, আমার কাছে আসতে পেরেছে। আসুন আল্লাহ্ হুকুমগুলো নবীর তরীকায় পালন করার চেষ্টা করি। আমিন, আজেবাজে পোষ্ট শেয়ার করতে পারেন ভালো পোষ্ট পারেন না এটা শেয়ার করুন অন্যদের পড়ার সুযোগ দিন দ্বিনের পথে সবাইকে দাওয়াত দিন ইনশাআল্লাহ ইসলামের বিজয় চিরদিন হয়েছে আর হবে!
#আপনি_কি_জানেন_কেন আমরা আমাদের প্রতি ওয়াক্ত নামাজে আত্তাহিয়াতু পড়ি? আত্তাহিয়াতু আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া। এই দোয়াটার পিছনের গল্পটা জানার পর সত্যি আমার হৃদয়টা অনেক কোমল হয়ে গেছে! আত্তাহিয়াতু আসলে, আল্লাহর সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) কথোপকথন একটা অংশ। যা আমাদের মহানবী ইসরাউল মিরাজ যাত্রার সময় হয়েছে মহান আল্লাহর সাথে! মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সাথে কথোপকথন শুরু করে তখন আল্লাহকে আসসালামু আলাইকুম বলেননি ! তাহলে কি বলেছিল? কারন আমরা মহান আল্লাহকে বলতে পারব না। আল্লাহ আপনার উপর শান্তি নাজিল হউক ! কারন আল্লাহ নিজেই একমাত্র পৃথিবীর সকল শান্তির এবং রহমতের উৎপত্তিস্থল ! মহানবী (সঃ) আল্লাহকে উদেশ্য করে বলেছিলেনঃ- আত্তাহিইয়া-তু লিল্লা-হি ওয়াছ ছালাওয়া - তু ওয়াত্ ত্বাইয়িবা -তু অর্থ:-যাবতীয় সম্মান , যাবতীয় উপাসনা ও যাবতীয় পবিত্র বিষয় আল্লাহর জন্য ৷ উওরে মহান আল্লাহ বলেনঃ- আসসালা - মু ' আলায়কা আইয়ুহান নাবিইয়ু ওয়া রহমাতুল্লা-হি ওয়া- বারাকাতুহু অর্থঃ- হে নবী ! আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হউক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সমৃদ্ধি সমূহ নাযিল হউক । এতে মহানবী বলেনঃ- আসসালা - মু আলায়না ওয়া আলা ইবা - দিল্লা - হিছ ছা - লেহীন অর্থঃ-আল্লাহর সমৃদ্ধি শান্তি বর্ষিত হউক আমাদের উপরে ও আল্লাহর সৎকর্মশীল বান্দাগণের উপরে। মহান আল্লাহ এবং মহানবীর এই কথোপকথন শুনে ফেরেস্তারা বলেনঃ-আশহাদু আল লা - ইলা - হা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আনণা মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু । অর্থঃ-আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে , আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে , মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বান্দা ও রাসূল '। সুবহানাল্লাহ, এখন আমি এবং আপনি আত্তাহিয়াতু গুরুত্ব এবং পিছনের ইতিহাস জানতে পারলাম, এবার একটু চিন্তা করুন তো এই লেখাটি যদি আ
একদল যুবক যখন তাদের ঈমান বাঁচানোর জন্য বিয়ে করতে মরিয়া, তখন কিছু মানুষ তাদেরকে নিয়ে ঠাট্টা করে, ছেলে ভালো চাকুরী করে না, সারাদিন ঘরে বসে থাকে, খায় দায় আর ঘুমায়, ও বিয়ে করে করবে টা কি? ওর কাছে কে মেয়ে দিবে? কিন্তু ছেলেটা জানে এই দুনিয়ার ফিৎনা তাকে এমন ভাবে চেপে ধরেছে যে সে ঘর থেকেও বের হতে ভঁয় পায়। সে বের হলেই তো দেখতে পাবে একটা ছেলে একটা মেয়ে হাত ধরে দিব্বি ঘুরে বেড়াচ্ছে। রেস্টুেন্টগুলোতে তাকিয়ে দেখো ! ! ! পার্ক গুলোর দিকে চোখ বুলিয়ে দেখো, সব জায়গা দখল করে আছে ভালোবাসা নামক সেই অবৈধ সম্পর্ক গুলো। 𝌆 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ◉ আমার পর আমি পুরুষের জন্য নারীর ফেতনার চেয়ে অধিক ক্ষতিকারক কোনো ফিতনা রেখে যাইনি। (বুখারী, ৫০৯৬ ; মুসলিম, ২৭৪০) 𝌆 অন্যত্র রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ◉ বান্দা যখন বিবাহ করে, তখন সে তার অর্ধেক ঈমান (দ্বীন) পূর্ণ করে। অতএব বাকী অর্ধেকাংশে সে য যেনো আল্লাহকে ভয় করে। (সহীহ আল-জামিউস সাগীর ওয়া যিয়াদাতুহ হা/৬১৪৮) আল্লাহ ভীরু বান্দাগুলো দুনিয়ার এই ফিৎনা থেকে বাঁচার জন্য মন কে স্থির করে বলে, বাবা-মা আমি বিয়ে করতে চাই। তারা গুনাহ থেকে বাঁচার জন্যই বিয়ে করতে চায়, নিজের লালসা পূরণ করার জন্য নয়। কারণ তারা এই দুনিয়া থেকে আল্লাহকে বেশি ভালোবেসে ফেলেছে। তারা হারাম প্রেম এর উপর বিয়েকে বেশি অগ্রাধিকার দেয়। তাই তারা আজ সমাজের চোখে অপরাধী।
রতীয় চলচিত্রে এক সময় বলিউড কাঁপানো অভিনেত্রী রানী মুখার্জি সভাবসূলভ ভাল আচরণের কারণে তিনি ভারতের জনপ্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। সাতটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার সহ তিনি বিভিন্ন পুরস্কার লাভ করেছেন।
তিনি হিন্দু ধর্মাবলম্বী হলেও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে দুনিয়ার সর্বকালের সেরা মানব বলে টুইট করলেন যা নিয়ে অনলাইন মাধ্যমে শেয়ারিং এর ধুম পড়েছে! টুইটটির জন্য ইসলাম ধর্ম অনুসারীরা অবশ্য রানীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছেন। তথ্য সূত্রঃ এমটিনিউজ২৪
স্বপরিবারে ধর্মান্তরিত হন। হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। ধর্মান্তরিত হওয়ার পর নিতাই দাসের নাম পরিবর্তন করে ইব্রাহিম, স্ত্রীর নাম রহিমা বেগম, ছেলের নাম ইসমাইল আলী এবং মেয়ের নাম কুলসুমা বেগম ও ফাতেমা বেগম রাখা হয়।
সোমবার সরেজমিনে উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়নে গেলে স্থানীয় লোকজন জানান, ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর কৃষ্ণপুর গ্রাম ছেড়ে দিয়ে আশ্রয় নেন ভাটেরা স্টেশনের পরিত্যক্ত রেলওয়ে কোয়ার্টারে। পরিত্যক্ত এসব কোয়ার্টার বসবাসের উপযোগী না হলেও মাথা গোজার বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় কষ্ট করে দিনাতিপাত করছেন।
বার্ধক্য আর নানা রোগে আক্রান্ত নওমুসলিম ইব্রাহিম জানান, সবার আন্তরিক সহযোগিতায় আল্লাহর রহমতে নিরাপদে এবং ভালোই আছেন। রোজা রাখার জন্য দানশীল ব্যক্তিবর্গ খাবারসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। রেলওয়ে কোয়ার্টারে বসবাসে একটু কষ্ট হলেও যতক্ষণ বিকল্প ব্যবস্থা না হচ্ছে ততক্ষণ এখানেই থাকতে হবে।
ভাটেরা স্টেশন জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. হোসাইন আহমদ জানান, নওমুসলিম ইব্রাহিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর থেকে মসজিদে জামায়াতের সঙ্গে নামাজ আদায়ের চেষ্টা করেন। রোগ শোক ও বয়সের কারণে অনেক সময় ফজরের নামাজ মিস করেন। তবে একজন ভালো মানুষ হিসেবেই তিনি তার সব কাজ-কর্ম পরিচালিত করছেন।
ভাটেরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলাম জানান, ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশের পর থেকে তিনি তাদেরকে সহযোগিতা করে আসছেন।
তাছাড়া দেশ বিদেশ থেকে বিচ্ছিন্নভাবে তাদের সহযোগিতা করা হচ্ছে। এলাকার মানুষ তাদের নিরাপদ বসবাসের ব্যাপারে সচেতন। সবার সহযোগিতামূলক মনোভাব রয়েছে।
হে আল্লাহ! মহামারি করোনা থেকে মুক্তি দিন
মরণব্যা’ধি করোনাভাইরাস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারি। দুনিয়াতে কখনো কখনো মহামারি আসে মানুষকে পরীক্ষার জন্য। আবার কখনো কখনো অবাধ্য মানুষকে শাস্তি দিতে। সে মহামা’রির কবলে পড়ে জীবন ও সহায়-সম্পদ হারান অপরাধী কিংবা নিরপরাধ সব মানুষ। কুরআনুল কারিমে এমন আজাবকে (মহামা’রি) ভয় করার কথা বলা হয়েছে- ‘তোমরা এমন শাস্তি থেকে দূরে থাক, যা বিশেষভাবে তোমাদের মধ্যে যারা জা’লিম, (শুধু) তাদেরকেই আ’ক্রমণ করবে না। আর জেনে রেখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তিদানে খুবই কঠোর।’ (সুরা আনফাল : আয়াত ২৫)
আল্লাহর পক্ষ থেকে যখন কোনো অঞ্চলে আ’জাব বা গ’জব আসে তখন তা ওই অঞ্চলে বসবাসকারী ঈমানদার কিংবা বেঈমান সবাইকে আ’ক্রমণ করে। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসে তা সুস্পষ্ট। হাদিসে এসেছে- হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন আল্লাহ্ কোনো সম্প্রদায়ের উপর আ’জাব পাঠান তখন সেখানে বসবাসরত সবার উপরই সেই আজা’ব পতিত হয়। অবশ্য পরে প্রত্যেককে তার আমল অনুযায়ী উঠানো হবে।’ (বুখারি, মুসলিম, মুসনাদে আহমদ)
উল্লেখিত হাদিসটি প্রমাণ করে যে, যখন আল্লাহ তাআলা কোনো সম্প্রদায়ের গোনাহের কারণে তাদের উপর কোনো আজাব দেন তখন তা ভালো-মন্দ সবার উপরই নেমে আসে। মহামা’রি আক্রা’ন্ত অঞ্চলে যদি কোনো নিরপরাধ ভালো মানুষও থাকে সেও ওই মহামা’রিতে আক্রা’ন্ত হয়।
হজরত যায়নাব বিনতে জাহাশ রাদিয়াল্লাহু আনহা বিশ্বনবিকে প্রশ্ন করেন, আমাদের মাঝে সৎ লোক থাকা অবস্থায়ও কি আমরা ধ্বং’স হয়ে যাব? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার উত্তরে বলেন, ‘হ্যাঁ’, যখন নোংরামির মাত্রা বেড়ে যাবে।
সুতরাং বোঝা যাচ্ছে যে, যখন গ’র্হিত ও গো’নাহের কাজ প্রকাশ পাবে তখন সবার ধ্বংস অনিবা’র্য হয়ে পড়বে। তবে সৎ ও মন্দ লোকের মৃ’ত্যুর ব্যাপারে অংশীদারিত্ব, নেকি ও শাস্তির ব্যাপারে অংশীদারিত্বকে অপরিহার্য করবে না। বরং তাদের প্রত্যেককে তাদের নিজ নিজ আমলের নিয়ত অনুযায়ী প্রতিদান দেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে সৎ লোকের উপর আজাবের উদ্দেশ্য হবে তাদেরকে পবিত্র করা আর মন্দ লোকের জন্য শাস্তি দেয়া।’ (ফাতহুল বারী)
সুতরাং চলমান মহামা’রি করোনাভাইরাসে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা- হে আল্লাহ! আপনি মহামা’রি করোনা থেকে মুসলিম উম্মাহকে মুক্তি দিন। মহামা’রি করোনাকে আপনি মানুষের ওপর থেকে তুলে নিন।
মহামা’রি কারোনায় এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৬১ হাজার ৯১৯ জনের প্রাণহা’নি ঘটেছে। এদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা আল্লাহর একান্ত প্রিয় বান্দা। তারাও রক্ষা পায়নি এ মহামা’রি থেকে। হাদিসের ঘোষণা অনুযায়ী তারা একদিকে পাবে শাহাদাতের মর্যাদা আবার অন্যদিকে পাবে তাদের আমল অনুযায়ী প্রতিদান।
সুতরাং মহামা’রি করোনায় কে মা’রা গেল আর বেঁচে থাকলো। কে ভালো লোক আর কে মন্দ লোক এসব বাচাই করার সুযোগ নেই। কোনো জাতির ওপর আল্লাহর আজাব নেমে এলে- কে ভালো, কে মন্দ তা পার্থক্য করা হয় না। এমনকি নেককার মানুষও বিপদ, আজাব ও মহামারি দ্বারা আক্রা’ন্ত হতে পারে।
মুমিন ও কাফেরদে বিপদে রয়েছে পার্থক্য। কাফের অবাধ্য-অবিশ্বাসীদের জন্য বিপদ-আপদ আসে আজাবস্বরূপ। কিন্তু ঈমানদারের জন্য বিপদ-আপদ-মহামা’রি রহমতস্বরূপ। হাদিসে এসেছে- হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘মুসলিম ব্যক্তির ওপর যেসব বিপদ-আপদ আসে। আল্লাহ তাআলা এর দ্বারা তার পাপ দূর করে দেন। এমনকি যদি (সামান্য) কাঁটাও তার শরীরে ফোটে, এর দ্বারাও।’ (বুখারি)
এমন ধারণা করা ঠিক নয়, কেননা মহামা’রিতে কোনো নেককার ব্যক্তি আক্রান্ত হবে না এ মর্মে কোনো দিকনির্দেশনা কুরআন এবং হাদিসে আসেনি। বরং প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই সবচেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। হাদিসে এসেছে- হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন ‘আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাউকেও দেখিনি।’ (মুসলিম, মুসনাদে আহমাদ)
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা একবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে প্লেগ রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। জবাবে তিনি বলেন, এটি হচ্ছে এক ধরনের আজাব। আল্লাহ যার ওপর তা পাঠাতে ইচ্ছা করেন, পাঠিয়ে থাকেন। কিন্তু আল্লাহ এটিকে মুমিনদের জন্য রহমত বানিয়ে দেন। অতএব প্লেগ রোগে কোনো বান্দা যদি ধৈর্য ধরে, এই বিশ্বাস নিয়ে নিজ শহরে অবস্থান করতে থাকে যে আল্লাহ তার জন্য যা নির্দিষ্ট করে রেখেছেন তা ছাড়া আর কোনো বিপদ তার ওপর আসবে না, তাহলে সেই বান্দার জন্য থাকবে শহিদের সমান সওয়াব।’ (বুখারি)
তারপরও মহান আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ- হে আল্লাহ! মহামা’রি করোনা থেকে আপনি পুরো জাতিকে হেফাজত করুন। আপনিই সেরা আরোগ্য ও নিরাপত্তা দানকারী। যেভাবে দোয়া করতে বলেছেন বিশ্বনবি- – اَللَّهمَّ اِنِّيْ اَسْاَلكَ الْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আস্আলুকাল আ-ফিয়াতা ফিদ-দুন্ইয়া ওয়াল আখিরাহ।’ (তিরমিজি) অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার কাছে দুনিয়া এবং পরকালের সার্বিক নিরাপত্তা ও প্রশান্তি প্রার্থনা করছি।
অর্থ : হে সুস্থতা নাজিলকারী। হে রোগের প্রতিষে’ধক দানকারী। আমাদের জন (সব মহামা’রি) রোগ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার শেফা/চিকিৎসা নাজিল করুন। আপনি সুস্থতা দান করুন। আপনিই রোগ নিরাময়কারী। আপনি ছাড়া সুস্থতা দানকারী আর কেউ নেই। এমন সুস্থতা দান করুন, যাতে আমাকের মধ্যে আর কোনো রোগ অবশিষ্ট না থাকে।’
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনার কাছে আমি শ্বেত রোগ থেকে আশ্রয় চাই। মা’তাল হয়ে যাওয়া থেকে আশ্রয় চাই। কুষ্ঠু রোগে আক্রা’ন্ত হওয়া থেকে আশ্রয় চাই। আর দুরারোগ্য ব্যাধি (যেগুলোর নাম জানিনা) থেকে আপনার আশ্রয় চাই।
পরিশেষে… হে আল্লাহ! আপনি যুগে যুগে আপনার নবি-রাসুলদের অনেক রোগ-ব্যা’ধি দিয়েছেন। আবার তাদের আরোগ্য দান করেছেন। আপনিই সেরা আরোগ্য দানকারী। আপনার কাছেই প্রার্থনা। আপনি আপনার বান্দাদের প্রতি রহমত নাজিল করুন। মহামা’রি করোনা থেকে মুক্তি দিন। আমিন।-জাগো নিউজ
“— রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ— কিয়ামতের দিন যখন আমাকে সুপারিশ করার অনুমতি দেওয়া হবে তখন আমি বলব, হে আমার প্রতিপালক! যার অন্তরে এক সরিষা পরিমাণ ঈমান আছে, তাকে তুমি জান্নাতে দাখিল করো। তারপর তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করা হবে। তারপর আমি বলব, তাকেও জান্নাতে প্রবেশ করাও যার অন্তরে সামান্য ঈমানও আছে" !! -- -- --{বুখারীঃ ৭০০১} ইয়া আল্লাহ! একদিন তোমার আদালতে কাঠগড়ায় আমাদের দাঁড়াতে হবে। সেইদিন তোমার নবীর সুপারিশ যেনো আমাদের নসীবে জোটে, আমীন।
ছেলেরা কেন প’তিতার কাছে যায়? লিখেছেন শারমিন আকতারঃ নারীদের প’তিতা বা যৌ’নকর্মী হওয়ার পিছনে যেমন নানা কারণ লুকিয়ে আছে সেইরকম পুরুষদেরও প’তিতাদের কাছে যাওয়ার পেছেন রয়েছে মারাত্মক কিছু কারণ।
যেগুলো আমাদের দেশের পরিবার এবং সমাজে নানা ধরণের অবক্ষয় সৃষ্টি করছে। মানুষ কেন যৌ’নকর্মের জন্য প’তিতালয়ে যায় সেইটার কারণ বের করার জন্য ২০০৫ সালে একটি ইন্টারন্যাশনাল প্রোজেক্ট রিসার্স চালানো হয় । এই রিসার্সে ৭০০ জন পুরুষের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়।
সেই গবেষণায় যেসব গবেষক কাজ করেছেন নারী গবেষক এবং লেখক জুলি বিনডেল তাদের একজন । এই ৭০০ জন পুরুষের মধ্য থেকে ১২ জন পুরুষের সাক্ষাৎকার নেন জুলি বিনডেল নিজেই । প্রায় ৬ টি দেশে এই গবেষণা চালানো হয় ।এই গবেষণা থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা ও ফলাফলের ভিত্তিতে নারী গবেষক জুলি বিনডেল ২০১০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত পুরুষদেরদের প’তিতা ব্যবহারের কারণ নিয়ে একটি প্রবন্ধ লিখেন।
“দ্যা গার্ডিয়ান” প্রকাশিত প্রবন্ধদ “Why men use p’rostitutes”; সেখানে তিনি পুরুষদের প’তিতা বা যৌ’নকর্মী ব্যবহারের কারণ উল্লেখ করেন। ২০০৫ সালে জুলি বিনডেলদের দ্বারা পরিচালিত গবেষণায় উল্লেখ রয়েছে যে প্রতি দশকে প’তিতার কাছে যাওয়া পুরুষের সংখ্যা দিগুন হচ্ছে।এসব কাজ করে যে সবাই অনেক তৃপ্ত তা না; এসব কাজ করার পর তাদের অনেকেই অপরাধপ্রবণতায় ভুগছেন এবং মা’নসিক ভাবে অতৃপ্ত থাকেন।
কারণ কেউ মনে করেন “ টাকা দিয়ে সে’ক্স করে অযথায় টাকা নষ্ট”, কেউ বলেন “ এরপরও একাকীত্ব রয়েই যায়।” আবার কেউ বলেন “ এতে স্ত্রীর সাথে পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিজেকে বেশ অপরাধী মনে হয়।” “একটি খারাপ অনুভুতি ছাড়া আমি প’তিতার সাথে যৌ’নকার্য চরিতার্থ করে আর তেমন কিছু পাইনা।”
গবেষণায় ডাটা কালেকশনের সময় বেন নামক সাক্ষাৎকার দেয়া এক পুরুষ বলেন এ কথা । অনেকের এমন অতৃপ্তি অপরাধ প্রবণতা থাকার পরেও তাহলে কেন প’তিতাদের কাছে যাচ্ছে পুরুষরা ? জুলি বিনডেল এসবের উপর একটি সংক্ষিপ্ত ফাইনডিং তুলে ধরেছেন দ্যা গার্ডিয়ানে প্রকাশিত তাঁর আর্টিকেলে । তাঁর আর্টিকেলের আলোকে আমরা আলোচনার সুবিধার্থে কয়েকটা পয়েন্টরের অধীনে পুরুষদের প’তিতা ব্যবহারের কারণ উল্লেখ করা হল-
১) শৈশব থেকে বয়ে বেড়ানো অবহেলা এবং নিঃসঙ্গতা শৈশবের নিঃসঙ্গতা এবং আত্মীয় স্বজন বিশেষ করে মহিলাদের সাথে সেভাবে মিশতে না পারার কৌশল না জানার কারণেও ভেতরে ভেতরে বহুদিনের জিইয়ে রাখা কষ্ট থেকে অনেকেই প’তিতাদের কাছে যায় । এ ব্যাপারে লেখক বলেন
“ একজন আমাকে তাঁর শৈশবের নি’র্মমতা, অবহেলা এবং অন্যদের সাথে বিশেষ করে মহিলাদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি করার ব্যাপারে অক্ষমতার অভিজ্ঞতার কথা বলেন ।” তিনি সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করা অ্যালেক্সের কথা উল্লেখ করে বলেন তিনি একজন পতিতার সাথে সহবাস করে তেমন কিছুই পান না তাঁর শুধু শূন্যতায় অনুভুত হয় । কিন্তু তিনি জানেন আন কিভাবে একজন মেয়ের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে হয় তাঁর সাথে সখ্যতা গড়ে তুলতে হয়।
২) প’তিতাবৃত্তি রোধে তেমন আইন না থাকা বা থাকলেও তাঁর সঠিক বাস্তবায়ন না থাকা টাকার বিনিময়ে সে’ক্সকর্ম করা অনেক দেশেই আইনের চোখে দোষনীয়। এটাকে খারাপ চোখে দেখা হয় বিভিন্ন দেশে । গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে মাত্র ৬ % পুরুষ টাকার বিনিময়ে যৌ’নকর্মী ব্যবহারের কারণে গ্রেপ্তার হয়।
এই কাজ না করার ব্যাপারে সে ধরণের আইন এবং আইন থাকলেও তা বাস্তবায়নের সুষ্ঠু পদক্ষেপ না থাকার কারণেই অধিকাংশ পুরুষ এসব কাজ করছে বলে গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় । এই গবেষণা চলা কালে সাক্ষাৎকার দেয়া একজন বলেন-
“যদি কোন নেগেটিভ কিছু ঘটতো তাহলে তাহলে আপনাকে পুনরায় বিবেচনা করতে শেখাত । আইনটি এখন বাস্তবায়ন হয়নি । এর ফলাফল হিসাবে যদি নেগেটিভ কিছু ঘটতে থাকে তাহলে তা অবশ্যই আমাকে এ কাজ থেকে বিরত রাখবে ।” গবেষণায় সাক্ষাৎকার দেয়া অন্য আর একজন বলেন- “ যদি এই কাজ করার জন্য আমাকে কোন ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হতে হত তাহলে আমি কখনই এ কাজ করতাম না । এই দেশে পুলিশরা পুরুষদের সাথে সুন্দর আচরণই করে যৌ’নকর্মীদের সাথে মিলিত হবার পরও ।” ৩) স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের সাথে বোঝাপড়ার অভাব অনেক পুরুষই মহিলাদের সাথে একটি সত্যিকারের সম্পর্ক তৈরি করতে চায় এবং ব্যর্থ হয়ে প্রায় সময়ই হতাশ হয়ে পড়ে । আর সে সম্পর্কের বিকাশ সাধন করতে পারে না ।এ ব্যাপারে গবেষণায় সাক্ষাৎকার দেয়া একজন বলেন-ইহা শুধুমাত্র একটা যৌ’নকর্ম কোন আবেগ-প্রেম নয় । ইহা গ্রহণ করতে হয় প্রস্তুত থাকতে হবে না হলে একেবারে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হবে । তারা স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের মতো নয় ।” এই গবেষণায় বব নামক একজন আরও পরিষ্কারভাবে বলেন যে তারা টাকার বিনিময়ে যৌ’নকর্মীর সাথে সহবাস করে যাতে তারা নিজেকে এনকাউনটার থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে । বব বলেন “দেখুন, পুরুষরা নারীকে ( পতিতা)টাকা দিয়ে তাঁর সাথে সহবাস করে কারণ এক্ষেত্রে সে যা খুশি তাই করতে পারে বা যাকে খুশি তাকে ব্যবহার করতে পারে । অধিকাংশ পুরুষই যৌ’নকর্মীদের কাছে এজন্য যায় যে তারা তাদের সাথে এমন আচরণও করতে পারে বা পেতে পারে যা সত্যিকারের ভাল মহিলারা পছন্দ বা সহ্য করতে পারবে না ।”৪) অন্য নারীদের ধর্ষিতা হওয়া থেকে বাঁচাতে গবেষক জুলি বিনডেল বলেন এই গবেষণার পর একটা আশ্চর্যজনক ফলাফল পাই যে অধিকাংশ পুরুষই মনে করেন যে তারা যদি টাকার বিনিময়ে পতিতার কাছে না যেত তাহলে তাদের দেহের প্রয়োজনে তাদেরকে অন্য নারীদের রেপ করতে হতো । এমনকি একজন আমাকে বলেই ফেলেন যে- “কখনও তুমি কাউকে ধ’র্ষণ করতে পারঃ কাজেই তাঁর পরিবর্তে প’তিতার কাছে যাওয়া ভাল ।” “সে’ক্সের জন্য মরিয়া হয়ে উঠা একজন পুরুষ যে এই খারাপ ভাবেও যৌ’নকর্ম সাধন করতে চায়; তাঁর যৌ’নকর্ম করার ব্যবস্থা থাকা উচিৎ, তা না হলে সে কাউকে রেপ করতে পারে ।”গবেষক জুলি বিনডেল তাঁর আর্টিকেলে এই বিষয় নিয়ে লিখতে গিয়ে বলেন “এই মজার অভিজ্ঞতা থেকে আমার একটা বিষয় মনে হয়েছে যে -“ প্রত্যেক পুরুষই একজন পটেনশিয়াল ধর্ষক ।” বাংলাদেশী বিশিষ্ট গবেষক এবং লেখক আখতার হামিদ খান ২৩ ডিসেম্বরে একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত পতিতাদের পতিতালয়ে আসার কারণ নিয়ে লেখা “কেন এরা এ পথে আসে” শিরোনামের একটি প্রবন্ধে বাংলাদেশী পুরুষদের প’তিতাদের কাছে যাওয়ার তিনটি কারণ উল্লেখ করেন । কারণ তিনটি হচ্ছে- ১. ব্লু-ফিল্ম ও পর্নোসাহিত্য: ব্লু-ফিল্ম, পর্নোসাহিত্য ও অ’শ্লীল ম্যাগাজিন পুরুষদের যৌ’ন উত্তেজনার অন্যতম কারণ। ব্লু-ফিল্ম, অশ্লীল ম্যাগাজিন ও তথাকথিত যৌ’ন উত্তেজক গল্প-উপন্যাস এবং বিদেশী যৌ’ন উত্তেজক ছায়াছবির ব্যাপক ছড়াছড়ি যুবকদের দেহমনে কামনার আগুন জ্বালিয়ে দেয়। তখনই তারা অবৈধ নারী সংসর্গ
“সে’ক্সের জন্য মরিয়া হয়ে উঠা একজন পুরুষ যে এই খারাপ ভাবেও যৌ’নকর্ম সাধন করতে চায়; তাঁর যৌ’নকর্ম করার ব্যবস্থা থাকা উচিৎ, তা না হলে সে কাউকে রেপ করতে পারে ।”গবেষক জুলি বিনডেল তাঁর আর্টিকেলে এই বিষয় নিয়ে লিখতে গিয়ে বলেন “এই মজার অভিজ্ঞতা থেকে আমার একটা বিষয় মনে হয়েছে যে -“ প্রত্যেক পুরুষই একজন পটেনশিয়াল ধর্ষক ।” বাংলাদেশী বিশিষ্ট গবেষক এবং লেখক আখতার হামিদ খান ২৩ ডিসেম্বরে একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত পতিতাদের পতিতালয়ে আসার কারণ নিয়ে লেখা “কেন এরা এ পথে আসে” শিরোনামের একটি প্রবন্ধে বাংলাদেশী পুরুষদের প’তিতাদের কাছে যাওয়ার তিনটি কারণ উল্লেখ করেন । কারণ তিনটি হচ্ছে- ১. ব্লু-ফিল্ম ও পর্নোসাহিত্য: ব্লু-ফিল্ম, পর্নোসাহিত্য ও অ’শ্লীল ম্যাগাজিন পুরুষদের যৌ’ন উত্তেজনার অন্যতম কারণ। ব্লু-ফিল্ম, অশ্লীল ম্যাগাজিন ও তথাকথিত যৌ’ন উত্তেজক গল্প-উপন্যাস এবং বিদেশী যৌ’ন উত্তেজক ছায়াছবির ব্যাপক ছড়াছড়ি যুবকদের দেহমনে কামনার আগুন জ্বালিয়ে দেয়। তখনই তারা অবৈধ নারী সংসর্গ কামনায় পাগলপারা হয়ে ওঠে। যে কোনো উপায়ে নারী ধ’র্ষণের চেষ্টা করে, না পারলে ছোটে প’তিতালয়ের উদ্দেশ্য। প্রশ্ন উঠতে পারে, বহু আগে যখন ব্লু-ফিল্ম আবিষ্কার হয়নি তখনও তো পতিতালয় ছিল। প্রথমত তখন ব্লু-ফিল্ম না থাকলে পর্নোসাহিত্য, যৌন উত্তেজক পেইটিং ও চারুশিল্পের অস্তিত্ব ছিল। শত শত বছর আগের উলঙ্গ ভাস্কর্য, নগ্ন নারী চিত্র ও নারী-পুরুষের যৌ’ন মিলনের বহু চিত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। দ্বিতীয়, প’র্নোছবি ছাড়াও তখন যৌ’ন উত্তেজক অন্যান্য কারণগুলো তখনো ছিল। কেন না জৈবিক তাড়না তো প্রকৃতিগত। ২. দেরিতে বিয়েঃ দেরিতে বিয়ে করাও একটি কারণ। যৌ’বনের তাড়না স্বাভাবিকভাবেই প্রকৃতিগত। এ জন্যই বিয়ের ব্যবস্থা। কিন্তু যে কোনো কারণে হোক বিয়ে করতে দেরি হলে বয়সের দাবি তো তার অধিকার ছাড়বে না।তাই যৌবনের স্বাভাবিক তাড়নায় যুবকরা বাধ্য হয় প’তিতালয়ের অন্ধগলিতে যায়। ছাত্র ও স্ত্রী সঙ্গহীন পুরুষরাই অধিকহারে বেশ্যাগমন করে থাকে। ৩. ধর্মীয় ও নৈতিক অবক্ষয়ঃযত কারণই থাক ধর্মহীনতা ও নৈতিকতার অবক্ষয় সকল অপকর্মের মূল কারণ। তা যেমন যৌন অপরাধের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, অন্যান্য ক্ষেত্রেও সমভাবে প্রযোজ্য। সূরা নুরের ৩৫নং আয়াতে জিনা ও ব্যাভিচারের বিরুদ্ধে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে ও চরম শাস্তির কথা বলা হয়েছে। ধর্মেল কথা বাদ দিলেও সভ্যতা ও মানবতার দৃষ্টিতে বেশ্যাগমন জঘন্যতম কাজ। সবচেয়ে নোংরা ও নৈতিকতাহীন কাজ এটি। মজার ব্যাপার হল, অনেকে আছেন, যারা পতিতাবৃত্তির বিরুদ্ধে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে বেড়ান আবার তারাই রাতের আঁধারে খদ্দের হয়ে ভেজা বেড়ালের মতো মাথা গুঁজে ঢোকেন বে’শ্যাপল্লীতে অথবা হোটেলে বা অন্য কোনোখানে। সামগ্রিকভাবে এ আমাদের নৈতিকতার চরম অবক্ষয়ের নজির। সামগ্রিক অর্থে উপরোক্ত গবেষণার আলোকে বলা যায় যে- পুরুষদের প’তিতাদের কাছে যাওয়ার ব্যাপারে সামাজিক এবং পারিবারিক অবক্ষয় দায়ী । পুরুষের নৈতিক স্খলন তাদেরকে পতিতাদের কাছে নিয়ে যায় । পুরুষদের এই নৈতিকতার স্খলনের কারণে অনেক পরিবারে অশান্তি বিরাজ করছে ।এছাড়াও এইডস সহ নানা ধরণের মারাত্মক যৌ’ন রোগের বিস্তার ঘটছে সমাজ ও পরিবারে । তাই এই জঘন্য সামাজিক অবক্ষয় রোধ করার জন্য সবার সচেতন হওয়া দরকার । (আশাকরি সব পুরুষ বন্ধু বিষয়টি হৃদয়াঙ্গম করে নীতি আদর্শ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বাঁচিয়ে চলবো!! ধন্যবাদ সবাইকে!!)
রাসুলাল্লাহ পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। এবং সর্বশেষ নবী। আল্লাহ যুগে যুগে মানবজাতির জন্য নবী রাসুল পাঠিয়েছেন। উদ্দেশ্য ছিল ইবলিসের ধোকায় পরে পথহারা মানুষকে পথ দেখানোর জন্য। শেষ রসুল হযরত মোহাম্মাদ (দ:) কে আল্লাহ প্রেরণ করলেন সমস্ত পৃথিবীতে অন্যায়, অবিচার, রক্তপাত দূর করে আল্লাহর জীবন ব্যবস্থা, ন্যায়, ধর্ম শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য। আমরা জানি যে রাসুলুল্লাহ (সা:) এক উম্মতে মোহাম্মদী জাতি গঠন করে দিয়ে গিয়েছিলেন। যারা ছিল দুর্ধর্ষ যোদ্ধা। সেই উম্মতে মুহাম্মদীর লক্ষ ও উদ্দেশ্য ছিল সশস্ত্র সংগ্রাম করে সমস্ত পৃথিবীতে আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠা করা। এর দ্বারা মানবজাতির ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত জীবনের সমস্ত অন্যায়, অবিচার, শোষণ, অত্যাচার নিঃশেষ হয়ে যাবে এবং ন্যায়, সুবিচার, নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। তাদের সে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে ৬০ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে তারা অর্ধেক দুনিয়া জয় করে আল্লাহর আইনের শাসনের অধীনে নিয়ে এলো। এ পর্যন্ত সেই উম্মতে মুহাম্মদীর ইতিহাস ছিল বিজয়ের ইতিহাস। কিন্তু এরপর ঘটলো এক মহা দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। তারা হঠাৎ ভুলে গেল ইমোতে মোহাম্মদী গঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। তারা এ জাতীর আকিদা অর্থাৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্বন্ধে বিকৃত ধারণা পোষণ করল। আল্লাহর দীন সমস্ত দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠার জেহাদের কথা তারা ভুলে গিয়ে রাজা বাদশাহদের মতই রাজত্ব করতে শুরু করলো। এর ফলে তারা আর উম্মতে মোহাম্মদী রইল না। কারণ সমগ্র দুনিয়ায় আল্লাহর সত্যদীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে রাসুলুল্লাহ (সা:) নিজের সুন্নাহ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। এবং তিনি এও বলেন "আমার এই সুন্নাহ যে বা যারা ত্যাগ করবেন তারা আমার কেউ নয়।"শুধু তাই নয়, তিঁনি আবারো বলেন,"যে আমার সুন্নাহ থেকে শুধু মুখ ফিরিয়ে নিবে সেও আমার কেউ নয়।"(বুখারী, মুসলিম) আর আমরা বহু আগেই রাসুলুল্লাহ (সা:)-এর এই প্রকৃত সুন্নাহ ত্যাগ করে তার ব্যক্তিগত অভ্যাস-অনভ্যাস, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদিকে প্রকৃত সুন্নাহ বলে গ্রহণ করেছি। অথচ সেগুলো নেহায়েৎ ব্যক্তিগত ব্যাপার।
ইসলামে কাদের বিবাহ করা যাবে?এবং কাদের সামনে নারীদের পর্দা করা ফরয না? আসুন জেনে নেই। ইসলামিক শরীয়াহর পরিভাষায় "মাহরাম" বলতে বুঝায় যাদেরকে বিয়ে করা হারাম এবং যাদের সাথে দেখা করা বা দেখা দেওয়া জায়েয। ছেলেদের ও মেয়েদের উভয়ের মাহরাম ব্যক্তিদের সংখ্যা ১৪ জন। . ®ছেলেদের জন্য ১৪ জন মাহরাম হলেনঃ . মায়ের মতো(৫ জন)- (১) মা (২) খালা (৩) ফুফু (৪) শাশুড়ী (৫) দুধ-সম্পর্কীয় মা . বোনের মতো (৫ জন)- (৬) আপন বোন (৭) দাদী (৮) নানী (৯) নাতনী (১০) দুধ-সম্পর্কীয় বোন . মেয়ের মতো (৪ জন)- (১১) মেয়ে (১২) ভাই এর মেয়ে (১৩) বোনের মেয়ে (১৪) ছেলের বউ ®মেয়েদের জন্য ১৪ জন মাহরাম হলেনঃ . বাবার মতো (৫ জন) (১) বাবা (২) চাচা (৩) মামা (৪) শ্বশুর (৫) দুধ-সম্পর্কীয় বাবা . ভাইয়ের মতো (৫ জন) (৬) আপন ভাই (৭) দাদা (৮) নানা (৯) নাতী (১০) দুধ-সম্পর্কীয় ভাই . ছেলের মতো (৪ জন) (১১) ছেলে (১২) ভাই এর ছেলে (১৩) বোনের ছেলে (১৪) মেয়ের জামাই . [সূত্রঃ সুরা আল-বাক্বারাঃ ১৩৩, সুরা আন-নিসাঃ ২৩, সুরা আন-নূরঃ ৩১] . মাহরাম আর গায়রে মাহরাম এর প্র্যাক্টিক্যাল সংজ্ঞা এর চেয়ে সহজভাবে বুঝানো সম্ভব নয়। যারা আমল করবে নিজের জন্যই করবে, যারা জেনে বুঝেও আল্লাহর বিধানকে অগ্রাহ্য করবে তাদের আমলের ফায়সালা তাদের মালিকের সাথেই কাল হাশরের ময়দানে হবে। মহান আল্লাহ আমাদেরকে যথাযথ পর্দা করে চলার তাওফিক দান করুন। ®আমিন।
করো’নাকে ইস্যু বানিয়ে বি’শ্বজুড়ে চলছে মুসলমানদের উপর হা’মলা : জাতিসংঘ মহাসচিব mk tr 18 hours ago International Leave a comment 149 Views
Related Articles
দুইবার ‘মৃ’ত্যু’ ঘোষণা, সবাইকে চ’মকে বেঁচে উঠলো মে’য়েটি 45 mins ago
বিশ্বে প্রথম দেশ হিসাবে করো’নার ভ্যাকসিন প্রয়োগে সফলতা পেলো চীন 59 mins ago
সৌদিতে ব্যাংকনোট নিয়ে নতুন আইন,বি’পাকে পরতে যাচ্ছে প্রবাসীরা 2 hours ago
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, করো’নাকে কেন্দ্র করে বি’শ্বব্যাপী ঘৃ’ণা ও চি’হ্নিত শ্রেণিকে বলির পাঁ’ঠা বা’নানো এবং আ’তঙ্ক ও গু’জব ছ’ড়ানোর সু’নামি বয়ে চলছে। সারাবিশ্বেই প্রচুর পরিমাণ মু’সলিমবি’রোধী হা’মলার ঘ’টনা ঘ’টেছে।
এক বিবৃতিতে গুতেরেস আরও বলেন, অ’নলাইনে ও রাস্তায় বি’দেশিবি’রোধী দৃ’ষ্টিভঙ্গি বে’ড়েছে। জা’তিসংঘের মহাসচিব বলেন, অ’ভিবাসী ও শর’ণার্থীদের ভা’ইরাসের সূত্র হিসেবে অ’পবাদ দেয়া হয়েছে এবং তারপর তাদের চিকিৎসা দেয়া হয়নি।
সবচেয়ে বেশি ঝুঁ’কিতে আছেন বয়’স্করা। তাদের মে’রে ফেলা যেতে পারে এমন নি’ন্দনীয় মিমও দেখা গেছে।’ এসময় বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিক, স্ৱাস্থ্যকর্মী, ত্রাণ ও মানবাধিকার কর্মীরা তাদের কাজ করছেন বলে তাদেরও টার্গেট বানানো হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন জা’তিসংঘের ম’হাসচিব।
এসময় সব মানুষের প্রতি সং’হতি দেখাতে রা’জনৈতিক নে’তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।সকল ধ’র্মীয় উপাসনালয় খুলে দিতে বললেন ট্রা’ম্প ।সকল ধ’র্মীয় উপাসনালয় খুলে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন মা’র্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রা’ম্প। শুক্রবার (২২ মে) হোয়াইট হাউসের ব্রিফিং রুমে এক সংক্ষিপ্ত ঘোষণায় এ নির্দেশ দেন তিনি।
এসময় উপাসনালয়কে ‘দরকারি’ উল্লেখ করে ট্রা’ম্প বলেন, ‘গীর্জা, সিনেগগ, ম’সজিদসহ সকল উপাসনালয় খুলে দিতে আমি গভর্নরদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমাদের এখন কম নয়, বেশি করে প্রার্থনার প্রয়োজন।’ এর আগে রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র ধ’র্মীয় উপাসনালয়গুলো খোলার ব্যাপারে কিছু বিধিনিষে’ধ জা’রি করেছিল।
বৃহস্পতিবারের আগ পর্যন্ত তা হোয়াইট হাউজ অগ্রাহ্য করে। তবে শুক্রবার ট্রা’ম্প পুরো দৃশ্যটাই বদলে দেন। ট্রা’ম্প আরো বলেন, ‘কোন কোন গভর্নর এবর্শন ক্লিনিক বা ম’দের দোকানকে জরুরি হিসেবে খোলা রেখেছেন অথচ চার্চ খোলা রাখেন নি। এটা ঠিক না। প্রার্থনাকে জরুরি ঘোষণার মধ্য দিয়ে আমি এই অ’নাচারকে রুখে দিচ্ছি
ফিলিস্তিন মুক্ত করার সংগ্রাম আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের সমতুল্য -আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী May 23, 2020 International ইহুদিবাদীদের জবরদখল থেকে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার সংগ্রাম মুসলমানদের অবশ্যপালনীয় কর্তব্য বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী। তিনি বলেন, প্রত্যেক মুসলমানের উচিত যার যার অবস্থান থেকে এ কাজে ফিলিস্তিনি জাতিকে সহযোগিতা করা।
গতকাল শুক্রবার বিশ্ব কুদস দিবস উপলক্ষে মুসলিম উম্মাহর উদ্দেশে দেয়া এক দিকনির্দেশনামূলক ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। সর্বোচ্চ নেতা বলেন, ফিলিস্তিন মুক্ত করার সংগ্রাম আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করার সমতুল্য এবং একটি অবশ্যপালনীয় কর্তব্য। এই সংগ্রামে সাফল্যের শতভাগ গ্যারান্টি রয়েছে।
ইহুদিবাদীদের কবল থেকে মুসলমানদের প্রথম ক্বেবলাসমৃদ্ধ নগরী জেরুজালেম আল-কুদসকে মুক্ত করার প্রত্যয় নিয়ে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের স্থপতি ইমাম খোমেনী (রহ.) ১৯৭৯ সালে প্রথম এ দিবস পালন করার কথা ঘোষণা করেন।
তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে তখন থেকে প্রতি বছর রমজান মাসের শেষ শুক্রবার বিশ্ব কুদস দিবস হিসেবে পালিত হয়ে এসেছে। এ দিবসে বিশ্বের মুসলমানরা ইসরাইল বিরোধী বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন এবং আমেরিকা ও ইসরাইলের পতাকায় অগ্নিসংযোগ করেন। তারা ইহুদিবাদী ইসরাইলের দখলদারিত্ব থেকে আল-কুদসকে মুক্ত করার শপথ নেন।
আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী তাঁর ভাষণে আরো বলেন, বিশ্বের জাতিগুলো কুদস দিবসকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা ফিলিস্তিনের মুক্তির পতাকা উড্ডীন রাখাকে প্রথম ফরজ কাজের মতো নিয়েছে।
সাম্রাজ্যবাদ ও ইহুদিবাদের প্রধান নীতি হচ্ছে মুসলমানদের মাঝে ফিলিস্তিন ইস্যুকে গুরুত্বহীন করে তোলা এবং মুসলমানদের মন থেকে ফিলিস্তিনকে মুছে ফেলা।
এখন যে দায়িত্বটি দ্রুততার সঙ্গে পালন করা দরকার তাহলো, এই যে অপরাধটি মুসলিম দেশগুলোতেই তাদের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক চরদের মাধ্যমে সংগঠিত হচ্ছে তা মোকাবেলা করা।
সর্বোচ্চ নেতা আরো বলেন, তবে বাস্তবতা হচ্ছে মুসলিম জাতিগুলোর ক্রমবর্ধমান সাহসিকতা, আত্মবিশ্বাস ও সচেতনতা ফিলিস্তিন ইস্যুর মতো এত বিশাল ইস্যুকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়িত হতে দেবে না।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি এবং তাদের অনুগত চাকর-বাকরেরা যতই অর্থ ও শক্তি ব্যয় করুক না কেন, সফল হতে পারবে না।
মসজিদসহ সব উপাসনালয় খুলে দিতে ট্রাম্পের নির্দেশ May 23, 2020 International করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকিতে বন্ধ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সব মসজিদ, গির্জা, গিনাগগসহ সব ধরনের উপাসনালয়। এবার তা খুলে দিতে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হলে গভর্নরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ারও হুমকি দিয়েছেন তিনি। খবর আল-জাজিরার।
এর আগে ইস্টার সানডে উপলক্ষে গত ১২ এপ্রিল দেশের সব গির্জা খুলে দেয়ার পক্ষে ছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে এতে বাধ সাধেন তার প্রশাসনের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
তারা সতর্ক করে দেন, এই সময়ে গির্জা খুলে দিলে তা হবে ঝুঁকিপূর্ণ। পরে গির্জা খুলে দেয়ার পরিকল্পনা থেকে সরে আসেন ট্রাম্প।
তবে বিধি-নিষেধ কিছুটা শিথিল হওয়ার কারণে সম্প্রতি কিছু কিছু অঙ্গরাজ্যে গির্জা খুলতে শুরু করেছে।
তবে শুধু গির্জা নয়, এখন দেশের সব উপাসনালয় খুলে দেয়ার পক্ষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আজ আমি স্বীকৃতি দিচ্ছি যে, গির্জা, সিনাগগ, মসজিদ-সব ধরনের উপাসনালয় গুরুত্বপূর্ণ সেবা দিয়ে আসছে।
এই জায়গাগুলো সমাজের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে এবং আমাদেরকে জনগণকে একতাবদ্ধ হতে সাহায্য করে। জনগণও গির্জা, সিনাগগ ও মসজিদে যেতে চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিছু গভর্নর মনে করেন যে, শুধু মদের দোকান ও গর্ভপাত ক্লিনিকগুলোই খুলে দেয়াটাই অপরিহার্য, তাদের কাছে গির্জা খুলে দেয়াটা অপরিহার্য নয়। এটা ঠিক নয়।
তাই আমি এ ধরনের অবিচার সংশোধন করে দিচ্ছি এবং বলতে চাই যে, উপাসনালয়গুলো খুলে দেয়াটাও অপরিহার্য।
সারা বিশ্ব জুড়ে যে মহামারির কবলে পড়েছে মানবসভ্যতা, আর তার পেছনে যে চীন রয়েছে তা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে। বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী দেশ আমেরিকাও এর আগে এ বিষয় নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে একাধিকবার অভিযোগ করেছে। শুধুমাত্র আমেরিকা নয় সমস্ত দেশেই চীনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছে বর্তমানে। আর তাই এবার থেকে চীন ও আমেরিকার মধ্যে যে সম্পর্ক ছিল তা পুরোপুরি ভেঙ্গে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
অন্যদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদিও আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার ডাক দিয়েছেন যেখানে বিদেশী পণ্য বর্জন করে স্বদেশী পণ্য কে কেনার জন্য দেশের জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন। আর এই আত্মনির্ভর প্রকল্পের ঘোষণা করার পর থেকেই চীন থেকে অধিকাংশ কোম্পানিগুলি তাদের ব্যবসা গুটিয়ে ভারতে বিনিয়োগ করতে চাইছে। তবে এখন যে খবরটি বেরিয়ে আসছে সেটি চীনের অর্থনীতিতে অনেকখানি বড় ধাক্কা দিয়েছে। পুরো বিশ্বে ভাইরাস ছড়িয়ে চীন যে কুকর্ম করছে তার ফল পাওয়া শুরু হয়ে গেছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় বড় সংস্থা ইতিমধ্যে চীন থেকে তাদের ব্যবসা স্থানান্তরিত করতে শুরু করে দিয়েছে আর এখন আমেরিকার সিনেট একটা বড় পদক্ষেপ নিয়েছে যেখানে চীনের 800 টি কোম্পানিতে আমেরিকার শেয়ারবাজার থেকে ব্যান করে দেওয়ার বিল পাস করা হয়েছে। গতকাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।বলে রাখি চীনের জিডিপি ভারতের তুলনায় অনেক অনেক বেশি যার জন্য চীনকে আর্থিকভাবে দুর্বল করার ক্ষমতা একমাত্র আমেরিকার কাছে রয়েছে। যার দরুন গতকাল আমেরিকাকে একটি বড় ও কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে দেখা যায়।
আর আমেরিকার এরকম সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে 35 লক্ষ কোটি টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হবে চীন। অর্থাৎ এক ধাক্কায় আমেরিকা চীনের বিশাল অঙ্কের টাকার প্রবাহকে আটকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেহেতু চীনের জিডিপি (GDP) অনেকগুণ বেশি তাই চীনকে আর্থিকভাবে দুর্বল করার ক্ষমতা রয়েছে একমাত্র আমেরিকার কাছে। যে কোম্পানি গুলিকে আমেরিকার শেয়ার বাজার থেকে ডিলিট করা হয়েছে সেই তালিকায় রয়েছে বহু নামিদামি কোম্পানির নামও যাদের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য রয়েছে আলিবাবা, বাইডু এর মতো বড় বড়ো কোম্পানির নাম। অর্থাৎ বিশ্বজুড়ে চীন যে ভাইরাস ছড়িয়ে শয়তানি বুদ্ধি দেখেছিল তার উল্টো গণনা শুরু হয়ে গেছে একপ্রকার, আর এবার তাই চীনের বিরুদ্ধে একাধিক আর্থিক অ্যাকশন নেওয়া শুরু হচ্ছে। আর এবার গোটা বিশ্ব চীনের পেছনে উঠে পড়ে লেগেছে যার দরুন চীনের পতন শুরু হয়ে গিয়েছে।
এখনবাংলা.কম: ইউসুফ ডার্বিশায়ার ইসলাম গ্রহণের আগে ছিলেন মদ-মাস্তিতে মগ্ন এক ব্রিটিশ যুবক। অবসরে মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনী পড়ে ইসলামের প্রতি আগ্রহী হন এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। মহানবী (সা.)-এর চাচা হামজা (রা.)-এর জীবন তাঁকে দারুণভাবে প্রভাবিত করে।
ফলে তাঁর বোনের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মেয়ের নাম রাখেন সাফিয়া। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইউটিউবে প্রচারিত ইউসুফ ডার্বিশায়ারের ইসলাম গ্রহণ বিষয়ক সাক্ষাত্কারের লেখ্যরূপ দিয়েছেন আবরার আবদুল্লাহ মুসলিম হওয়ার আগে আমি ছিলাম একজন সাধারণ ব্রিটিশ বালক।
আমি রবিবার সন্ধ্যায় মদপানসহ এমন সব কিছুতেই অভ্যস্ত ছিলাম। পাঁচ বছর আগে আমি ছুটি কাটাতে গ্রিসে যাচ্ছিলাম। আপনি যখন কোনো এয়ারপোর্টে যাবেন আপনার ব্যাকপ্যাকে পড়ার মতো একাধিক বই থাকতে পারে—যা আপনি কোনো সুইমিংপুলের পাশে বসে পড়তে পারেন।
যদিও খুব বেশি পড়া হয় না। আমি ভাবলাম, ডাব্লিউএইচ স্মিথের কোনো বই পড়ার জন্য নিয়ে যাব। কিন্তু মনের মতো কোনো বই পেলাম না। মহানবী (সা.)-এর জীবনী পড়ে মুসলিম হই, কখনো কখনো মানুষ না চাইতেও অনেক ভালো কিছু পেয়ে যায়। বই না পেয়ে ফিরে আসার সময় আমার হাতে লেগে একটি বুক শেলফ পড়ে যায়।
বইগুলো তোলার সময় তার একটি বই আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বার্নাবি রজার্সনের ‘দ্য প্রফেট মুহাম্মদ : আ বায়োগ্রাফি’। লাইব্রেরিতে বইটির প্রথম পৃষ্ঠা পড়ার পরই আমার ভালো লেগে যায়। আমি দ্বিতীয় পৃষ্ঠা পড়ি এবং ছুটিতে পড়ার জন্য বইটি কিনে নিই। আমি বইটি পড়লাম। আমার মনে হলো, আমার আরো জানা প্রয়োজন।
সুতরাং আমি স্থানীয় একটি মসজিদে গেলাম, তাদের সঙ্গে কথা বললাম এবং জানার আগ্রহ প্রকাশ করলাম। মসজিদের ইমাম বললেন, ‘সত্যি বলতে কি ইসলাম বোঝার শ্রেষ্ঠ পথ হলো মুসলিম হওয়া।’ তখন আমি দ্বিতীয় কোনো চিন্তা না করেই ‘শাহাদাত’ পাঠ করলাম।
হামজা (রা.)-এর জন্য ভালোবাসা একজন নওমুসলিম হিসেবে মহানবী (সা.)-এর সাহাবিদের সঙ্গে নিজের মিল খোঁজা স্বাভাবিক। কেননা তাঁরাও ছিলেন ‘ধর্মান্তরিত মুসলিম’। আমার মনে হয়, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চাচা হামজা (রা.)-এর সঙ্গে আমার মিল রয়েছে। ইসলাম গ্রহণের আগে ও পরে তাঁর জীবনাচারের সঙ্গে আমি নিজের মিল খুঁজে পাই।
যেমন তিনি আনন্দময় সময় কাটাতে পছন্দ করতেন—এমন অনেক কিছুই মনে হয় মিলে যায়। সুতরাং হজের সময় আমি উহুদ যুদ্ধের প্রান্তরে—যেখানে হামজা (রা.) শহীদ হয়েছিলেন সেখানে যাই এবং সময় কাটাই। উহুদের প্রান্তরে আমি যখন হাঁটছিলাম, যেন প্রশান্তির ভেতর দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমি আবেগাপ্লুুত হয়ে কাঁদছিলাম। কিছুতেই কান্না থামাতে পারছিলাম না। আমি হাঁটতে হাঁটতে সামান্য উঁচু করে দেওয়া কবরস্থানের প্রাচীরের কাছে পৌঁছে গেলাম এবং হামজা (রা.)-সহ উহুদের শহীদদের জন্য দোয়া করলাম।
কাঁদতে কাঁদতে বাসে ফিরে এলাম। একজন জানতে চাইলেন কী হয়েছে? আমি বললাম, এখানে এমন একজন ছিলেন যাঁর ভেতর আমি আমার প্রতিচ্ছবি খুঁজে পাই। তিনি বললেন,
করোনা ভাইরাস সূর্যের তীব্র আলোতে ধ্বংস হয় বলে দাবি করেছেন কয়েকজন মার্কিন বিজ্ঞানী। বৃহস্পতিবার ( ২৩ এপ্রিল) হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলনে একটি গবেষণার তথ্য তুলে ধরে এই দাবি করেন যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের উপদেষ্টা উইলিয়াম ব্রায়ান।
PROMOTED CONTENTMgid
Los Angeles Real Estate Prices May Surprise You Los Angeles Real Estate
Columbus Real Estate Prices Might Surprise You Columbus Real Estate
Online Degree Costs Might Surprise You SearchAds| Online Degrees
Finding A Job In The UK May Be Easier Than You Think UK Jobs
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও যুক্তরাষ্ট্রের করোনা টাস্কফোর্সের সদস্য ডেবোরাহ বির্কস।
উইলিয়াম ব্রায়ান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি বিজ্ঞানীরা একটি গবেষণায় দেখেছেন সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি করোনাভাইরাসের উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে সক্ষম। তিনি বলেন, আজ পর্যন্ত আমাদের গবেষণার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই ভাইরাসকে বাতাসের মধ্যেই মেরে ফেলার ক্ষমতা রয়েছে সূর্যের আলোর। তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার ওঠানামা করেও একই রকম ফলাফল পাওয়া গেছে।
গবেষণা অনুসারে, ২১ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় (২০ শতাংশ আর্দ্রতা), করোনাভাইরাসটি মাত্র আধঘণ্টার মধ্যে অর্ধেক হয়ে গেছে। দরজার হাতল এবং স্টেনলেস স্টিলের ক্ষেত্রে একই প্রভাব দেখা গেছে। আর্দ্রতাকে ৮০ শতাংশ বাড়ানোর পরেই দেখা গেছে ৬ ঘণ্টার মধ্যে করোনা অর্ধেক জীবাণু ধ্বংস হয়েছে। এবার এই পরীক্ষাটিই যখন সূর্যের আলোর মধ্যে করা হয়েছে, তখন দেখা গেছে করোনার জীবাণুকে ধ্বংস করতে মাত্র ২ মিনিট সময় লেগেছে।
ব্রায়ান জানান, মেরিল্যান্ডের ন্যাশনাল বায়োডিফেন্স অ্যানালাইসিস এবং কাউন্টার মেজরস সেন্টারে একটি গবেষণাও করা হয়েছে এই তথ্যের উপর।
এই গবেষণার ফলাফলের ভিত্তিতে মার্কিন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, গরম যত বাড়বে ততই ক্ষমতা কমতে থাকবে করোনার। তবে ব্রায়ান সতর্ক করে জানিয়েছেন, এর অর্থ এই নয় যে করোনাভাইরাস গরমের সময়ে একবারে নির্মূল হয়ে যাবে এমন দাবি করা হচ্ছে। তাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ যাবতীয় বিধিনিষেধগুলো মেনে চলতে হবে মানুষকে।
ReplyDelete. Are you ready for a change? Looking for a new job? No annual fees!
This is very simple anyone can do it! You don't need any experience!
Work Part Time/Full Time Online!
Now you can make money online easily!
=http://www.adfinanze.com/?ref=iram
ReplyDeleteWho wants to make money?
Working at home making $100-$500 a month 100% Truth
No Scam
No Joke
No Selling
No rejection
No failure
No Experience needed
This is serious
http://www.clixsense.com/?8612174
http://www.ayuwage.com/ http://www.ayuwage.com/?reg=404862
ReplyDeletezillur pass Mm123456
mzillur.rahma23@gmail.com
ReplyDeletezillur23
Pas zZ1@123456 https://login.mailchimp.com/
Ref: Date13.072016
ReplyDeleteTO,
Munsi Security Service Ltd.
House # 10,Road # 32, Sector # 07,
Uttara, Dhaka-1230.
Subject: Joining Letter.
Dear Sir,
With due respect, I would like to inform you that my Company worker name is MD. Zillur rahman S/O Md. toyeb Ali of District: Tangail, Joining your company Munshi Security Service Ltd and export input freight forwarding ordaineted business ltd. company of accounts Manager In request to your appointment letter.
I kindly request to accept my worker joining letter. My joining date is 13.07:2016
P.s: Verification most be completed.
1. Your weekly off day 01 days it’s any day.
2. Companies can change your duty any time of companies other office.
3. Your Salary increments 10% yearly according your ACR.
4. Your general duty weekly 06 days and 08 sours. Extra time should be count as overtime.
5. Your job should maintenance as Bangladesh Labor low.
6. Authority decision is final decision.
Monthly Salary=10000
Yours faithfully
Other=3months activate
………………….. ………………………………… signature Total= 10000
Managing directorate
ai video golo valo vabe deke and bar bar try korlei apni mail patate parben.
ReplyDeletehttps://www.youtube.com/watch?v=9vAY8Sz5Slk
https://www.youtube.com/watch?v=HqtVpJYecVs
https://www.youtube.com/watch?v=pzcVsig75mU
https://www.youtube.com/watch?v=VhgI2i62U-k
https://www.youtube.com/watch?v=2kbT9F71s8c
ReplyDeleteDescription:
Insurance,Loans,Mortgage,Attorney,Credit,Lawyer,Donate,Degree,
Hosting,Claim,online trading how to,buy my structured settlement,
popular email services,
Tag:
Insurance ,Loans ,Mortgage ,Attorney, Credit ,Lawyer ,Donate ,Degree,
Hosting ,Claim ,online trading how to,buy my structured settlement,
You currently have the following AdSense account associated:
ReplyDeleteAdsense Id:
8859099614706778
Status:
Pending
Date Associated:
October 14, 2016 at 5:55 PM
If you would like to update your AdSense account, click the "Change" button below. You will be redirected to AdSense and once you have completed the process, you will be redirected back to YouTube.
clicker fb.
ReplyDeleteuname 01989217721
pass Jitu123456
আমার মেয়ে ডক্টর ডিগ্রি লাভ করেছে ২০২০সালে
ReplyDeleteহে আল্লাহ আমাদেরকে সকল প্রকার বিপদ থেকে রক্ষা করু
ReplyDeleteশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার অর্থায়ন বন্ধ করছেন ট্রাম্প
ReplyDeleteমার্কিন প্রশাসনকে বিশ্ব স্বাস্থ্যসংস্থার (ডব্লিউএইচও) অর্থায়ন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব মোকাবিলার প্রাথমিক দায়িত্ব পালনে সংস্থাটি ব্যর্থ হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
করোনা ভাইরাসে সোমালিয়ায় মন্ত্রীর মৃত্যু
ReplyDeleteকরোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে দ্বিতীয় মৃত্যুর খবর দিলো সোমালিয়ায়। দেশটির স্বায়ত্তশাসিত হিরশাবেল রাজ্যে আইনমন্ত্রী খলিফ মুমিন তোহো করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।
করোনায় ইসরায়েলের শীর্ষ ধর্মীয় নেতার মৃত্যু
ReplyDeleteকরোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইসরায়েলের শীর্ষ ধর্মীয় নেতা এলিয়াহু বকশি-ডোরনের মৃত্যু হয়েছে। তিনি দীর্ঘদিন ইহুদিদের প্রধান রাব্বি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এই প্রথম করোনার ছোবলে ইসরায়েল উচ্চ পর্যায়ের কোনো ব্যক্তির মৃত্যু হলো।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী, ইজরাইলের প্রধানমন্ত্রী- নেতানিয়াহু, জার্মানির প্রধানমন্ত্রী- এঞ্জেলা মার্কেল, কানাডার প্রধানমন্ত্রী- জাস্টিন ট্রুডোর স্ত্রী, কংগোর সাবেক প্রেসিডেন্ট, বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী, রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রিন্স চালস সহ উন্নত বিশ্বের প্রভাবশালী নেতারা কেন করোনায় আক্রান্ত হলেন? এরা কি সচেতনতা বুঝেনা? করোনা মারাত্মক ছোঁয়াছে এটা তারা জানতেন না? নিজেকে করোনা থেকে রক্ষা করতে তারা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি? তারা কি দলবেঁধে মসজিদে নামাজ পড়তো?
ReplyDeleteনিউইয়র্কের চিড়িয়াখানায় বাঘের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত। প্রশ্ন হলঃ করোনা যদি ছোঁয়াছে হয়; কার সংস্পর্শ পেয়ে বাঘের শরীরে করোনা গেলো?
মার্কিন রণতরীর শতশত নাবিক করোনায় আক্রান্ত। করোনা আসার পূর্বেই এই রণতরী প্রশান্ত মহাসাগরে ছিল, তাহলে তারা আক্রান্ত হল কিভাবে? করোনা তো তিন ফিট অতিক্রম করতে পারেনা।
সারা বিশ্বের লোক কি টাকা লেনদেন বন্ধ রেখেছে? জিনিস পত্র কিনাকাটা বন্ধ কি রেখেছে? তাহলে তো আামরা সবাই আক্রান্ত হতাম।
চীনে যখন মসজিদ- আজান বন্ধ ছিল, করোনা তখন দাপিয়ে চলছিল; যাকেতাকে আক্রমণ করেছিল। চীনা সরকার মসজিদ খুলে দিলো, শুধু মসজিদে নয়; সড়কে বিশাল জামাত আদায় করতেও বাঁধা দেয়নি, যার ফলে চীন থেকে করোনা বিদায় নেওয়ার পথে। প্রশ্ন রইল আপনাদের কাছেঃ চীনা সরকার কি তাহলে খুবই বোকা? যারা মুসলিম বিদ্বেষী হয়েও করোনা থেকে বাঁচতে মসজিদ খুলে দিয়েছিল, জামাতে নামাজ আদায় করার জন্য সড়ক উন্মুক্ত করে দিয়েছিল? তারা কি জানেনা- করোনা ছোঁয়াছে? আমরা কি তাহলে চিকিৎসা বিজ্ঞান এবং সচেতনতায় চীনের চেয়েও এগিয়ে?
করোনা নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা ছিলনা কারণ, ব্যক্তিগতভাবে আমার বিশ্বাস ছিল; বাংলাদেশে করোনা তেমন ক্ষতি করতে পারবেনা। সারা পৃথিবী ওলটপালট হলেও বাংলাদেশে মসজিদে ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামাতে আদায় হবে, বাংলাদের মুসলিমদের ঈমান এত ঠুনকো নয় যে' ছোঁয়াছে রোগের অজুহাতে মসজিদে জামাত নিষিদ্ধ হবে। কিন্তু আমার ধারণা, বিশ্বাস পাল্টে গেলো। এখন খুব ভয় পাচ্ছি, আতংকে আছি! এবার যেন সেটাই সত্যি না'হয়: যেটা করোনা বিশেষজ্ঞরা অনুমান করেছিল, বাংলাদেশে কয়েক লক্ষ মানুষ করোনায় মারাযাবে! হিসেব করে দেখুন, বাংলাদেশে করোনায় ১ মাসে মৃত্যু ও আক্রান্ত; আর মসজিদে জামাত নিষিদ্ধ হওয়ার ২৪ ঘন্টায় তার দ্বিগুণ।
মাঝেমাঝে ভাবতাম, দাজ্জালের ধোঁকায় মানুষ কেন পড়বে? দাজ্জাল সম্পর্কে সবাই তো অবগত। এখন বিষয়টা স্পষ্ট যে, তখনও প্রাণ হারানোর ভয়ে একটা ফতোয়া বের করবে। ফতোয়াটা হতেপারে; ঈমান বাঁচানো ফরজ ||
সেই জীবাণু অস্ত্রের নাম দিয়ে মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানদের একে একে হত্যা করেছিল। কিন্তু আজ কোথায় শক্তিধর দেশগুলো। চীনের প্রধানমন্ত্রী কে দেখি সাজার কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে পারবে কিনা। কারণ যুক্তরাষ্ট্রের ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতে এই করোনা ভাইরাস এর জনক হচ্ছে চীন।
ReplyDeleteইরাকের প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিলো তিনি মারাত্মক জীবাণু অস্ত্র তৈরি করে সংরক্ষণ করেছেন। গোটা বিশ্বের যৌথ অভিযানে তাঁর পতন ও ফাঁসি হলো। পরে অবশ্য প্রমাণ হয়েছে - জীবানু অস্ত্র তৈরি ও মজুদের অভিযোগ ভুল ছিল।
ফাঁসির মঞ্চে যাওয়ার আগে সাদ্দাম হোসেনের কাছে তাঁর শেষ ইচ্ছার কথা জানতে চাইলে তিনি তার ব্লেজারটি পরার ইচ্ছে পোষণ করেন। রক্ষীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রচণ্ড ঠান্ডায় শরীরটা কাঁপছে। এ অবস্থায় আমার প্রিয় ইরাকবাসী আমাকে দেখলে মনে করবে- আমি ফাঁসির ভয়ে কাঁপছি। এ কথা বলে তিনি হাসলেন।
আজ সাদ্দাম হোসেনের সেই জীবাণু অস্ত্র নেই। কিন্ত করোনায় কেড়ে নিয়েছে গোটা বিশ্ববাসীর ঘুম। সবাই যুদ্ধ ঘোষণা করেছে করোনার বিরুদ্ধে।
আজ মুসলিম দেশগুলোর জন্য মুসলিমদের করুন অবস্থা। ইসলাম ধর্মে হত্যা করা হারাম, মুসলিমদের একটা নীতি-আদর্শ আছে তারা অন্যায় - জুলুম সহ্য করতে পারেনা, বেহায়াপনা সহ্য করতে পারে না, তাই সেগুলোর প্রতিবাদ করাটাই ছিল তাদের অপরাধ।
থিবীজুড়ে করোনাভাইরাসের দাপট। মহাকাশে অবশ্য তার বালাই নেই। তাই সেখানে এতদিন দিব্যি ছিলেন সকলে। টানা ২০৫ দিন কাটিয়ে শুক্রবার আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন থেকে এই করোনা আক্রান্ত পৃথিবীতে ফিরলেন ৩ নভোচারী। সুরক্ষাবর্ম পরে পৃথিবীর মাটিতে পা রেখেই বিশ্ববাসীর দ্রুত আরোগ্য কামনা করলেন দুই মার্কিন এবং এক রুশ মহাকাশচারী। সম্পূর্ণ অন্য পরিবেশে থাকা সত্ত্বেও তাদের একমাস চিকিৎসকরা পর্যবেক্ষণে রাখবেন, হবে করোনা পরীক্ষাও।
ReplyDeleteশুক্রবার বেলা ১১টা ১৬ মিনিট। কাজাখস্তানের দক্ষিণ-পূর্বের জমিতে এসে নামল সয়ুজ ক্যাপসুল। সেখান থেকে নেমে এলেন তিন নভোচারী – আমেরিকার জেসিকা মেয়ার এবং অ্যান্ড্রু মরগ্যান, রাশিয়ার ওলেগ স্ক্রিপোচকা। পরনে ঘন নীল প্যারাস্যুট, মুখ ঈষৎ গম্ভীর, চিন্তিত। তাদের অভ্যর্থনা জানাতে সেখানে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্যকর্মীদের একটি দল। তাদের সকলের শরীর এবং মুখ ঢাকা ছিল পিপিই, মাস্কে। সেখানেই হয়ে গেল তিনজনের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা। কাজাখস্তানে মহাকাশ যানের এই অবতরণস্থল থেকে যে যার দেশে ফেরার বিমান ধরেছেন। রাশিয়ার বৈকানুর হয়ে মস্কো ফিরলেন ওলেগ। জেসিকা এবং অ্যান্ড্রুকে বিশেষ বিমানে ফেরানো হয়েছে আমেরিকায়।
কিন্তু তাদের কেন কোয়ারেন্টাইনে রাখা হবে অথবা COVID-19 পরীক্ষা হবে? তারা তো পৃথিবীর বাইরে ছিলেন, যেখানে ভাইরাসের সংক্রমণের নামগন্ধও ছিল না। তাহলে কেন?
রাশিয়ান স্পেস এজেন্সি রসকসমস সূত্রের খবর, স্পেস করপোরেশনে কর্মরত অন্তত ৫০ জনের শরীরে মিলেছে করোনার জীবাণু। তাই সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে পৃথিবীতে ফেরা নভোচরদের রাখা হবে কোয়ারেন্টাইনে। আর আমেরিকায় তো প্রবল দাপট করোনার। ফলে অন্য পরিবেশ থেকে ফিরেই যদি এই মহাকাশচারীরা আক্রান্ত হন, তাই জেসিকা এবং অ্যান্ড্রুকেও একমাস আলাদা রাখা হবে।
মেয়ারের কথায়, “পৃথিবীর এমন আকস্মিক পরিবর্তন দেখে আমরা চমকে গেছি। তবু বলি, মহাকাশ থেকে পৃথিবী এখনও ততটাই সুন্দর দেখতে লাগছে। বোঝার উপায়ই নেই যে একটা মহামারীতে কাঁপছে আমাদের গ্রহ।” তবে মহাশূন্যে ভেসে থাকার পর কোয়ারেন্টাইন পিরিয়ডও তারা উপভোগ করবেন বলেই মনে করছেন নাসার দুই নভোচারী
সু’পার পা’ওয়ার আমেরিকার ২৬ টি যু’দ্ধজাহাজে করোনার হা’না
ReplyDeleteApr 24, 2020
International
প্রা’ণ’ঘা’তী ক’রোনাভাইরাসের ভ’য়ংকর হানায় বি’পর্যস্ত বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষ’মতাধর রা’ষ্ট্র আমেরিকা।
দেশটিতে ইতোমধ্যে এই ভাইরাসে আ’ক্রান্ত হয়েছে ৮ লাখ ৮৬ হাজার ৭০৯ জন। এর মধ্যে মৃ’ত্যু হয়েছে ৫০ হাজার ২৪৩ জনের।
দেশটিতে যখন প্রতি মু’হূর্তে আ’ক্রান্ত ও মৃ’ত্যুর সংখ্যা বাড়ছে। এর মধ্যেই আরও দুঃ’সংবাদ পেল দেশটি। এবার করোনাভাইরাস পৌঁছে গেছে মহাসাগরে মোতায়েন করা আমেরিকান রণতরীতেও।
আমেরিকান নৌবাহিনীর বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস থিওডোর রুজভেল্টের নৌ সেনাকর্মীরা প্রথমে করোনাভাইরাসে আ’ক্রান্ত হয়েছিলেন। এবার আরও ২৬টি রণতরীতে করোনা ধ’রা পড়েছে বলে জানা গেছে।
আমেরিকান নৌবাহিনীর এক ঊ’র্ধ্ব’তন ক’র্মকর্তা সিএনএনকে জানিয়েছেন, বর্তমানে ২৬টি এমন যু’দ্ধজাহাজ রয়েছে যাতে করোনা আ’ক্রান্ত হয়েছেন বাহিনীর স’দস্যরা।
তবে আ’ক্রান্তদের নাম প্রকাশ করতে চাননি তিনি। এমনকি আ’ক্রান্ত জাহাজগুলোর নামও প্রকাশ করা হয়নি।
এই ২৬টি জাহাজ ছাড়াও আরো ১৪টিতে করোনাভাইরাসের বি’ষা’ক্ত থাবা বসেছিল বলেও জানিয়েছেন সেইি আমেরিকান কর্মকর্তা।
যদিও তার দাবি, সেই ১৪টি জাহাজে থাকা করোনা আ’ক্রান্তরা সুস্থ হয়ে ওঠায় সং’ক্রমণ আর ছড়ায়নি। বর্তমানে দেশটির ২৯৭ রণতরী সমুদ্রে মোতায়েন রয়েছে। কমপক্ষে ৪০টি রণতরীতে করোনা ছড়িয়েছিল।
বুধবার পর্যন্ত আমেরিকান নৌবাহিনীতে কর্মরত তিন হাজার পাঁচশ ৭৮ জনের শরীরে করোনা সং’ক্র’মণ ছড়িয়েছে। তাদের মধ্যে আটশ জনই রণতরী ইউএসএস থিওডোর রু’জভেল্টের।
করোনা’যু’দ্ধে আমেরিকা সবচেয়ে বেশি খা’রাপ প’রিস্থিতি পার করেছে, এই বার্তা ট্রাম্প দেওয়ার পরেও দেশটিতে লা’ফিয়ে বা’ড়ছে আ’ক্রান্তের সংখ্যা।
এরই মধ্যে দেশটিতে করোনায় আ’ক্রান্তের সংখ্যা ৮ লাখ ছড়িয়েছে। মৃ’ত্যুর সংখ্যাও ৪০ হাজার ছাড়িয়েছে।
সূত্র: ওয়ানইন্ডিয়া, ডেইলি মেইল
ReplyDeleteশিরোনাম:
ঝড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো আম চিনবেন কীভাবে? নববধূকে শ্বাসরোধে হত্যা! উহানে টানা ৩৭ দিন পর ফের করোনা সংক্রমণ ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪-১৬ মে অনলাইন লার্নিং সামিট করোনাকে ঘিরে মুসলিমবিরোধী হামলা হয়েছে : জাতিসংঘ মহাসচিব কয়েক মিনিটের ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড দুই গ্রাম
স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ২৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন বরিস জনসন
নতুন সময় ডেস্ক
Published : Friday, 8 May, 2020 at 7:14 PM
স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ২৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন বরিস জনসন
স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ২৫০ বছরের রেকর্ড ভাঙলেন বরিস জনসন
ডিভোর্স দিয়েও যে ইতিহাসে নাম তোলা যায় তা দেখিয়ে দিলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরসি জনসন। করোনাযুদ্ধে জিতেই সদ্য বাবা হয়েছেন বরিস। বান্ধবীর কোলে এসেছে ফুটফুটে ছেলে। কিন্তু এবার বউয়ের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন করে ভাঙলেন ২৫০ বছরের রেকর্ড।
ব্রিটেনের ইতিহাসে ২৫০ বছর পর কোনো প্রধানমন্ত্রী পদে থাকাকালীন ডিভোর্স দিলেন স্ত্রীকে। কিছুদিন আগে মৃত্যুমুখ থেকে ফিরে আসা বরিসের কীর্তি ফের শিরোনামে এনেছে তাকে।
সম্প্রতি ভারতীয় বংশোদ্ভূত স্ত্রী মারিনা উইলারের সঙ্গে পাকাপাকিভাবে বিবাহবিচ্ছেদ করে ফেললেন বরিস জনসন। ১৯৯৩ সালে প্রথম স্ত্রী অ্যালেগ্রা ওয়েনের সঙ্গে ডিভোর্সের ১২ দিন পর ম্যারিনাকে বিয়ে করেন বরিস। প্রথম স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে সহপাঠী উইলারের কাছে ফিরে গিয়েছিলেন বরিস।
ম্যারিনার বাবা ব্রিটিশ হলেও মা ভারতীয় বংশোদ্ভূত। বরিস ও ম্যারিনার দুই ছেলে ও দুই মেয়েও বর্তমান। কিন্তু দাম্পত্য কলহের জেরে ২০১৮ সাল থেকে বিবাহবিচ্ছেদের প্রক্রিয়া শুরু হয়। ২ বছর পর ডিভোর্সের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হল।
এবার নিজের সন্তানের মা ক্যারি সাইমন্ডসকে বিয়ে করার ক্ষেত্রে আইনত আর কোনো বাধা নেই বরিসের। গত ২৯ এপ্রিল লন্ডনের একটি হাসপাতালে সন্তান প্রসব করেছেন ক্যারি।
এর আগে ১৭৬৯ সালে ব্রিটেনের তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী অগাস্টাস ফিত্জরয় পদে থাকাকালীন নিজের স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়েছিলেন। তার ২৫০ বছর পর সেই রেকর্ড ভাঙলেন বরিস।
GREAT ARTICLE MAN,KEEP DOING THIS- Visit And Earn 50$ Real Money Free
ReplyDeleteএভাবেই ৭৫ পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধু ও তার পরিবারকে নিয়ে বিকৃত ইতিহাসের জন্ম দিয়েছিল - ইতিহাস বিকৃতকারী প্রকৃত কূলাংগাররা!!!
ReplyDeleteমেজর ডালিমের স্ত্রীকে কিডন্যাপ করেছিল বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামাল ?
নাকি সেটা ছিল ৭৫ ট্রাজেডিকে বৈধতা দেওয়ার অপকৌশল???
সেই প্রশ্নের উওর মেলাতে আসুন একটু পিছনে তাকাই,,,,,,,
অভিনেত্রী ডলি জহুর এবং বঙ্গবন্ধুপুত্র শেখ কামাল আমার পত্রিকার সংস্কৃতিমুখ বিভাগের জন্য ইন্টারভিউ নিতে গিয়েছিলাম দেশের প্রখ্যাত সিনিয়র অভিনেত্রী ডলি জহুরের কাছে। তিন পাতার বিশাল সেই ইন্টারভিউ ছাপা হয়েছিল কিছু রাজনৈতিক প্রসঙ্গ কেটে দিয়ে। আমি কষ্ট পেয়েছিলাম কিন্তু কিছুই করার ছিল।
শুধু একটা বিষয় অনুধাবণ করেছি কালে কালে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের উপর যেসব মিথ্যে অভিযোগ দেশময় ছড়িয়ে আছে তার অন্যতম বাহন ছিল গণমাধ্যম। এমনকী এই সময়ে এসেও কেউ সত্যি কথাগুলো প্রকাশ করতে চায় না। পাছে আওয়ামী লীগের সীল লেগে যায়। কিন্তু আমার এই নিয়ে কোন মাথাব্যাথা নাই। জাতির পিতার পরিবারকে টম এন্ড জেরী কার্টুন বানানো হবে কতিপয় স্বার্থবাদী মানুষের জন্য সেটা আমি মানতে পারি না। তাই যেসব কথা ডলি জহুরের ইন্টারভিউ থেকে কেটে ফেলা হয়েছিল সেই কথাগুলো তুলে ধরলাম। কারণ এখনই সুসময় সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের। স্বার্থবাদীরা আজ বিপন্ন হওয়ার অপেক্ষায়। অবশ্য দুনিয়াতে কখনই স্বার্থবাদীরা টিকে থাকে নি।
যাই হোক ওইদিনের ইন্টারভিউয়ে ডলি জহুরের জন্য একটা প্রশ্ন ছিল-ম্যাডাম আপনার মঞ্চ নাটকের শুরুটা কিভাবে? তখন
তিনি নানা কথা বলেন। সেসব কথার
ফাঁকে উঠে বঙ্গবন্ধু পুত্র আসে শেখ কামালের কথা। আমি তার মুখে শেখ কামাল সম্পর্কে এসব নতুন কথা শুনে একেবারেই তাজ্জব বনে গিয়েছিলাম। শেয়ার
করছি আপনাদের সাথেও। শেখ কামাল আর ডলি জহুর একই নাট্যদলে কাজ করতেন। প্রতিদিন বিকাল থেকে শুরু হত নাটকের রিহার্সাল-একটানা চলত রাত
১১টা-১২টা পর্যন্ত। রিহার্সাল শেষে ডলি জহুর বাসায় ফিরতেন শেখ কামালের সাথে। কারণ ডলি জহুররা তখন হাতিরপুলে থাকতেন। ডলি জহুরকে বাসায় পৌছে দিয়ে তারপর ধানমন্ডি ৩২ নাম্বারের বাসায় যেতে কামাল। ডলি জহুর আবেগতাড়িত কণ্ঠেবলেন-১৯৭৩-৭৪ সালে ঢাকা শহরে রাত ১০টা মানেই অনেক রাত। রাস্তা একেবারেই ফাঁকা। সেখানে প্রতিদিন কামাল ভাই আমাকে ১১টা-১২টার দিকে বাসায়
পৌছে দিতেন। প্রেসিডেণ্টের ছেলে হয়েও তার কাছে সবসময় টাকা থাকত না। এ নিয়ে অনেক ক্ষ্যাপাতাম। শুধু আমি না ক্যাম্পাসেও তার বন্ধুরা তাকে এই জন্য ক্ষ্যাপাত। যেদিন কামাল ভাইয়ের কাছে টাকা থাকত না সেদিন রাতে হেঁটে যেতাম। যেদিন টাকা থাকত সেদিন যেতাম রিকশায়। কত রাতের পরে রাত উনার সাথে আমি একা বাসায় ফিরেছি অথচ এক বারের জন্যও
আমি তাকে আমার দিকে বাজে দৃষ্টিতে তাকাতে দেখিনি।
আমিউনার ছোট বোন শেখ রেহানার
বান্ধবী ছিলাম। ছেলেরা ছোটবোনের
বান্ধবীদের সাথে কতরকম দুষ্টামী করে।
উনি কোনদিন তাও করেন নি। ভুল করেও বলেন নি-ডলি তোর হাতটা দে তো ধরি। এক কথায় কামাল ভাই ছিলেন ভাইয়ের মতই ভাই। শুধু আমি কেন যেসব মেয়েরাই উনার সাথে মিশত সবাই এইকথা স্বীকার
করবেন। আর এই দেশের মানুষ তাকে নিয়ে কতরকমের অপপ্রচার চালালো। কামাল ভাই নাকি কার বৌকে তুলে নিয়ে গেছেন হ্যান ত্যান।
মানুষ এত মিথ্যাবাদী হয় কি করে আমি ভেবে পাই না! স্বার্থ মানুষকে ভিতর-বাহির থেকেই নষ্ট করে দেয়। তাছাড়া কামাল ভাই ছিলেন প্রেসিডেন্টের ছেলে।বিশ্ববিদ্যালয়ে তার জন্য শত শত মেয়ে পাগল। কখনও কোনদিন আমরা তাকে সেসব মেয়েদের পাল্লায় পরতে দেখিনি। তিনি কি পারতেন
না সেসব মেয়েদের সাথে নোংরামী করতে? এখানেই শেষ নয়।
সুলতানা কামালকে ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন কামাল ভাই। সুলতানা আপ ছিলেন নামকরা একজন খেলোয়ার।
বিশ্ববিদ্যালয়ে খেলাধুলার জন্য তিনি এক নামে পরিচিত। অনেক লম্বা আর শক্ত পেটা শরীর। আমরা উনাকে ভয় পেতাম। সহজে কেউ সুলতানা আপার কাছে যেতাম না। ছেলেরাও ভয় পেত তাকে। এড়িয়ে চলত। সেই সুলতানা আপাকে পছন্দ করে বসলেন
কামাল ভাই। আর তার হয়ে সুলতানা আপার কাছে এই কথাটা বলার দ্বায়িত্ব দেন
আমাকে। আমি তো ভয়েই শেষ। না করে দিলাম। কিন্তু কামাল ভাইয়ের জোরাজোরিতে রাজী হলাম। কথা দিলাম সুলতানা আপাকে জানাব যে কামাল ভাই তাকে পছন্দ করে। কিন্তু দিন যায়, মাস যায় জানানো আর হয় না।
কি করে হবে?
আমিযতবার সুলতানা আপার কাছে এই
কথা বলতে গিয়েছি ততবারই ভয়ে আমার
গলা শুকিয়েছে। আমি ভীতু, তেলাপকা দেখে মরে যা এসব কত্ত রকমের কথা শুনালো কামাল ভাই।
অবশেষে নিজেই একদিন সুলতানা আপাকে জানালেন তার মনের কথা।
হলে প্রত্যাখ্যাত।
সুলতানা আপা বলে দিলেন প্রেম ট্রেম
করতে পারবেন না। এতই যদি ভাল
লাগে তবে যেন বাসায় লোক পাঠায়। তাই
করেছিলেন কামাল ভাই। এবার ভেবে দেখ,
যে মানুষ একটা মেয়েকে ভয় পেয়ে তার
সামনে দাঁড়াতে পারে না, যে মানুষ তার
ভালোবাসার কথা জানাতে আড়াই বছর
সময় নেয়, সে মানুষ কি করে অন্যের বউ
তুলে নিল???
ReplyDeleteবঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর দেশের মানুষকে শান্ত রাখতে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের প্রতি ঘৃনার জন্ম দিতে সব রকমের চেষ্টা চালিয়েছে। কামাল ভাইও সেই অপচেষ্টার শিকার। ৫ টাকার বাদাম কিনে যে ছেলে তার ছোট বোন আর তার বান্ধবীদের খুশি করতে পারত না তার
নামেই ছড়ানো হয়েছে ব্যাংক লুটের কিচ্ছা-কাহিনী।
আমার কথা হল কামাল ভাই যদি এত বড়ই
লুটেরা হবে তাহলে সেসব টাকা গেল কই???
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুর বাসায় কিছুই পাওয়া যায় নি। পাওয়া যায়নি উল্লেখ করার মত তেমন কোন ব্যাংক একাউন্ট। তাহলে ব্যাংক লুটের টাকা কোথায় গেল?
#ইতিহাসের_সর্বোচ্চ_মানব_হত্যাকারী_সবাই_অমুসলিম।
ReplyDelete✔ হিটলার, একজন অমুসলিম । ৬০ লক্ষ ইহুদি হত্যা করেছিলো। মিডিয়া একবারও তাকে জঙ্গি বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!!
✔ জোসেফ স্ট্যালিন, একজন অমুসলিম । সে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে, এবং ১৪. ৫ মিলিয়ন মানুষ অসুস্থ হয়ে ধুকে ধুকে মারা গেছে। মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে খৃষ্টান টেররিস্ট !!!
✔ মাও সেতুং একজন অমুসলিম। ১৪ থেকে ২০ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে বৌদ্ধ টেররিস্ট !!!
✔ মুসলিনী (ইটালী) ৪ লাখ মানুষ হত্যা করেছে ! সে কি মুসলিম ছিল ? অন্ধ মিডিয়া একবারো বলে নাই খৃষ্টান টেররিস্ট !!!
✔ অশোকা (কালিঙ্গা বেটল) ১ লাখ মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া একবারও তাকে বলেনি সে হিন্দু টেররিস্ট !!!
✔ আর জজ বুশ ইরাকে, আফগানিস্থানে প্রায় ১.৫ মিলিয়ন মানুষ হত্যা করেছে ! মিডিয়া তো বলে নাই, খৃষ্টান টেররিস্ট !!!
✔ এখনো মায়ানমারে প্রতিদিন মুসলিম রোহিঙ্গাদের খুন, ধর্ষণ, লুটপাট, উচ্ছেদ করছে ! তবুও কোনো মিডিয়া বলে না বৌদ্ধরা টেরোরিস্ট !!!
✒ ইতিহাস সাক্ষী পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে বড় বড় গনহত্যা করেছে নন মুসলিমরা আর এরাই দিন রাত গণতন্ত্র জপে মুখে ফেনা তুলে ! অথচ এদের দ্বারাই মানবতা লুন্ঠিত ! বুদ্ধিজীবীদের কাছে আমার প্রশ্নঃ....☟☟☟☟
☞ যারা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ?
☞ যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☞ যারা হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে পরমাণু বোমা নিক্ষেপ করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ?
☞ যারা অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কারের পর নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য ২০ মিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান আদিবাসীকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল?
☞ যারা আমেরিকা আবিষ্কারের পর নিজেদের প্রভাব বিস্তারের জন্য উত্তর আমেরিকাতে ১০০ মিলিয়ন এবং দক্ষিন আমেরিকাতে ৫০ মিলিয়ন রেড-ইন্ডিয়ানকে হত্যা করেছিল, তারা কি মুসলিম ছিল ?
☞ যারা ১৮০ মিলিয়ন আফ্রিকান কালো মানুষকে কৃতদাস বানিয়ে আমেরিকা নিয়ে গিয়েছিল। যাদের ৮৮ ভাগ সমুদ্রেই মারা গিয়েছিল এবং তাদের মৃতদেহকে আটলান্টিক মহাসাগরে নিক্ষেপ করা হয়েছিল, তারা কি মুসলিম ?
✒এসব মহাসন্ত্রাসী ও অমানবিক কার্যকলাপের সাথে মুসলমানরা কখনো জড়িত ছিলনা। যখন কোন অমুসলিম কোন খারাপ কাজ করে, নির্যাতন করে, খুন করে তখন এটাকে বলা হয় অপরাধ ! আর যখন কোন মুসলিম হাজার নির্জাতনের শিকার হয়ে একবার প্রতিবাদ করে তখন এটাকে বলা হয় মৌলবাদ ! জঙ্গীবাদ !!! বুদ্ধিজীবীদের বলতে চাই সন্ত্রাসের সংজ্ঞা, মৌলবাদ, জঙ্গীবাদ এর সংজ্ঞা মায়ের পেট থেকে আরেকবার জন্ম নিয়ে নতুন করে শিখে নিয়েন!!!!
২৫শ টাকার সরকারি সহায়তা তালিকায় ১ মোবাইল নম্বর ২০০ বার!
ReplyDeleteবদরুল আলম, ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট |
...
...
ReplyDeleteহবিগঞ্জ: করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্তদের সরকারিভাবে আড়াই হাজার টাকার নগদ সহায়তা কার্যক্রমে উপকারভোগীদের তালিকায় হ-য-ব-র-ল অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলায় সাড়ে ৬ হাজার পরিবার এ সহায়তা পাবে। তবে তালিকায় একই মোবাইল নম্বর ভিন্ন নামে ব্যবহার হয়েছে সর্বোচ্চ ২শ বার। রয়েছে অনেক বিত্তশালী এবং জনপ্রতিনিধির আত্মীয়-স্বজনের নামও।
অনিয়মের ফলে অনেক অসচ্ছলের প্রণোদনা পাওয়া নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। জাতির সংকটময় মুহূর্তে বিপাকে পড়া মানুষদের তালিকায় এই অনিয়ম অত্যন্ত দুঃখজনক বলে মন্তব্য করছেন সচেতন মহল। এ নিয়ে জেলাজুড়ে বইছে সমালোচনার ঝড়। উপকারভোগীরাও পড়েছেন দুশ্চিন্তায়।
জানা যায়, লাখাই উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ৬ হাজার ৭২০টি পরিবার পাচ্ছে নগদ আড়াই হাজার টাকা করে সরকারি অর্থ সহায়তা। এর মধ্যে লাখাই ইউনিয়নে ১ হাজার ১৯৪ জন, মোড়াকরি ১ হাজার ১১৩, মুড়িয়াউক ১ হাজার ১৭৬, বামৈ ১ হাজার ২৪৬, করাব ১ হাজার ৬ ও বুল্লা ইউনিয়নে রয়েছেন ৯৮৫ জন। ইতোমধ্যে উপজেলা প্রশাসনের কাছে খসড়া তালিকা জমা দিয়েছেন জনপ্রতিনিধিরা।
তালিকা পর্যবেক্ষণে দেখা যায়, মুড়িয়াউক ইউনিয়নে ৪টি মোবাইল নম্বর ব্যবহার হয়েছে ৩০৬ জনের নামের পাশে। আর এই নম্বরগুলো পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মলাইয়ের ঘনিষ্টজনদের। এছাড়া তালিকায় যুক্ত হয়েছে অনেক বিত্তশালী ও জনপ্রতিনিধিদের আত্মীয়-স্বজনের নাম। রয়েছেন স্বামী-স্ত্রীসহ একই পরিবারের একাধিক সদস্যও।
একটি ওয়ার্ডে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের বসবাস না থাকলেও লেখা হয়েছে তাদের নাম। অসংখ্যবার ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরগুলো হলো- ০১৯৪৪৬০৫১৯৩, ০১৭৪৪১৪৯২৩৪, ০১৭৮৬৩৭৪৩৯১ ও ০১৭৬৬৩৮০২৮৪। এছাড়া আরো ৩০টি নম্বর ব্যবহার করা হয়েছে ১০ থেকে বারোজনের নামের পাশে।
শুধু মুড়িয়াউকই নয়, উপজেলার ৬টি ইউনিয়নেই এ ধরনের ভুল হয়েছে এবং সর্বোচ্চ ২শ বার একেকটি মোবাইল নম্বর ব্যবহৃত হয়েছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা প্রশাসনে কর্মরত এক কর্মচারী।
এ ব্যাপারে মুড়িয়াউক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম মলাই জানান, অল্প সময়ের মধ্যে তালিকা তৈরির কারণে ভুল হয়েছে। অসংখ্যবার মোবাইল নম্বর ব্যবহারের ভুলটি করেছেন উপজেলা প্রশাসনের কম্পিউটার অপারেটররা। যেগুলো সংশোধনের কাজ চলমান। বুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ মুক্তার হোসেন বেনুও জানান একই কথা। পুনরায় শুদ্ধভাবে তালিকা তৈরিতে তিনি তার লোকজনকে নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা প্রশাসনের কম্পিউটার অপারেটররা বাংলানিউজকে জানান, ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যরা অসম্পন্ন খসড়া তালিকা দিয়েছেন। অল্প সময়ের মধ্যে আমরা তা সম্পন্ন করি। ভুলবশত একেকটি নম্বর অনেকবার ব্যবহার হয়েছে।
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আইসোলেশনে থাকায় যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি লাখাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) লুসিকান্ত হাজংয়ের সঙ্গে। মোবাইলে বারবার কল দিলেও তা রিসিভ করেননি উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সঞ্চিতা কর্মকার।
তবে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট মুশফিউল আলম আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, খসড়া তালিকা জমা দেওয়ার পর আমরা তাতে অনেক অনিয়ম খুঁজে পেয়েছি। উপজেলার ৬টি ইউনিয়নেই সমস্যা হয়েছে। একেকটি মোবাইল নম্বর রয়েছে অনেকবার। ইতোমধ্যে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করে দ্রুত সময়ের মধ্যে হালনাগাগাদ তালিকা জমা দেবেন।
অন্যদিকে হবিগঞ্জ সদর উপজেলাসহ ৯টি উপজেলায়ও তালিকা তৈরিতে এ ধরনের বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
স্থানীয়রা বলছেন, করোনা ভাইরাস পরিস্থিতে ব্যাপক সংকটে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। তাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্যই প্রধানমন্ত্রী নগদ টাকা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন। এ ধরনের অনিয়মের কারণে বঞ্চিত হবেন অনেক অসহায় মানুষ। গুরুত্বপূর্ণ এই কাজে অনিয়ম কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
এক উপকারভোগী বলেন, তালিকায় আমার নামটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে অনিয়মের কারণে পরবর্তী তালিকায় আমি থাকবো কিনা এনিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। সাহয্য পেতে বিলম্ব অথবা একেবারেই না পেলে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে না খেয়ে থাকতে হবে।
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ কামরুল হাসান বাংলানিউজকে বলেন, তালিকা এখনও খসড়া পর্যায়ে রয়েছে। যাচাই-বাছাই করে চূড়ান্ত করা হবে। একই মোবাইল নম্বরে একাধিক ব্যক্তির নাম থাকলে কেউই অর্থ সহায়তা পাবেন না। স্বয়ংক্রিয়ভাবে সহায়তা হস্তান্তর বন্ধ হয়ে যাবে। তালিকা চূড়ান্ত করে পাঠানোর পরও কোনো ব্যক্তির জাতীয় পরিচয়পত্র পরীক্ষা করে ত্রুটি পাওয়া গেলে তা পুনরায় যাচাই হবে।
‘ইতোমধ্যেই হবিগঞ্জ থেকে ১শ জনের তালিকা পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে ৩৯ জন মোবাইলের মাধ্যমে অর্থ সহায়তা পেয়েছেন। এই তালিকায় তাদেরই নাম থাকবে যারা ইতোপূর্বে সরকারের অন্য কোনো কর্মসূচির আওতায় ছিলেন না।’
সরকারি এ সহায়তা পাবে দেশের ৫০ লাখ পরিবার।
চোখ দিয়ে পানি পড়ার মত একটি ঘটনা।
ReplyDeleteবিসমিল্লাহির রহমানির রহিম,
তিনদিন হলো হযরত মুহাম্মদ (সা.) মদিনাতে নেই।কেউ জানেনা নবীজি কোথায়। ওমর ফারুক (রাযিঃ) মুক্ত তরবারি হাতে ঘোষণা দিলেন, “যদি নবীজির কোন কিছু হয় তবে
আমি ওমর বলছি মক্কার একটা মুনাফিকও আস্ত
শরীরে থাকবে না।“ এদিকে আবু বকর (রাযিঃ)
বললেন,
থাম ভাই চল নবীজির তালাস করি। দুই জনে মদিনা থেকে মক্কার উদ্দেশ্যে রওনা হলেন।
মরুভূমি পেরিয়ে পাহাড়ের এলাকাতে আসলেন। একটু দূরে দেখলেন এক রাখাল দাড়িয়ে আছে।
আবু বকর (রাযিঃ) ও ওমর ফারুক (রাযিঃ) রাখালকে জিজ্ঞেস করলেন,
তুমি কি মুহাম্মদ (সা.) কে দেখেছ?
রাখাল উত্তরে বলল
আমি মুহাম্মদ (সা.) কে চিনি না এবং আপনাদেরও চিনি না।
তবে ঐ পাহাড়ের উপরে একজন লোক ইয়া উম্মাতি, ইয়াউম্মাতি বলে কাঁদছেন।
আবু বকর (রাযিঃ) ও ওমর ফারুক (রাযিঃ)
বুঝতে বাকি ছিলনা ঐ লোক আর কেউ না দয়াল নবীজি হযরত মুহাম্মদ (সা.)।
রাখাল আবার বলল লোকটির
সাথে সাথে আমার সব উঠ, ভেড়াগুলোও কাঁদতেছে আর খাওয়া বন্ধ করে দিছে।
আপনারা উনাকে নিয়ে যান তা না
হলে আমার সব উঠ, ভেড়াগুলো
কাঁদতে কাঁদতে মরে যাবে।
আবু বকর (রাযিঃ) ও ওমর ফারুক (রাযিঃ) পাহাড়ে গিয়ে দেখলেন দয়াল নবীজি
সেজদা-রত অবস্থায় ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাতি বলে কাঁদছেন।
নবীজির কষ্টে আবু বকর (রাযিঃ) বললেন ইয়া রসুলুল্লাহ আমি আবু বকর ইসলাম গ্রহণ করার পর থেকে যত আমল করেছি সব আপনার উম্মাতকে দিয়ে দিলাম, আপনি দয়া করে
মাথা উঠান। নবীজি মাথা উঠায় না।
এবার ওমর ফারুক (রাযিঃ) বললেন
ইয়া রসুলুল্লাহ আমি ওমর যে আপনার মাথা
নিতে গিয়ে নিজের মাথা দিয়ে দিয়েছি সে আপনার উম্মাতের জন্য সব আমল দিয়ে দিলাম। নবীজি মাথা উঠায় না।
আবু বকর (রাযিঃ) বললেন ওমর কাজ হবে না
রসুলুল্লাহকে একমাত্র ফাতিমা শান্ত করতে পারবে।
তারা দুই জনে মদিনা দিকে ছুটছেন,
পথে হযরত আলী (রাযিঃ) এর সাথে দেখা। আবু বকর ও ওমর (রাযিঃ) বললেন
সামনে গিয়ে লাভ নেই,
রসুলুল্লাহকে শান্ত করতে ফাতিমাকে লাগবে। এবার তিন জনে ফাতিমার বাড়ির সামনে আসলেন আলী (রাযিঃ) ফাতিমাকে ডাক
দিলেন,
ফাতিমা বাইরে আসে স্বামীর চেহারা দেখে
বললেন, আপনাকে এমন দেখাচ্ছে কেন,
তবে কি মক্কার মুনাফিকরা আমার আব্বাজানকে মেরে ফেলছে?
হযরত আলী (রাযিঃ) বললেন তুমি তাড়াতাড়ি চলো নবীজি ইয়া উম্মাতি, ইয়া উম্মাতি বলে কাঁদছেন, মাথা উঠাচ্ছেন না।
ফাতিমা দৌরে গেলেন। নবীজির কাছে গিয়ে
বলছেন আব্বাজান আপনি সফরে যাবার আগে এবং সফর থেকে ফিরে প্রথমে আমাকে দেখতেন,
আমার সাথে কথা বলতেন।
কিন্তু আজ তিন দিন হল আপনার কোন
খোঁজ নেই, আপনি কি আমাকে ভুলে গেছেন?
নবীজি তাও মাথা উঠায় না।
ফাতিমা (রাযিঃ) বললেন আব্বাজান আমি আপনার ফাতিমার সব নেকী আপনার
উম্মাতকে দিয়ে দিলাম। নবীজি মাথা উঠায় না।
নবীজির দুই পাশে হাসান, হুছাইন দাড়িয়ে
বলতেছেন নানাজান উঠেন, নানাজান উঠেন। নবীজি মাথা উঠায় না।
হঠাৎ ফাতিমা (রাযিঃ) বলে উঠলেন,
“আব্বাজান আপনি উঠেন আমি আপনার উম্মাতির জন্য আমি হাসান, হুছাইনকে কুরবানি করে দিলাম।“
আল্লাহ্ আকবার, আল্লাহ্ আকবার, আল্লাহ্ আকবার।
এবার নবীজি মাথা উঠালেন আর বললেন ফাতিমা তুমি কি দোয়া করলা আমার আল্লাহ্ তোমার দোয়া কবুল করে ফেলছেন।
নবী-রসূল, সাহাবিদের রক্ত ঝরানোর কারনেই সেই দ্বীন
আজ আপনার, আমার কাছে আসতে পেরেছে।
আসুন আল্লাহ্ হুকুমগুলো নবীর তরীকায় পালন করার চেষ্টা করি। আমিন,
আজেবাজে পোষ্ট শেয়ার করতে পারেন ভালো পোষ্ট পারেন না এটা শেয়ার করুন অন্যদের পড়ার সুযোগ দিন
দ্বিনের পথে সবাইকে দাওয়াত দিন ইনশাআল্লাহ ইসলামের বিজয় চিরদিন হয়েছে আর হবে!
My gmail new pass Zillur@12 date 19.5.2020
ReplyDelete#আপনি_কি_জানেন_কেন আমরা আমাদের প্রতি ওয়াক্ত নামাজে আত্তাহিয়াতু পড়ি?
ReplyDelete আত্তাহিয়াতু আসলেই অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি দোয়া। এই দোয়াটার পিছনের গল্পটা জানার পর সত্যি আমার হৃদয়টা অনেক কোমল হয়ে গেছে!
আত্তাহিয়াতু আসলে, আল্লাহর সাথে আমাদের মহানবী (সঃ) কথোপকথন একটা অংশ।
যা আমাদের মহানবী ইসরাউল মিরাজ যাত্রার সময় হয়েছে মহান আল্লাহর সাথে!
মহানবী (সঃ) যখন আল্লাহর সাথে কথোপকথন শুরু করে তখন আল্লাহকে আসসালামু আলাইকুম বলেননি !
তাহলে কি বলেছিল?
কারন আমরা মহান আল্লাহকে বলতে পারব না। আল্লাহ আপনার উপর শান্তি নাজিল হউক ! কারন আল্লাহ নিজেই একমাত্র পৃথিবীর সকল শান্তির এবং রহমতের উৎপত্তিস্থল !
মহানবী (সঃ)
আল্লাহকে উদেশ্য করে বলেছিলেনঃ-
আত্তাহিইয়া-তু লিল্লা-হি ওয়াছ ছালাওয়া - তু ওয়াত্ ত্বাইয়িবা -তু
অর্থ:-যাবতীয় সম্মান , যাবতীয় উপাসনা ও যাবতীয় পবিত্র বিষয় আল্লাহর জন্য ৷
উওরে মহান আল্লাহ বলেনঃ-
আসসালা - মু ' আলায়কা আইয়ুহান নাবিইয়ু ওয়া রহমাতুল্লা-হি ওয়া- বারাকাতুহু
অর্থঃ- হে নবী ! আপনার উপরে শান্তি বর্ষিত হউক এবং আল্লাহর অনুগ্রহ ও সমৃদ্ধি সমূহ নাযিল হউক ।
এতে মহানবী বলেনঃ-
আসসালা - মু আলায়না ওয়া আলা ইবা - দিল্লা - হিছ ছা - লেহীন
অর্থঃ-আল্লাহর সমৃদ্ধি শান্তি বর্ষিত হউক আমাদের উপরে ও আল্লাহর সৎকর্মশীল বান্দাগণের উপরে।
মহান আল্লাহ এবং মহানবীর এই কথোপকথন শুনে ফেরেস্তারা বলেনঃ-আশহাদু আল লা - ইলা - হা ইল্লাল্লাহু ওয়া আশহাদু আনণা মুহাম্মাদান আব্দুহু ওয়া রাসূলুহু ।
অর্থঃ-আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে , আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে , মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বান্দা ও রাসূল '।
সুবহানাল্লাহ,
এখন আমি এবং আপনি আত্তাহিয়াতু গুরুত্ব এবং পিছনের ইতিহাস জানতে পারলাম, এবার একটু চিন্তা করুন তো এই লেখাটি যদি আ
একদল যুবক যখন তাদের ঈমান বাঁচানোর জন্য বিয়ে করতে মরিয়া, তখন কিছু মানুষ তাদেরকে নিয়ে ঠাট্টা করে,
ReplyDeleteছেলে ভালো চাকুরী করে না, সারাদিন ঘরে বসে থাকে, খায় দায় আর ঘুমায়, ও বিয়ে করে করবে টা কি? ওর কাছে কে মেয়ে দিবে?
কিন্তু ছেলেটা জানে এই দুনিয়ার ফিৎনা তাকে এমন ভাবে চেপে ধরেছে যে সে ঘর থেকেও বের হতে ভঁয় পায়। সে বের হলেই তো দেখতে পাবে একটা ছেলে একটা মেয়ে হাত ধরে দিব্বি ঘুরে বেড়াচ্ছে। রেস্টুেন্টগুলোতে তাকিয়ে দেখো ! ! ! পার্ক গুলোর দিকে চোখ বুলিয়ে দেখো, সব জায়গা দখল করে আছে ভালোবাসা নামক সেই অবৈধ সম্পর্ক গুলো।
𝌆 রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
◉ আমার পর আমি পুরুষের জন্য নারীর ফেতনার চেয়ে অধিক ক্ষতিকারক কোনো ফিতনা রেখে যাইনি।
(বুখারী, ৫০৯৬ ; মুসলিম, ২৭৪০)
𝌆 অন্যত্র রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
◉ বান্দা যখন বিবাহ করে, তখন সে তার অর্ধেক ঈমান (দ্বীন) পূর্ণ করে। অতএব বাকী অর্ধেকাংশে সে য যেনো আল্লাহকে ভয় করে।
(সহীহ আল-জামিউস সাগীর ওয়া যিয়াদাতুহ হা/৬১৪৮)
আল্লাহ ভীরু বান্দাগুলো দুনিয়ার এই ফিৎনা থেকে বাঁচার জন্য মন কে স্থির করে বলে, বাবা-মা আমি বিয়ে করতে চাই। তারা গুনাহ থেকে বাঁচার জন্যই বিয়ে করতে চায়, নিজের লালসা পূরণ করার জন্য নয়। কারণ তারা এই দুনিয়া থেকে আল্লাহকে বেশি ভালোবেসে ফেলেছে।
তারা হারাম প্রেম এর উপর বিয়েকে বেশি অগ্রাধিকার দেয়। তাই তারা আজ সমাজের চোখে অপরাধী।
রতীয় চলচিত্রে এক সময় বলিউড কাঁপানো অভিনেত্রী রানী মুখার্জি সভাবসূলভ ভাল আচরণের কারণে তিনি ভারতের জনপ্রিয় অভিনেত্রী হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। সাতটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার সহ তিনি বিভিন্ন পুরস্কার লাভ করেছেন।
ReplyDeleteতিনি হিন্দু ধর্মাবলম্বী হলেও হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) কে দুনিয়ার সর্বকালের সেরা মানব বলে টুইট করলেন যা নিয়ে অনলাইন মাধ্যমে শেয়ারিং এর ধুম পড়েছে! টুইটটির জন্য ইসলাম ধর্ম অনুসারীরা অবশ্য রানীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছেন। তথ্য সূত্রঃ এমটিনিউজ২৪
স্বপরিবারে ধর্মান্তরিত হন। হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। ধর্মান্তরিত হওয়ার পর নিতাই দাসের নাম পরিবর্তন করে ইব্রাহিম, স্ত্রীর নাম রহিমা বেগম, ছেলের নাম ইসমাইল আলী এবং মেয়ের নাম কুলসুমা বেগম ও ফাতেমা বেগম রাখা হয়।
ReplyDeleteসোমবার সরেজমিনে উপজেলার ভাটেরা ইউনিয়নে গেলে স্থানীয় লোকজন জানান, ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর কৃষ্ণপুর গ্রাম ছেড়ে দিয়ে আশ্রয় নেন ভাটেরা স্টেশনের পরিত্যক্ত রেলওয়ে কোয়ার্টারে। পরিত্যক্ত এসব কোয়ার্টার বসবাসের উপযোগী না হলেও মাথা গোজার বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় কষ্ট করে দিনাতিপাত করছেন।
বার্ধক্য আর নানা রোগে আক্রান্ত নওমুসলিম ইব্রাহিম জানান, সবার আন্তরিক সহযোগিতায় আল্লাহর রহমতে নিরাপদে এবং ভালোই আছেন। রোজা রাখার জন্য দানশীল ব্যক্তিবর্গ খাবারসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছেন। রেলওয়ে কোয়ার্টারে বসবাসে একটু কষ্ট হলেও যতক্ষণ বিকল্প ব্যবস্থা না হচ্ছে ততক্ষণ এখানেই থাকতে হবে।
ভাটেরা স্টেশন জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা মো. হোসাইন আহমদ জানান, নওমুসলিম ইব্রাহিম ইসলাম ধর্ম গ্রহণের পর থেকে মসজিদে জামায়াতের সঙ্গে নামাজ আদায়ের চেষ্টা করেন। রোগ শোক ও বয়সের কারণে অনেক সময় ফজরের নামাজ মিস করেন। তবে একজন ভালো মানুষ হিসেবেই তিনি তার সব কাজ-কর্ম পরিচালিত করছেন।
ভাটেরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলাম জানান, ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশের পর থেকে তিনি তাদেরকে সহযোগিতা করে আসছেন।
তাছাড়া দেশ বিদেশ থেকে বিচ্ছিন্নভাবে তাদের সহযোগিতা করা হচ্ছে। এলাকার মানুষ তাদের নিরাপদ বসবাসের ব্যাপারে সচেতন। সবার সহযোগিতামূলক মনোভাব রয়েছে।
হে আল্লাহ! মহামারি করোনা থেকে মুক্তি দিন
মরণব্যা’ধি করোনাভাইরাস। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে কোভিড-১৯ বৈশ্বিক মহামারি। দুনিয়াতে কখনো কখনো মহামারি আসে মানুষকে পরীক্ষার জন্য। আবার কখনো কখনো অবাধ্য মানুষকে শাস্তি দিতে। সে মহামা’রির কবলে পড়ে জীবন ও সহায়-সম্পদ হারান অপরাধী কিংবা নিরপরাধ সব মানুষ। কুরআনুল কারিমে এমন আজাবকে (মহামা’রি) ভয় করার কথা বলা হয়েছে- ‘তোমরা এমন শাস্তি থেকে দূরে থাক, যা বিশেষভাবে তোমাদের মধ্যে যারা জা’লিম, (শুধু) তাদেরকেই আ’ক্রমণ করবে না। আর জেনে রেখ, নিশ্চয়ই আল্লাহ শাস্তিদানে খুবই কঠোর।’ (সুরা আনফাল : আয়াত ২৫)
আল্লাহর পক্ষ থেকে যখন কোনো অঞ্চলে আ’জাব বা গ’জব আসে তখন তা ওই অঞ্চলে বসবাসকারী ঈমানদার কিংবা বেঈমান সবাইকে আ’ক্রমণ করে। প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসে তা সুস্পষ্ট। হাদিসে এসেছে- হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে ওমর রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন, ‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যখন আল্লাহ্ কোনো সম্প্রদায়ের উপর আ’জাব পাঠান তখন সেখানে বসবাসরত সবার উপরই সেই আজা’ব পতিত হয়। অবশ্য পরে প্রত্যেককে তার আমল অনুযায়ী উঠানো হবে।’ (বুখারি, মুসলিম, মুসনাদে আহমদ)
উল্লেখিত হাদিসটি প্রমাণ করে যে, যখন আল্লাহ তাআলা কোনো সম্প্রদায়ের গোনাহের কারণে তাদের উপর কোনো আজাব দেন তখন তা ভালো-মন্দ সবার উপরই নেমে আসে। মহামা’রি আক্রা’ন্ত অঞ্চলে যদি কোনো নিরপরাধ ভালো মানুষও থাকে সেও ওই মহামা’রিতে আক্রা’ন্ত হয়।
হজরত যায়নাব বিনতে জাহাশ রাদিয়াল্লাহু আনহা বিশ্বনবিকে প্রশ্ন করেন, আমাদের মাঝে সৎ লোক থাকা অবস্থায়ও কি আমরা ধ্বং’স হয়ে যাব? রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তার উত্তরে বলেন, ‘হ্যাঁ’, যখন নোংরামির মাত্রা বেড়ে যাবে।
সুতরাং বোঝা যাচ্ছে যে, যখন গ’র্হিত ও গো’নাহের কাজ প্রকাশ পাবে তখন সবার ধ্বংস অনিবা’র্য হয়ে পড়বে। তবে সৎ ও মন্দ লোকের মৃ’ত্যুর ব্যাপারে অংশীদারিত্ব, নেকি ও শাস্তির ব্যাপারে অংশীদারিত্বকে অপরিহার্য করবে না। বরং তাদের প্রত্যেককে তাদের নিজ নিজ আমলের নিয়ত অনুযায়ী প্রতিদান দেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে সৎ লোকের উপর আজাবের উদ্দেশ্য হবে তাদেরকে পবিত্র করা আর মন্দ লোকের জন্য শাস্তি দেয়া।’ (ফাতহুল বারী)
সুতরাং চলমান মহামা’রি করোনাভাইরাসে মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা- হে আল্লাহ! আপনি মহামা’রি করোনা থেকে মুসলিম উম্মাহকে মুক্তি দিন। মহামা’রি করোনাকে আপনি মানুষের ওপর থেকে তুলে নিন।
মহামা’রি কারোনায় এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৬১ হাজার ৯১৯ জনের প্রাণহা’নি ঘটেছে। এদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা আল্লাহর একান্ত প্রিয় বান্দা। তারাও রক্ষা পায়নি এ মহামা’রি থেকে। হাদিসের ঘোষণা অনুযায়ী তারা একদিকে পাবে শাহাদাতের মর্যাদা আবার অন্যদিকে পাবে তাদের আমল অনুযায়ী প্রতিদান।
সুতরাং মহামা’রি করোনায় কে মা’রা গেল আর বেঁচে থাকলো। কে ভালো লোক আর কে মন্দ লোক এসব বাচাই করার সুযোগ নেই। কোনো জাতির ওপর আল্লাহর আজাব নেমে এলে- কে ভালো, কে মন্দ তা পার্থক্য করা হয় না। এমনকি নেককার মানুষও বিপদ, আজাব ও মহামারি দ্বারা আক্রা’ন্ত হতে পারে।
মুমিন ও কাফেরদে বিপদে রয়েছে পার্থক্য। কাফের অবাধ্য-অবিশ্বাসীদের জন্য বিপদ-আপদ আসে আজাবস্বরূপ। কিন্তু ঈমানদারের জন্য বিপদ-আপদ-মহামা’রি রহমতস্বরূপ। হাদিসে এসেছে- হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘মুসলিম ব্যক্তির ওপর যেসব বিপদ-আপদ আসে। আল্লাহ তাআলা এর দ্বারা তার পাপ দূর করে দেন। এমনকি যদি (সামান্য) কাঁটাও তার শরীরে ফোটে, এর দ্বারাও।’ (বুখারি)
ReplyDeleteএমন ধারণা করা ঠিক নয়, কেননা মহামা’রিতে কোনো নেককার ব্যক্তি আক্রান্ত হবে না এ মর্মে কোনো দিকনির্দেশনা কুরআন এবং হাদিসে আসেনি। বরং প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামই সবচেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। হাদিসে এসেছে- হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহু বর্ণনা করেন ‘আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর চেয়ে বেশি রোগ যন্ত্রণা ভোগকারী অন্য কাউকেও দেখিনি।’ (মুসলিম, মুসনাদে আহমাদ)
হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু আনহা একবার রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে প্লেগ রোগ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। জবাবে তিনি বলেন, এটি হচ্ছে এক ধরনের আজাব। আল্লাহ যার ওপর তা পাঠাতে ইচ্ছা করেন, পাঠিয়ে থাকেন। কিন্তু আল্লাহ এটিকে মুমিনদের জন্য রহমত বানিয়ে দেন। অতএব প্লেগ রোগে কোনো বান্দা যদি ধৈর্য ধরে, এই বিশ্বাস নিয়ে নিজ শহরে অবস্থান করতে থাকে যে আল্লাহ তার জন্য যা নির্দিষ্ট করে রেখেছেন তা ছাড়া আর কোনো বিপদ তার ওপর আসবে না, তাহলে সেই বান্দার জন্য থাকবে শহিদের সমান সওয়াব।’ (বুখারি)
তারপরও মহান আল্লাহর কাছে ফরিয়াদ- হে আল্লাহ! মহামা’রি করোনা থেকে আপনি পুরো জাতিকে হেফাজত করুন। আপনিই সেরা আরোগ্য ও নিরাপত্তা দানকারী। যেভাবে দোয়া করতে বলেছেন বিশ্বনবি-
– اَللَّهمَّ اِنِّيْ اَسْاَلكَ الْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আস্আলুকাল আ-ফিয়াতা ফিদ-দুন্ইয়া ওয়াল আখিরাহ।’ (তিরমিজি)
অর্থ : হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি আপনার কাছে দুনিয়া এবং পরকালের সার্বিক নিরাপত্তা ও প্রশান্তি প্রার্থনা করছি।
– يَا مُنْزِلَ الشِّفَآءِ وَ مُذْهِبَ الدَّآءِ اَنْزِلْ عَلٰى وَجَعِيَ الشِّفَآءِ. اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لَا شِفَاءَ إِلَّا شِفَاؤُكَ شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمَاً
উচ্চারণ :‘ ইয়া মুংযিলাশ-শিফায়ি ওয়া মুজহিবাদ দায়ি আংযিল আলা ওয়াঝায়িয়াশ-শিফায়ি, ইশফি আংতাশ-শাফি লা শিফাআ ইল্লা শিফাউকা শিফাআন লা ইয়ুগাদিরু সাক্বামা।’
অর্থ : হে সুস্থতা নাজিলকারী। হে রোগের প্রতিষে’ধক দানকারী। আমাদের জন (সব মহামা’রি) রোগ থেকে সুস্থ হয়ে ওঠার শেফা/চিকিৎসা নাজিল করুন। আপনি সুস্থতা দান করুন। আপনিই রোগ নিরাময়কারী। আপনি ছাড়া সুস্থতা দানকারী আর কেউ নেই। এমন সুস্থতা দান করুন, যাতে আমাকের মধ্যে আর কোনো রোগ অবশিষ্ট না থাকে।’
– اَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَ الْجُنُوْنِ وَ الْجُذَامِ وَمِنْ سَىِّءِ الْاَسْقَامِ
উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল বারাচি ওয়াল জুনুনি ওয়াল ঝুজামি ওয়া মিন সায়্যিয়িল আসক্বাম।’ (আবু দাউদ, তিরমিজি)
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনার কাছে আমি শ্বেত রোগ থেকে আশ্রয় চাই। মা’তাল হয়ে যাওয়া থেকে আশ্রয় চাই। কুষ্ঠু রোগে আক্রা’ন্ত হওয়া থেকে আশ্রয় চাই। আর দুরারোগ্য ব্যাধি (যেগুলোর নাম জানিনা) থেকে আপনার আশ্রয় চাই।
পরিশেষে…
হে আল্লাহ! আপনি যুগে যুগে আপনার নবি-রাসুলদের অনেক রোগ-ব্যা’ধি দিয়েছেন। আবার তাদের আরোগ্য দান করেছেন। আপনিই সেরা আরোগ্য দানকারী। আপনার কাছেই প্রার্থনা। আপনি আপনার বান্দাদের প্রতি রহমত নাজিল করুন। মহামা’রি করোনা থেকে মুক্তি দিন। আমিন।-জাগো নিউজ
“— রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেনঃ—
ReplyDeleteকিয়ামতের দিন যখন আমাকে সুপারিশ করার অনুমতি দেওয়া হবে তখন আমি বলব, হে আমার প্রতিপালক! যার অন্তরে এক সরিষা পরিমাণ ঈমান আছে, তাকে তুমি জান্নাতে দাখিল করো। তারপর তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করা হবে। তারপর আমি বলব, তাকেও জান্নাতে প্রবেশ করাও যার অন্তরে সামান্য ঈমানও আছে" !!
-- -- --{বুখারীঃ ৭০০১}
ইয়া আল্লাহ! একদিন তোমার আদালতে কাঠগড়ায় আমাদের দাঁড়াতে হবে। সেইদিন তোমার নবীর সুপারিশ যেনো আমাদের নসীবে জোটে, আমীন।
ছেলেরা কেন প’তিতার কাছে যায়? লিখেছেন শারমিন আকতারঃ নারীদের প’তিতা বা যৌ’নকর্মী হওয়ার পিছনে যেমন নানা কারণ লুকিয়ে আছে সেইরকম পুরুষদেরও প’তিতাদের কাছে যাওয়ার পেছেন রয়েছে মারাত্মক কিছু কারণ।
ReplyDeleteযেগুলো আমাদের দেশের পরিবার এবং সমাজে নানা ধরণের অবক্ষয় সৃষ্টি করছে। মানুষ কেন যৌ’নকর্মের জন্য প’তিতালয়ে যায় সেইটার কারণ বের করার জন্য ২০০৫ সালে একটি ইন্টারন্যাশনাল প্রোজেক্ট রিসার্স চালানো হয় । এই রিসার্সে ৭০০ জন পুরুষের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়।
সেই গবেষণায় যেসব গবেষক কাজ করেছেন নারী গবেষক এবং লেখক জুলি বিনডেল তাদের একজন । এই ৭০০ জন পুরুষের মধ্য থেকে ১২ জন পুরুষের সাক্ষাৎকার নেন জুলি বিনডেল নিজেই । প্রায় ৬ টি দেশে এই গবেষণা চালানো হয় ।এই গবেষণা থেকে প্রাপ্ত অভিজ্ঞতা ও ফলাফলের ভিত্তিতে নারী গবেষক জুলি বিনডেল ২০১০ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত পুরুষদেরদের প’তিতা ব্যবহারের কারণ নিয়ে একটি প্রবন্ধ লিখেন।
“দ্যা গার্ডিয়ান” প্রকাশিত প্রবন্ধদ “Why men use p’rostitutes”; সেখানে তিনি পুরুষদের প’তিতা বা যৌ’নকর্মী ব্যবহারের কারণ উল্লেখ করেন। ২০০৫ সালে জুলি বিনডেলদের দ্বারা পরিচালিত গবেষণায় উল্লেখ রয়েছে যে প্রতি দশকে প’তিতার কাছে যাওয়া পুরুষের সংখ্যা দিগুন হচ্ছে।এসব কাজ করে যে সবাই অনেক তৃপ্ত তা না; এসব কাজ করার পর তাদের অনেকেই অপরাধপ্রবণতায় ভুগছেন এবং মা’নসিক ভাবে অতৃপ্ত থাকেন।
কারণ কেউ মনে করেন “ টাকা দিয়ে সে’ক্স করে অযথায় টাকা নষ্ট”, কেউ বলেন “ এরপরও একাকীত্ব রয়েই যায়।” আবার কেউ বলেন “ এতে স্ত্রীর সাথে পারস্পরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিজেকে বেশ অপরাধী মনে হয়।” “একটি খারাপ অনুভুতি ছাড়া আমি প’তিতার সাথে যৌ’নকার্য চরিতার্থ করে আর তেমন কিছু পাইনা।”
গবেষণায় ডাটা কালেকশনের সময় বেন নামক সাক্ষাৎকার দেয়া এক পুরুষ বলেন এ কথা । অনেকের এমন অতৃপ্তি অপরাধ প্রবণতা থাকার পরেও তাহলে কেন প’তিতাদের কাছে যাচ্ছে পুরুষরা ? জুলি বিনডেল এসবের উপর একটি সংক্ষিপ্ত ফাইনডিং তুলে ধরেছেন দ্যা গার্ডিয়ানে প্রকাশিত তাঁর আর্টিকেলে । তাঁর আর্টিকেলের আলোকে আমরা আলোচনার সুবিধার্থে কয়েকটা পয়েন্টরের অধীনে পুরুষদের প’তিতা ব্যবহারের কারণ উল্লেখ করা হল-
ReplyDelete১) শৈশব থেকে বয়ে বেড়ানো অবহেলা এবং নিঃসঙ্গতা শৈশবের নিঃসঙ্গতা এবং আত্মীয় স্বজন বিশেষ করে মহিলাদের সাথে সেভাবে মিশতে না পারার কৌশল না জানার কারণেও ভেতরে ভেতরে বহুদিনের জিইয়ে রাখা কষ্ট থেকে অনেকেই প’তিতাদের কাছে যায় । এ ব্যাপারে লেখক বলেন
“ একজন আমাকে তাঁর শৈশবের নি’র্মমতা, অবহেলা এবং অন্যদের সাথে বিশেষ করে মহিলাদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি করার ব্যাপারে অক্ষমতার অভিজ্ঞতার কথা বলেন ।” তিনি সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করা অ্যালেক্সের কথা উল্লেখ করে বলেন তিনি একজন পতিতার সাথে সহবাস করে তেমন কিছুই পান না তাঁর শুধু শূন্যতায় অনুভুত হয় । কিন্তু তিনি জানেন আন কিভাবে একজন মেয়ের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে হয় তাঁর সাথে সখ্যতা গড়ে তুলতে হয়।
২) প’তিতাবৃত্তি রোধে তেমন আইন না থাকা বা থাকলেও তাঁর সঠিক বাস্তবায়ন না থাকা টাকার বিনিময়ে সে’ক্সকর্ম করা অনেক দেশেই আইনের চোখে দোষনীয়। এটাকে খারাপ চোখে দেখা হয় বিভিন্ন দেশে । গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে মাত্র ৬ % পুরুষ টাকার বিনিময়ে যৌ’নকর্মী ব্যবহারের কারণে গ্রেপ্তার হয়।
এই কাজ না করার ব্যাপারে সে ধরণের আইন এবং আইন থাকলেও তা বাস্তবায়নের সুষ্ঠু পদক্ষেপ না থাকার কারণেই অধিকাংশ পুরুষ এসব কাজ করছে বলে গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় । এই গবেষণা চলা কালে সাক্ষাৎকার দেয়া একজন বলেন-
ReplyDelete“যদি কোন নেগেটিভ কিছু ঘটতো তাহলে তাহলে আপনাকে পুনরায় বিবেচনা করতে শেখাত । আইনটি এখন বাস্তবায়ন হয়নি । এর ফলাফল হিসাবে যদি নেগেটিভ কিছু ঘটতে থাকে তাহলে তা অবশ্যই আমাকে এ কাজ থেকে বিরত রাখবে ।” গবেষণায় সাক্ষাৎকার দেয়া অন্য আর একজন বলেন- “ যদি এই কাজ করার জন্য আমাকে কোন ধরণের সমস্যার সম্মুখীন হতে হত তাহলে আমি কখনই এ কাজ করতাম না । এই দেশে পুলিশরা পুরুষদের সাথে সুন্দর আচরণই করে যৌ’নকর্মীদের সাথে মিলিত হবার পরও ।”
৩) স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের সাথে বোঝাপড়ার অভাব অনেক পুরুষই মহিলাদের সাথে একটি সত্যিকারের সম্পর্ক তৈরি করতে চায় এবং ব্যর্থ হয়ে প্রায় সময়ই হতাশ হয়ে পড়ে । আর সে সম্পর্কের বিকাশ সাধন করতে পারে না ।এ ব্যাপারে গবেষণায় সাক্ষাৎকার দেয়া একজন বলেন-ইহা শুধুমাত্র একটা যৌ’নকর্ম কোন আবেগ-প্রেম নয় । ইহা গ্রহণ করতে হয় প্রস্তুত থাকতে হবে না হলে একেবারে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে হবে । তারা স্ত্রী বা গার্লফ্রেন্ডের মতো নয় ।” এই গবেষণায় বব নামক একজন আরও পরিষ্কারভাবে বলেন যে তারা টাকার বিনিময়ে যৌ’নকর্মীর সাথে সহবাস করে যাতে তারা নিজেকে এনকাউনটার থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে । বব বলেন “দেখুন, পুরুষরা নারীকে ( পতিতা)টাকা দিয়ে তাঁর সাথে সহবাস করে কারণ এক্ষেত্রে সে যা খুশি তাই করতে পারে বা যাকে খুশি তাকে ব্যবহার করতে পারে । অধিকাংশ পুরুষই যৌ’নকর্মীদের কাছে এজন্য যায় যে তারা তাদের সাথে এমন আচরণও করতে পারে বা পেতে পারে যা সত্যিকারের ভাল মহিলারা পছন্দ বা সহ্য করতে পারবে না ।”৪) অন্য নারীদের ধর্ষিতা হওয়া থেকে বাঁচাতে গবেষক জুলি বিনডেল বলেন এই গবেষণার পর একটা আশ্চর্যজনক ফলাফল পাই যে অধিকাংশ পুরুষই মনে করেন যে তারা যদি টাকার বিনিময়ে পতিতার কাছে না যেত তাহলে তাদের দেহের প্রয়োজনে তাদেরকে অন্য নারীদের রেপ করতে হতো । এমনকি একজন আমাকে বলেই ফেলেন যে- “কখনও তুমি কাউকে ধ’র্ষণ করতে পারঃ কাজেই তাঁর পরিবর্তে প’তিতার কাছে যাওয়া ভাল ।”
“সে’ক্সের জন্য মরিয়া হয়ে উঠা একজন পুরুষ যে এই খারাপ ভাবেও যৌ’নকর্ম সাধন করতে চায়; তাঁর যৌ’নকর্ম করার ব্যবস্থা থাকা উচিৎ, তা না হলে সে কাউকে রেপ করতে পারে ।”গবেষক জুলি বিনডেল তাঁর আর্টিকেলে এই বিষয় নিয়ে লিখতে গিয়ে বলেন “এই মজার অভিজ্ঞতা থেকে আমার একটা বিষয় মনে হয়েছে যে -“ প্রত্যেক পুরুষই একজন পটেনশিয়াল ধর্ষক ।” বাংলাদেশী বিশিষ্ট গবেষক এবং লেখক আখতার হামিদ খান ২৩ ডিসেম্বরে একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত পতিতাদের পতিতালয়ে আসার কারণ নিয়ে লেখা “কেন এরা এ পথে আসে” শিরোনামের একটি প্রবন্ধে বাংলাদেশী পুরুষদের প’তিতাদের কাছে যাওয়ার তিনটি কারণ উল্লেখ করেন । কারণ তিনটি হচ্ছে- ১. ব্লু-ফিল্ম ও পর্নোসাহিত্য: ব্লু-ফিল্ম, পর্নোসাহিত্য ও অ’শ্লীল ম্যাগাজিন পুরুষদের যৌ’ন উত্তেজনার অন্যতম কারণ। ব্লু-ফিল্ম, অশ্লীল ম্যাগাজিন ও তথাকথিত যৌ’ন উত্তেজক গল্প-উপন্যাস এবং বিদেশী যৌ’ন উত্তেজক ছায়াছবির ব্যাপক ছড়াছড়ি যুবকদের দেহমনে কামনার আগুন জ্বালিয়ে দেয়। তখনই তারা অবৈধ নারী সংসর্গ
“সে’ক্সের জন্য মরিয়া হয়ে উঠা একজন পুরুষ যে এই খারাপ ভাবেও যৌ’নকর্ম সাধন করতে চায়; তাঁর যৌ’নকর্ম করার ব্যবস্থা থাকা উচিৎ, তা না হলে সে কাউকে রেপ করতে পারে ।”গবেষক জুলি বিনডেল তাঁর আর্টিকেলে এই বিষয় নিয়ে লিখতে গিয়ে বলেন “এই মজার অভিজ্ঞতা থেকে আমার একটা বিষয় মনে হয়েছে যে -“ প্রত্যেক পুরুষই একজন পটেনশিয়াল ধর্ষক ।” বাংলাদেশী বিশিষ্ট গবেষক এবং লেখক আখতার হামিদ খান ২৩ ডিসেম্বরে একটি জাতীয় পত্রিকায় প্রকাশিত পতিতাদের পতিতালয়ে আসার কারণ নিয়ে লেখা “কেন এরা এ পথে আসে” শিরোনামের একটি প্রবন্ধে বাংলাদেশী পুরুষদের প’তিতাদের কাছে যাওয়ার তিনটি কারণ উল্লেখ করেন । কারণ তিনটি হচ্ছে- ১. ব্লু-ফিল্ম ও পর্নোসাহিত্য: ব্লু-ফিল্ম, পর্নোসাহিত্য ও অ’শ্লীল ম্যাগাজিন পুরুষদের যৌ’ন উত্তেজনার অন্যতম কারণ। ব্লু-ফিল্ম, অশ্লীল ম্যাগাজিন ও তথাকথিত যৌ’ন উত্তেজক গল্প-উপন্যাস এবং বিদেশী যৌ’ন উত্তেজক ছায়াছবির ব্যাপক ছড়াছড়ি যুবকদের দেহমনে কামনার আগুন জ্বালিয়ে দেয়। তখনই তারা অবৈধ নারী সংসর্গ কামনায় পাগলপারা হয়ে ওঠে। যে কোনো উপায়ে নারী ধ’র্ষণের চেষ্টা করে, না পারলে ছোটে প’তিতালয়ের উদ্দেশ্য। প্রশ্ন উঠতে পারে, বহু আগে যখন ব্লু-ফিল্ম আবিষ্কার হয়নি তখনও তো পতিতালয় ছিল। প্রথমত তখন ব্লু-ফিল্ম না থাকলে পর্নোসাহিত্য, যৌন উত্তেজক পেইটিং ও চারুশিল্পের অস্তিত্ব ছিল। শত শত বছর আগের উলঙ্গ ভাস্কর্য, নগ্ন নারী চিত্র ও নারী-পুরুষের যৌ’ন মিলনের বহু চিত্র আবিষ্কৃত হয়েছে। দ্বিতীয়, প’র্নোছবি ছাড়াও তখন যৌ’ন উত্তেজক অন্যান্য কারণগুলো তখনো ছিল। কেন না জৈবিক তাড়না তো প্রকৃতিগত।
ReplyDelete২. দেরিতে বিয়েঃ দেরিতে বিয়ে করাও একটি কারণ। যৌ’বনের তাড়না স্বাভাবিকভাবেই প্রকৃতিগত। এ জন্যই বিয়ের ব্যবস্থা। কিন্তু যে কোনো কারণে হোক বিয়ে করতে দেরি হলে বয়সের দাবি তো তার অধিকার ছাড়বে না।তাই যৌবনের স্বাভাবিক তাড়নায় যুবকরা বাধ্য হয় প’তিতালয়ের অন্ধগলিতে যায়। ছাত্র ও স্ত্রী সঙ্গহীন পুরুষরাই অধিকহারে বেশ্যাগমন করে থাকে। ৩. ধর্মীয় ও নৈতিক অবক্ষয়ঃযত কারণই থাক ধর্মহীনতা ও নৈতিকতার অবক্ষয় সকল অপকর্মের মূল কারণ। তা যেমন যৌন অপরাধের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, অন্যান্য ক্ষেত্রেও সমভাবে প্রযোজ্য। সূরা নুরের ৩৫নং আয়াতে জিনা ও ব্যাভিচারের বিরুদ্ধে সতর্ক করে দেয়া হয়েছে ও চরম শাস্তির কথা বলা হয়েছে। ধর্মেল কথা বাদ দিলেও সভ্যতা ও মানবতার দৃষ্টিতে বেশ্যাগমন জঘন্যতম কাজ। সবচেয়ে নোংরা ও নৈতিকতাহীন কাজ এটি। মজার ব্যাপার হল, অনেকে আছেন, যারা পতিতাবৃত্তির বিরুদ্ধে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে বেড়ান আবার তারাই রাতের আঁধারে খদ্দের হয়ে ভেজা বেড়ালের মতো মাথা গুঁজে ঢোকেন বে’শ্যাপল্লীতে অথবা হোটেলে বা অন্য কোনোখানে। সামগ্রিকভাবে এ আমাদের নৈতিকতার চরম অবক্ষয়ের নজির। সামগ্রিক অর্থে উপরোক্ত গবেষণার আলোকে বলা যায় যে- পুরুষদের প’তিতাদের কাছে যাওয়ার ব্যাপারে সামাজিক এবং পারিবারিক অবক্ষয় দায়ী । পুরুষের নৈতিক স্খলন তাদেরকে পতিতাদের কাছে নিয়ে যায় । পুরুষদের এই নৈতিকতার স্খলনের কারণে অনেক পরিবারে অশান্তি বিরাজ করছে ।এছাড়াও এইডস সহ নানা ধরণের মারাত্মক যৌ’ন রোগের বিস্তার ঘটছে সমাজ ও পরিবারে । তাই এই জঘন্য সামাজিক অবক্ষয় রোধ করার জন্য সবার সচেতন হওয়া দরকার । (আশাকরি সব পুরুষ বন্ধু বিষয়টি হৃদয়াঙ্গম করে নীতি আদর্শ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য বাঁচিয়ে চলবো!! ধন্যবাদ সবাইকে!!)
রাসুলাল্লাহ পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ। এবং সর্বশেষ নবী। আল্লাহ যুগে যুগে মানবজাতির জন্য নবী রাসুল পাঠিয়েছেন। উদ্দেশ্য ছিল ইবলিসের ধোকায় পরে পথহারা মানুষকে পথ দেখানোর জন্য। শেষ রসুল হযরত মোহাম্মাদ (দ:) কে আল্লাহ প্রেরণ করলেন সমস্ত পৃথিবীতে অন্যায়, অবিচার, রক্তপাত দূর করে আল্লাহর জীবন ব্যবস্থা, ন্যায়, ধর্ম শান্তি প্রতিষ্ঠা করার জন্য।
ReplyDeleteআমরা জানি যে রাসুলুল্লাহ (সা:) এক উম্মতে মোহাম্মদী জাতি গঠন করে দিয়ে গিয়েছিলেন। যারা ছিল দুর্ধর্ষ যোদ্ধা। সেই উম্মতে মুহাম্মদীর লক্ষ ও উদ্দেশ্য ছিল সশস্ত্র সংগ্রাম করে সমস্ত পৃথিবীতে আল্লাহর দীন প্রতিষ্ঠা করা। এর দ্বারা মানবজাতির ব্যক্তিগত ও সমষ্টিগত জীবনের সমস্ত অন্যায়, অবিচার, শোষণ, অত্যাচার নিঃশেষ হয়ে যাবে এবং ন্যায়, সুবিচার, নিরাপত্তা ও শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। তাদের সে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে ৬০ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে তারা অর্ধেক দুনিয়া জয় করে আল্লাহর আইনের শাসনের অধীনে নিয়ে এলো। এ পর্যন্ত সেই উম্মতে মুহাম্মদীর ইতিহাস ছিল বিজয়ের ইতিহাস। কিন্তু এরপর ঘটলো এক মহা দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। তারা হঠাৎ ভুলে গেল ইমোতে মোহাম্মদী গঠনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। তারা এ জাতীর আকিদা অর্থাৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্বন্ধে বিকৃত ধারণা পোষণ করল। আল্লাহর দীন সমস্ত দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠার জেহাদের কথা তারা ভুলে গিয়ে রাজা বাদশাহদের মতই রাজত্ব করতে শুরু করলো। এর ফলে তারা আর উম্মতে মোহাম্মদী রইল না। কারণ সমগ্র দুনিয়ায় আল্লাহর সত্যদীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রামকে রাসুলুল্লাহ (সা:) নিজের সুন্নাহ হিসেবে ঘোষণা করেছিলেন। এবং তিনি এও বলেন "আমার এই সুন্নাহ যে বা যারা ত্যাগ করবেন তারা আমার কেউ নয়।"শুধু তাই নয়, তিঁনি আবারো বলেন,"যে আমার সুন্নাহ থেকে শুধু মুখ ফিরিয়ে নিবে সেও আমার কেউ নয়।"(বুখারী, মুসলিম)
আর আমরা বহু আগেই রাসুলুল্লাহ (সা:)-এর এই প্রকৃত সুন্নাহ ত্যাগ করে তার ব্যক্তিগত অভ্যাস-অনভ্যাস, পছন্দ-অপছন্দ ইত্যাদিকে প্রকৃত সুন্নাহ বলে গ্রহণ করেছি। অথচ সেগুলো নেহায়েৎ ব্যক্তিগত ব্যাপার।
ReplyDeleteইসলামে কাদের বিবাহ করা যাবে?এবং কাদের সামনে নারীদের পর্দা করা ফরয না? আসুন জেনে নেই।
ইসলামিক শরীয়াহর পরিভাষায় "মাহরাম" বলতে বুঝায় যাদেরকে বিয়ে করা হারাম এবং যাদের সাথে দেখা করা বা দেখা দেওয়া জায়েয। ছেলেদের ও মেয়েদের উভয়ের মাহরাম ব্যক্তিদের সংখ্যা ১৪ জন।
.
®ছেলেদের জন্য ১৪ জন মাহরাম হলেনঃ
.
মায়ের মতো(৫ জন)-
(১) মা (২) খালা (৩) ফুফু (৪) শাশুড়ী (৫) দুধ-সম্পর্কীয় মা
.
বোনের মতো (৫ জন)-
(৬) আপন বোন (৭) দাদী (৮) নানী (৯) নাতনী (১০) দুধ-সম্পর্কীয় বোন
.
মেয়ের মতো (৪ জন)-
(১১) মেয়ে (১২) ভাই এর মেয়ে (১৩) বোনের মেয়ে (১৪) ছেলের বউ
®মেয়েদের জন্য ১৪ জন মাহরাম হলেনঃ
.
বাবার মতো (৫ জন)
(১) বাবা (২) চাচা (৩) মামা (৪) শ্বশুর (৫) দুধ-সম্পর্কীয় বাবা
.
ভাইয়ের মতো (৫ জন)
(৬) আপন ভাই (৭) দাদা (৮) নানা (৯) নাতী (১০) দুধ-সম্পর্কীয় ভাই
.
ছেলের মতো (৪ জন)
(১১) ছেলে (১২) ভাই এর ছেলে (১৩) বোনের ছেলে (১৪) মেয়ের জামাই
.
[সূত্রঃ সুরা আল-বাক্বারাঃ ১৩৩, সুরা আন-নিসাঃ ২৩, সুরা আন-নূরঃ ৩১]
.
মাহরাম আর গায়রে মাহরাম এর প্র্যাক্টিক্যাল সংজ্ঞা এর চেয়ে সহজভাবে বুঝানো সম্ভব নয়। যারা আমল করবে নিজের জন্যই করবে, যারা জেনে বুঝেও আল্লাহর বিধানকে অগ্রাহ্য করবে তাদের আমলের ফায়সালা তাদের মালিকের সাথেই কাল হাশরের ময়দানে হবে। মহান আল্লাহ আমাদেরকে যথাযথ পর্দা করে চলার তাওফিক দান করুন।
®আমিন।
করো’নাকে ইস্যু বানিয়ে বি’শ্বজুড়ে চলছে মুসলমানদের উপর হা’মলা : জাতিসংঘ মহাসচিব
ReplyDeletemk tr 18 hours ago International Leave a comment 149 Views
Related Articles
দুইবার ‘মৃ’ত্যু’ ঘোষণা, সবাইকে চ’মকে বেঁচে উঠলো মে’য়েটি
45 mins ago
বিশ্বে প্রথম দেশ হিসাবে করো’নার ভ্যাকসিন প্রয়োগে সফলতা পেলো চীন
59 mins ago
সৌদিতে ব্যাংকনোট নিয়ে নতুন আইন,বি’পাকে পরতে যাচ্ছে প্রবাসীরা
2 hours ago
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস বলেন, করো’নাকে কেন্দ্র করে বি’শ্বব্যাপী ঘৃ’ণা ও চি’হ্নিত শ্রেণিকে বলির পাঁ’ঠা বা’নানো এবং আ’তঙ্ক ও গু’জব ছ’ড়ানোর সু’নামি বয়ে চলছে। সারাবিশ্বেই প্রচুর পরিমাণ মু’সলিমবি’রোধী হা’মলার ঘ’টনা ঘ’টেছে।
এক বিবৃতিতে গুতেরেস আরও বলেন, অ’নলাইনে ও রাস্তায় বি’দেশিবি’রোধী দৃ’ষ্টিভঙ্গি বে’ড়েছে। জা’তিসংঘের মহাসচিব বলেন, অ’ভিবাসী ও শর’ণার্থীদের ভা’ইরাসের সূত্র হিসেবে অ’পবাদ দেয়া হয়েছে এবং তারপর তাদের চিকিৎসা দেয়া হয়নি।
সবচেয়ে বেশি ঝুঁ’কিতে আছেন বয়’স্করা। তাদের মে’রে ফেলা যেতে পারে এমন নি’ন্দনীয় মিমও দেখা গেছে।’ এসময় বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিক, স্ৱাস্থ্যকর্মী, ত্রাণ ও মানবাধিকার কর্মীরা তাদের কাজ করছেন বলে তাদেরও টার্গেট বানানো হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন জা’তিসংঘের ম’হাসচিব।
এসময় সব মানুষের প্রতি সং’হতি দেখাতে রা’জনৈতিক নে’তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।সকল ধ’র্মীয় উপাসনালয় খুলে দিতে বললেন ট্রা’ম্প ।সকল ধ’র্মীয় উপাসনালয় খুলে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন মা’র্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রা’ম্প। শুক্রবার (২২ মে) হোয়াইট হাউসের ব্রিফিং রুমে এক সংক্ষিপ্ত ঘোষণায় এ নির্দেশ দেন তিনি।
এসময় উপাসনালয়কে ‘দরকারি’ উল্লেখ করে ট্রা’ম্প বলেন, ‘গীর্জা, সিনেগগ, ম’সজিদসহ সকল উপাসনালয় খুলে দিতে আমি গভর্নরদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। আমাদের এখন কম নয়, বেশি করে প্রার্থনার প্রয়োজন।’ এর আগে রোগ নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ কেন্দ্র ধ’র্মীয় উপাসনালয়গুলো খোলার ব্যাপারে কিছু বিধিনিষে’ধ জা’রি করেছিল।
বৃহস্পতিবারের আগ পর্যন্ত তা হোয়াইট হাউজ অগ্রাহ্য করে। তবে শুক্রবার ট্রা’ম্প পুরো দৃশ্যটাই বদলে দেন। ট্রা’ম্প আরো বলেন, ‘কোন কোন গভর্নর এবর্শন ক্লিনিক বা ম’দের দোকানকে জরুরি হিসেবে খোলা রেখেছেন অথচ চার্চ খোলা রাখেন নি। এটা ঠিক না। প্রার্থনাকে জরুরি ঘোষণার মধ্য দিয়ে আমি এই অ’নাচারকে রুখে দিচ্ছি
ফিলিস্তিন মুক্ত করার সংগ্রাম আল্লাহর রাস্তায় জিহাদের সমতুল্য -আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী
ReplyDeleteMay 23, 2020
International
ইহুদিবাদীদের জবরদখল থেকে ফিলিস্তিনকে মুক্ত করার সংগ্রাম মুসলমানদের অবশ্যপালনীয় কর্তব্য বলে মন্তব্য করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী। তিনি বলেন, প্রত্যেক মুসলমানের উচিত যার যার অবস্থান থেকে এ কাজে ফিলিস্তিনি জাতিকে সহযোগিতা করা।
গতকাল শুক্রবার বিশ্ব কুদস দিবস উপলক্ষে মুসলিম উম্মাহর উদ্দেশে দেয়া এক দিকনির্দেশনামূলক ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন। সর্বোচ্চ নেতা বলেন, ফিলিস্তিন মুক্ত করার সংগ্রাম আল্লাহর রাস্তায় জিহাদ করার সমতুল্য এবং একটি অবশ্যপালনীয় কর্তব্য। এই সংগ্রামে সাফল্যের শতভাগ গ্যারান্টি রয়েছে।
ইহুদিবাদীদের কবল থেকে মুসলমানদের প্রথম ক্বেবলাসমৃদ্ধ নগরী জেরুজালেম আল-কুদসকে মুক্ত করার প্রত্যয় নিয়ে ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের স্থপতি ইমাম খোমেনী (রহ.) ১৯৭৯ সালে প্রথম এ দিবস পালন করার কথা ঘোষণা করেন।
তাঁর আহ্বানে সাড়া দিয়ে তখন থেকে প্রতি বছর রমজান মাসের শেষ শুক্রবার বিশ্ব কুদস দিবস হিসেবে পালিত হয়ে এসেছে। এ দিবসে বিশ্বের মুসলমানরা ইসরাইল বিরোধী বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন এবং আমেরিকা ও ইসরাইলের পতাকায় অগ্নিসংযোগ করেন। তারা ইহুদিবাদী ইসরাইলের দখলদারিত্ব থেকে আল-কুদসকে মুক্ত করার শপথ নেন।
আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী তাঁর ভাষণে আরো বলেন, বিশ্বের জাতিগুলো কুদস দিবসকে স্বাগত জানিয়েছে। তারা ফিলিস্তিনের মুক্তির পতাকা উড্ডীন রাখাকে প্রথম ফরজ কাজের মতো নিয়েছে।
সাম্রাজ্যবাদ ও ইহুদিবাদের প্রধান নীতি হচ্ছে মুসলমানদের মাঝে ফিলিস্তিন ইস্যুকে গুরুত্বহীন করে তোলা এবং মুসলমানদের মন থেকে ফিলিস্তিনকে মুছে ফেলা।
এখন যে দায়িত্বটি দ্রুততার সঙ্গে পালন করা দরকার তাহলো, এই যে অপরাধটি মুসলিম দেশগুলোতেই তাদের রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক চরদের মাধ্যমে সংগঠিত হচ্ছে তা মোকাবেলা করা।
সর্বোচ্চ নেতা আরো বলেন, তবে বাস্তবতা হচ্ছে মুসলিম জাতিগুলোর ক্রমবর্ধমান সাহসিকতা, আত্মবিশ্বাস ও সচেতনতা ফিলিস্তিন ইস্যুর মতো এত বিশাল ইস্যুকে ভুলিয়ে দেওয়ার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়িত হতে দেবে না।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সাম্রাজ্যবাদী শক্তি এবং তাদের অনুগত চাকর-বাকরেরা যতই অর্থ ও শক্তি ব্যয় করুক না কেন, সফল হতে পারবে না।
মসজিদসহ সব উপাসনালয় খুলে দিতে ট্রাম্পের নির্দেশ
ReplyDeleteMay 23, 2020
International
করোনাভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকিতে বন্ধ ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সব মসজিদ, গির্জা, গিনাগগসহ সব ধরনের উপাসনালয়। এবার তা খুলে দিতে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হলে গভর্নরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ারও হুমকি দিয়েছেন তিনি। খবর আল-জাজিরার।
এর আগে ইস্টার সানডে উপলক্ষে গত ১২ এপ্রিল দেশের সব গির্জা খুলে দেয়ার পক্ষে ছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে এতে বাধ সাধেন তার প্রশাসনের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
তারা সতর্ক করে দেন, এই সময়ে গির্জা খুলে দিলে তা হবে ঝুঁকিপূর্ণ। পরে গির্জা খুলে দেয়ার পরিকল্পনা থেকে সরে আসেন ট্রাম্প।
তবে বিধি-নিষেধ কিছুটা শিথিল হওয়ার কারণে সম্প্রতি কিছু কিছু অঙ্গরাজ্যে গির্জা খুলতে শুরু করেছে।
তবে শুধু গির্জা নয়, এখন দেশের সব উপাসনালয় খুলে দেয়ার পক্ষে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।
শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আজ আমি স্বীকৃতি দিচ্ছি যে, গির্জা, সিনাগগ, মসজিদ-সব ধরনের উপাসনালয় গুরুত্বপূর্ণ সেবা দিয়ে আসছে।
এই জায়গাগুলো সমাজের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করে এবং আমাদেরকে জনগণকে একতাবদ্ধ হতে সাহায্য করে। জনগণও গির্জা, সিনাগগ ও মসজিদে যেতে চায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘কিছু গভর্নর মনে করেন যে, শুধু মদের দোকান ও গর্ভপাত ক্লিনিকগুলোই খুলে দেয়াটাই অপরিহার্য, তাদের কাছে গির্জা খুলে দেয়াটা অপরিহার্য নয়। এটা ঠিক নয়।
তাই আমি এ ধরনের অবিচার সংশোধন করে দিচ্ছি এবং বলতে চাই যে, উপাসনালয়গুলো খুলে দেয়াটাও অপরিহার্য।
অ্যাকশন শুরু, চীনের 800 কোম্পানিতে ব্যান করল আমেরিকা! এক ঝটকায় ডুবল 35 লক্ষ কোটি টাকা
ReplyDeleteসারা বিশ্ব জুড়ে যে মহামারির কবলে পড়েছে মানবসভ্যতা, আর তার পেছনে যে চীন রয়েছে তা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে। বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী দেশ আমেরিকাও এর আগে এ বিষয় নিয়ে চীনের বিরুদ্ধে একাধিকবার অভিযোগ করেছে। শুধুমাত্র আমেরিকা নয় সমস্ত দেশেই চীনের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলেছে বর্তমানে। আর তাই এবার থেকে চীন ও আমেরিকার মধ্যে যে সম্পর্ক ছিল তা পুরোপুরি ভেঙ্গে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
ReplyDeleteঅন্যদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদিও আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার ডাক দিয়েছেন যেখানে বিদেশী পণ্য বর্জন করে স্বদেশী পণ্য কে কেনার জন্য দেশের জনগণকে আহ্বান জানিয়েছেন। আর এই আত্মনির্ভর প্রকল্পের ঘোষণা করার পর থেকেই চীন থেকে অধিকাংশ কোম্পানিগুলি তাদের ব্যবসা গুটিয়ে ভারতে বিনিয়োগ করতে চাইছে। তবে এখন যে খবরটি বেরিয়ে আসছে সেটি চীনের অর্থনীতিতে অনেকখানি বড় ধাক্কা দিয়েছে। পুরো বিশ্বে ভাইরাস ছড়িয়ে চীন যে কুকর্ম করছে তার ফল পাওয়া শুরু হয়ে গেছে।
ReplyDeleteবিশ্বের সবচেয়ে বড় বড় সংস্থা ইতিমধ্যে চীন থেকে তাদের ব্যবসা স্থানান্তরিত করতে শুরু করে দিয়েছে আর এখন আমেরিকার সিনেট একটা বড় পদক্ষেপ নিয়েছে যেখানে চীনের 800 টি কোম্পানিতে আমেরিকার শেয়ারবাজার থেকে ব্যান করে দেওয়ার বিল পাস করা হয়েছে। গতকাল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।বলে রাখি চীনের জিডিপি ভারতের তুলনায় অনেক অনেক বেশি যার জন্য চীনকে আর্থিকভাবে দুর্বল করার ক্ষমতা একমাত্র আমেরিকার কাছে রয়েছে। যার দরুন গতকাল আমেরিকাকে একটি বড় ও কঠিন সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে দেখা যায়।
ReplyDeleteআর আমেরিকার এরকম সিদ্ধান্ত নেওয়ার ফলে 35 লক্ষ কোটি টাকা ক্ষতিগ্রস্ত হবে চীন। অর্থাৎ এক ধাক্কায় আমেরিকা চীনের বিশাল অঙ্কের টাকার প্রবাহকে আটকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যেহেতু চীনের জিডিপি (GDP) অনেকগুণ বেশি তাই চীনকে আর্থিকভাবে দুর্বল করার ক্ষমতা রয়েছে একমাত্র আমেরিকার কাছে। যে কোম্পানি গুলিকে আমেরিকার শেয়ার বাজার থেকে ডিলিট করা হয়েছে সেই তালিকায় রয়েছে বহু নামিদামি কোম্পানির নামও যাদের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য রয়েছে আলিবাবা, বাইডু এর মতো বড় বড়ো কোম্পানির নাম। অর্থাৎ বিশ্বজুড়ে চীন যে ভাইরাস ছড়িয়ে শয়তানি বুদ্ধি দেখেছিল তার উল্টো গণনা শুরু হয়ে গেছে একপ্রকার, আর এবার তাই চীনের বিরুদ্ধে একাধিক আর্থিক অ্যাকশন নেওয়া শুরু হচ্ছে। আর এবার গোটা বিশ্ব চীনের পেছনে উঠে পড়ে লেগেছে যার দরুন চীনের পতন শুরু হয়ে গিয়েছে।
ReplyDeleteএখনবাংলা.কম: ইউসুফ ডার্বিশায়ার ইসলাম গ্রহণের আগে ছিলেন মদ-মাস্তিতে মগ্ন এক ব্রিটিশ যুবক। অবসরে মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবনী পড়ে ইসলামের প্রতি আগ্রহী হন এবং ইসলাম গ্রহণ করেন। মহানবী (সা.)-এর চাচা হামজা (রা.)-এর জীবন তাঁকে দারুণভাবে প্রভাবিত করে।
ReplyDeleteফলে তাঁর বোনের নামের সঙ্গে মিলিয়ে নিজের মেয়ের নাম রাখেন সাফিয়া। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইউটিউবে প্রচারিত ইউসুফ ডার্বিশায়ারের ইসলাম গ্রহণ বিষয়ক সাক্ষাত্কারের লেখ্যরূপ দিয়েছেন আবরার আবদুল্লাহ মুসলিম হওয়ার আগে আমি ছিলাম একজন সাধারণ ব্রিটিশ বালক।
আমি রবিবার সন্ধ্যায় মদপানসহ এমন সব কিছুতেই অভ্যস্ত ছিলাম। পাঁচ বছর আগে আমি ছুটি কাটাতে গ্রিসে যাচ্ছিলাম। আপনি যখন কোনো এয়ারপোর্টে যাবেন আপনার ব্যাকপ্যাকে পড়ার মতো একাধিক বই থাকতে পারে—যা আপনি কোনো সুইমিংপুলের পাশে বসে পড়তে পারেন।
যদিও খুব বেশি পড়া হয় না। আমি ভাবলাম, ডাব্লিউএইচ স্মিথের কোনো বই পড়ার জন্য নিয়ে যাব। কিন্তু মনের মতো কোনো বই পেলাম না। মহানবী (সা.)-এর জীবনী পড়ে মুসলিম হই, কখনো কখনো মানুষ না চাইতেও অনেক ভালো কিছু পেয়ে যায়। বই না পেয়ে ফিরে আসার সময় আমার হাতে লেগে একটি বুক শেলফ পড়ে যায়।
বইগুলো তোলার সময় তার একটি বই আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বার্নাবি রজার্সনের ‘দ্য প্রফেট মুহাম্মদ : আ বায়োগ্রাফি’। লাইব্রেরিতে বইটির প্রথম পৃষ্ঠা পড়ার পরই আমার ভালো লেগে যায়। আমি দ্বিতীয় পৃষ্ঠা পড়ি এবং ছুটিতে পড়ার জন্য বইটি কিনে নিই। আমি বইটি পড়লাম। আমার মনে হলো, আমার আরো জানা প্রয়োজন।
সুতরাং আমি স্থানীয় একটি মসজিদে গেলাম, তাদের সঙ্গে কথা বললাম এবং জানার আগ্রহ প্রকাশ করলাম। মসজিদের ইমাম বললেন, ‘সত্যি বলতে কি ইসলাম বোঝার শ্রেষ্ঠ পথ হলো মুসলিম হওয়া।’ তখন আমি দ্বিতীয় কোনো চিন্তা না করেই ‘শাহাদাত’ পাঠ করলাম।
হামজা (রা.)-এর জন্য ভালোবাসা একজন নওমুসলিম হিসেবে মহানবী (সা.)-এর সাহাবিদের সঙ্গে নিজের মিল খোঁজা স্বাভাবিক। কেননা তাঁরাও ছিলেন ‘ধর্মান্তরিত মুসলিম’। আমার মনে হয়, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর চাচা হামজা (রা.)-এর সঙ্গে আমার মিল রয়েছে। ইসলাম গ্রহণের আগে ও পরে তাঁর জীবনাচারের সঙ্গে আমি নিজের মিল খুঁজে পাই।
যেমন তিনি আনন্দময় সময় কাটাতে পছন্দ করতেন—এমন অনেক কিছুই মনে হয় মিলে যায়। সুতরাং হজের সময় আমি উহুদ যুদ্ধের প্রান্তরে—যেখানে হামজা (রা.) শহীদ হয়েছিলেন সেখানে যাই এবং সময় কাটাই। উহুদের প্রান্তরে আমি যখন হাঁটছিলাম, যেন প্রশান্তির ভেতর দিয়ে যাচ্ছিলাম। আমি আবেগাপ্লুুত হয়ে কাঁদছিলাম। কিছুতেই কান্না থামাতে পারছিলাম না। আমি হাঁটতে হাঁটতে সামান্য উঁচু করে দেওয়া কবরস্থানের প্রাচীরের কাছে পৌঁছে গেলাম এবং হামজা (রা.)-সহ উহুদের শহীদদের জন্য দোয়া করলাম।
কাঁদতে কাঁদতে বাসে ফিরে এলাম। একজন জানতে চাইলেন কী হয়েছে? আমি বললাম, এখানে এমন একজন ছিলেন যাঁর ভেতর আমি আমার প্রতিচ্ছবি খুঁজে পাই। তিনি বললেন,
ReplyDeleteকরোনা ভাইরাস সূর্যের তীব্র আলোতে ধ্বংস হয় বলে দাবি করেছেন কয়েকজন মার্কিন বিজ্ঞানী। বৃহস্পতিবার ( ২৩ এপ্রিল) হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলনে একটি গবেষণার তথ্য তুলে ধরে এই দাবি করেন যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটির বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের উপদেষ্টা উইলিয়াম ব্রায়ান।
PROMOTED CONTENTMgid
Los Angeles Real Estate Prices May Surprise You
Los Angeles Real Estate
Columbus Real Estate Prices Might Surprise You
Columbus Real Estate
Online Degree Costs Might Surprise You
SearchAds| Online Degrees
Finding A Job In The UK May Be Easier Than You Think
UK Jobs
এ সময় উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও যুক্তরাষ্ট্রের করোনা টাস্কফোর্সের সদস্য ডেবোরাহ বির্কস।
উইলিয়াম ব্রায়ান বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি বিজ্ঞানীরা একটি গবেষণায় দেখেছেন সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি করোনাভাইরাসের উপর যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে সক্ষম। তিনি বলেন, আজ পর্যন্ত আমাদের গবেষণার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এই ভাইরাসকে বাতাসের মধ্যেই মেরে ফেলার ক্ষমতা রয়েছে সূর্যের আলোর। তাপমাত্রা ও আর্দ্রতার ওঠানামা করেও একই রকম ফলাফল পাওয়া গেছে।
গবেষণা অনুসারে, ২১ থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় (২০ শতাংশ আর্দ্রতা), করোনাভাইরাসটি মাত্র আধঘণ্টার মধ্যে অর্ধেক হয়ে গেছে। দরজার হাতল এবং স্টেনলেস স্টিলের ক্ষেত্রে একই প্রভাব দেখা গেছে। আর্দ্রতাকে ৮০ শতাংশ বাড়ানোর পরেই দেখা গেছে ৬ ঘণ্টার মধ্যে করোনা অর্ধেক জীবাণু ধ্বংস হয়েছে। এবার এই পরীক্ষাটিই যখন সূর্যের আলোর মধ্যে করা হয়েছে, তখন দেখা গেছে করোনার জীবাণুকে ধ্বংস করতে মাত্র ২ মিনিট সময় লেগেছে।
ব্রায়ান জানান, মেরিল্যান্ডের ন্যাশনাল বায়োডিফেন্স অ্যানালাইসিস এবং কাউন্টার মেজরস সেন্টারে একটি গবেষণাও করা হয়েছে এই তথ্যের উপর।
এই গবেষণার ফলাফলের ভিত্তিতে মার্কিন বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, গরম যত বাড়বে ততই ক্ষমতা কমতে থাকবে করোনার। তবে ব্রায়ান সতর্ক করে জানিয়েছেন, এর অর্থ এই নয় যে করোনাভাইরাস গরমের সময়ে একবারে নির্মূল হয়ে যাবে এমন দাবি করা হচ্ছে। তাই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ যাবতীয় বিধিনিষেধগুলো মেনে চলতে হবে মানুষকে।
Allah help all people’s in the worl.So we should prayer alway.
ReplyDeleteToday 43 people died in Bangladesh .May Allah help us.
ReplyDeleteGood site
ReplyDelete